নবীউল করিম সাহেবকে বলছি,আমাদের সাথে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো নিয়ে আপনার সাথে অনেকরকম মত বিনিময়ই তো হলো। এইসকল আলোচনার মাধ্যমে তো অনেক রকমের সত্য কথা বের হয়ে আসল। এখন বলি যে আপনি যা বলেছেন তার অনেককিছুর সাথে আমি একমত। কিন্ত আমার আপত্তি কিন্ত সেইখানে যেখানে আপনি আমাদের একতরফা ভাবে দোষী প্রমানিত করার চেষ্টা করেছেন।
আমার প্রথম পোস্ট খুব নাজুক অবস্থায় লিখেছি।
হাত কাঁপছিল,মাথা তুলে পিসির দিকে তাকিয়ে থাকতে পারছিলাম না। তাই সেখানে অনেক ভাষাগত বিভ্রাট থাকতে পারে। আমি যখন ২য় পোস্টটি দিলাম তখন মনে করেছিলাম যে যাদের বোঝাতে সক্ষম হইনি আমাদের সাথে কি হয়েছে তা্রা এই পোস্টটি পড়লে বিষয়টি নিয়ে আর ভাল ধারনা পাবেন। এরপরেও যখন আপনি অনেক কথার সাথে আবারও একই ধরনের কথা বললেন তখন মনে হলো কিছু একটা ভুল হয়েছে আমি মনে হয় আমার কথা ঠিকমত বলতে পারিনি। হয়ত কোনই লাভ হবে না তবুও আবার চেষ্টা করছি পরিস্থিতিটা ব্যাখ্যা করার।
আগেই বলে নিচ্ছি যদি আমাদের ছাত্ররা হুদাই কোনো ঝামেলা পাকিয়ে পিটানি খেয়ে আসত তাহলে কখোনোই আমি পোস্টগুলি দিতাম না। কারন এটা হতো ছাত্র হিসাবে আমার জন্য লজ্জার বিষয়। সবাই জানেন ছাত্রদের আবেগ এবং সাহস অনেক বেশি হয়। তাই তাদের জন্য হুটহাট করে ঝামেলায় পড়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক। কিন্ত মানতে চান বা না চান স্বাভাবিক বিষয়টা সেখানে ঘটেনি।
আর এটাই ঘটনাটির সবচেয়ে আতংকজনক দিক। আমি কিন্ত এই দিকটির দিকেই আলোকপাত করতে চেয়েছি।
আমরা যখন সেখানে গিয়ে বাস থেকে নামলাম তখন আমাদের সব ছাত্রছাত্রী চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে ঘুরতে লাগল। আর আমাদের তিনজন শিক্ষক গেলেন কিছু ছাত্রের সাথে টিকিট আনতে। আমাদের ছাড়পত্রটি দেখালে তারা সীলের বিষয়টি তোলে এবং ছুড়ে ফেলে দেয়।
তারপর যখন তাদের বলা হয় তাদের কাছে থাকা ছাড়পত্রটি দেখতে। জ্বী সাহেব। তাদের কাছেও বন বিভাগের ছাড়পত্রের একটা কপি অফিসিয়ালী পাঠিয়ে দেয়া হয়। আপনি জাল কাগজের কথা তুলেছিলেন। কেউ যাতে জাল কগজ না দেখাতে পারে এটা তার জন্য একটি দাপ্তরিক সতর্কতা।
তারা তখন কি বললো জানেন?তারা বলল তাদের কাছে বন বিভাগ যা পাঠিয়েছে সেটা নাকি মূল কাগজের ফটোকপি তাই তারা সেটা মানতে নারাজ। অর্থাত যেকোনো মূল্যেই তারা পুরো টাকা আদায় করবে। তখন তাদের কে এ বিষয়ে বন বিভাগের দায়ীত্বে থাকা তপন কুমার দে এর সাথে ফোনে কথা বলতে বলা হয় এবং তাকে কল করে এদের সাথে কথা বলিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়। তখন তারা খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এইসব কথা যখন চলছে তখন আমাদের গাজী মোশারফ হোসেন স্যার নিজের কাছে থাকা টাকা গুনে দেখছিলেন যে তারা যা দাবী করছে সেই পরিমান টাকা তার কাছে আছে কিনা।
মোটামুটি দশ হাজার টাকা মজুদ ছিল। এবং চিন্তা করা হচ্ছিল টাকা দিয়ে ভেতরে যাওয়ার। ওখনে তো অনেক ধরনের অনেক লোক থাকে। একজন লোক এইসব ঝামেলা দেখে স্যারকে বলেছিলেন ঐ এলাকার রেঞ্জারের সাথে কথা বললে হয়ত কাজ হতে পারে এবং স্যার তার কাছ থেকে রেঞ্জারের নাম্বার নিচ্ছিলেন ফোন দেবেন বলে। এই সময় ইজারাদার বাহিনি দেখে যে রেঞ্জারকে ফোন করলে এতগুলো টাকা হাতছাড়া হয়ে যাবে তাই সে চিতকার করে সন্ত্রাসীদের ডেকে নেয় এবং স্যারের গায়ে হাত তোলে।
চরম হইচই শুরু হলে কাছাকাছি থাকা ছাত্ররা ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। এর মধ্য একদম নতুন ব্যাচের একজন ছাত্র ঘটনা দেখছিল সে তখন রেগে উঠে কাউন্টারের টিনের দরজায় একটা লাথি দিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে। তখন তারা ছাত্রদের উপর কাউন্টারে মজুদ রাখা বাঁশের লাঠি দিয়ে ছাত্রদের উপর ২য় দফা হামলা করে। এইবার হইচই তুঙ্গে উঠে এবং দূরে থাকা সব ছাত্রও ঘটনার জায়গাতে ছুটে যায়। বন্ধু এবং স্যারকে আঘাত করতে দেখে তার খালি হাতেই প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে।
তখন কিছুটা গ্যাপ দিয়ে আরো দুই তিন দফা ছাত্রদের লাঠি পেটা করা হয়। এর মধ্যে স্যাররা চেষ্টা চালান সবাইকে একত্র করে শান্ত করার কিন্ত অনেক ছেলেকেই তাড়া দিয়ে গ্রামের ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছিল। শেষবার সংঘর্ষে সবচেয়ে খারাপ ভাবে ছাত্ররা আহত হয় কারন তাদের হাতে লাঠি বা এমন কিছু ছিলনা যা দিয়ে প্রতিরোধ করা যায়। পেপারে লিখেছে ২৫জন আহত। এটা হচ্ছে গুরুতর আহতের সংখ্যা।
এছাড়া অনেক ছাত্র এক দুইটা লাঠির বাড়ি খেয়েছে। উল্লেখ্য যে পিকনিক উপলক্ষে সবাইকে টি শার্ট দেয়া হয়েছিল। যাদের হাতে লাঠি ছিল তারা ঐ টি শার্ট পড়া যাদের আশেপাশে দেখেছে তাদেরই নির্বিচারে মেরেছে।
দেখুন ঝামেলা আমাদের ছেলেরা আগে করলে এইসব আলোচনার প্রশ্নই আসেনা। জাবিতে তো কত রকমের ক্যাচাল হয়।
কখনো একটা পোস্ট দিয়েছি এ নিয়ে?আমি বারবার বলতে চাইছি এরা গায়ে পড়ে ঝগড়া বাধায়। মানুষ না চাইলেও তাকে ঝামেলার দিকে টেনে নেয় নিজেদের স্বার্থে।
আমি যখন পোস্টটি দিয়েছিলাম তখন কিন্ত জানতাম না যে আমরা আন্দোলনে যাচ্ছি। নিজের নীতিবোধ থেকেই এই তিক্ত অভিজ্ঞতা সবাইকে ছবি ভিডিওসহ শেয়ার করেছিলাম যাতে মানুষ বিষয়টা জানতে পারে এবং এখানে গেলে সতর্ক হতে পারে। সেই সাথে একটা জনমত গড়ে ওঠে যাতে দেশের পর্যটন স্থানগুলোকে নিরাপদ করার ক্ষেত্রে সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়।
সেই সাথে এসব জায়গাতে গেলে আমাদের অভিজ্ঞতা দেখে মানুষ আগেই সতর্ক হয়। দেখুন লাথি মারা অবশ্যই ভাল কাজ নয়। এটা আমাদের পক্ষ থেকে এক ছোট ভায়ের আবেগজনিত ত্রুটি। আপনাদের কি মনে হয় এমন একটা কথা আমি কেন লিখতে গেলাম?আমি না বললে কি কেউ জানতে পেত?কোনো পত্রিকা এটা প্রকাশ করেনি করবেও না। কারন এটা মারামারির কোনো ইস্যু ছিলনা,একদফা মারের পর সে এটা করেছে।
আমি এটা এজন্যেই বলেছি যে আমি দেখেছি এখানে অসংখ্য স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী গিয়েছে। সকলেই জানেন ছাত্ররা এমনিতেই আবেগপ্রবন তারুপর পিকনিকে গেলে তারা তো হাওয়ায় উড়তে থাকে। তাদের পক্ষে এধরনে কিছু করে বসাটা অস্বাভাবিক না। আর আগের পোস্টগুলতে বলেছি যে ইজারাদার রা এমনি উষ্কানিমূলক আচরন করে যে মেজাজ ঠিক থাকা কঠিন হয়ে যায়। আমি এই তথ্যটি সবার সাথে শেয়ার করে জানাতে চেয়েছি যে যারা এখানে যাবেন তারা যেন ভুলেও নিজে থেকে এধরনের কিছু না করে।
আমরা অনেকে ছিলাম বলে কারো প্রান যায়নি। অন্যদের তো যেতেও পারে। এই ছেলেটিকে এমনভাবে পেটানো হয়েছে যে সে অসুস্থতার কারনে এখনও ভুগছে। কিন্ত এটাও বলে নিচ্ছি তার এই আচরনের জন্য কয়জন স্যার মিলে তাকে এত পরিমান গালাগালি দিয়েছে যে সেটা শুনলে আপনারও দুঃখ হবে তার জন্য। আপনাদের জানিয়ে দিই যে ডিসি সাহেবের সাথে আশা এম্বুলেন্সে করে বেশি আহতদের কে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল প্রাথমিক চিকিতসার জন্য।
জানি এসব আপনাদের অনেকেই বিশ্বাস করবেন না। তবে তাতে আমাদের কিছু এসে যায় না। আমরা প্রতিবাদে নেমেছি কারন যতটা না আমরা দেহে আঘাত পেয়েছি তারচেয়ে বেশি পেয়েছি মনে। কারন ছাড়া সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠের ছাত্রদের গুন্ডাবদমাশ পেটাবে আর আমরা সেটা মেনে নেব?কখোনোই না। আমাদের আন্দলন সফল হওয়ার সম্ভবনা কম কারন আমরা শান্তিপুর্ন আন্দোলন করছি।
যদি ভাংচুর করতাম তাহলে প্রশাসনের টনক নড়ত। আমাদের নীতিবোধ থেকে সেটা আমরা করতে পারিনা। ইতিমধ্যেই অনেকগুলো পলিটিকাল ও অন্যান্য সংগঠন আমাদের সাথে সংহতি জানিয়েছে। আমরা জানি সকলেই আছে নিজ নিজ স্বার্থে। তাই আমাদের নিজের ন্যায্য দাবী বাঁচিয়ে রেখে খুব সাবধানে এগুতে হচ্ছে।
অনেকেই হয়ত আমাদের সহিংস হতে উষ্কানি দিচ্ছে। কিন্ত আমরা তাতে রাজি নই। আমরা কিন্ত শান্তিপূর্নভাবেই ক্যাম্পাসের বিগত দশ বারো বছরের সবচেয়ে বড় মৌন মিছিল করে ফেলেছি।
নবীউল করিম ভাইকে অনুরোধ করছি আমাদের দাবীগুলো পড়ে দেখুন। এখানে বিচার চাওয়া বাদের বাকি সব দাবীই কিন্ত জনস্বার্থে।
আমরা তো সাফারি পার্কে আমাদের ঘরবাড়ি বানাচ্ছি না। তাহলে কেন আমরা এত কষ্ট করে আন্দোলন করবো?কারন হচ্ছে আমরা আমাদের নৈতিক জায়গাটি থেকে অন্যায়টি মেনে নিতে পারিনি। ঘটনার পর যে ভয়াবহ কিছুই তথ্য জেনেছি তাতে ভবিষ্যতে আরো বড় কিছু হওয়ার আগেই যাতে তার প্রতিকার করা হয় তাই আমাদের এই দাবী। আর বিচার যদি হয় তো আগে অপরাধি শনাক্ত করে গ্রেফতার করতে হবে,তারপর উভয়পক্ষের সাক্ষ্য প্রমান। তার পরে শাস্তি।
কিন্ত ভাই এত কথা কি বার বার লেখা যায়?এককথায় যদি বলি বিচার চাই তাতে আপনার সমস্যা কোথায়?আইন তো আমাদের নানার তৈরী না যে আমাদের মুখ দেখে ওদের সাজা দিয়ে দেবে। ওখানে অনেক লোক ঘটনার সাক্ষি ছিল। ঠিক করে যদি তদন্ত করা যায় তবে সাজা যে ওদের হবে তা আমরা জানি। ভাই চোর অন্যকে চোর বলতে ভয় পেতেই পারে এবং তা তাকে না মানাতেই পারে। কিন্ত আমরা জানি আমরা চোর নই।
তাই গলা উচু করে অপরাধিকে অপরাধি বলতে পারছি এবং বিচার চাইতে পারছি।
আপনি বলেছেন ধুতুরা ফুল থেকে গোলাপের গন্ধ আসবে কি করে (একটু অপাসঙ্গিক তবুও বলছি আমরা উদ্ভিদবিজ্ঞানের ছাত্র। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং করে ধুতুরা্য গোলাপের গন্ধ আনা কিন্ত আমাদের পক্ষেই সম্ভব)বলে রাখি আমাদের শিক্ষকরা কিন্ত আমাদের এই আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেয় নি। প্রথমে কিছু না বললেও এখন হয়ত অনেকেই নিরুতসাহিত করছেন। আমরা ক্লাস করে পরীক্ষা দিয়ে তবে কর্মসূচি পালন করছি।
আমরা জানি অনেক শিক্ষকদেরই একটা লেজ থাকে এবং সময়ে সময়ে সেটা বের হয়ে পড়ে। তখন তারা অপকর্ম করেন। ছাত্রদের নিজ স্বার্থে ব্যবহার করেন। কিন্ত এবার কোনো শিক্ষক আমাদের এসবের দিকে ঠেলে দিচ্ছে না। ভেবে দেখুন তাতে তাদের কি লাভ হবে?কোনো লাভই কিন্ত নেই।
আমাদেরও কোনো লাভ নেই আলাদা করে এটা ছাড়া যে নিজের বিবেক এবং নীতিকে জবাব দিতে পারবো।
আমরা এই প্রতিবাদ যতদূর পারি এগিয়ে নেব। শেষে হয়ত কিছুই হবে না কিন্ত কিছু মানুষ জানবে,কিছু মানুষ সচেতন হবে। এটাই হবে আমাদের সাফল্য। নবীউল করিম ভাই আমরা বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী।
আমাদের দিন কাটে কঠিন কঠিন ইংরেজি বই পড়ে আর ল্যবটেরীতে মাইক্রোস্কোপে চোখ রেখে। এত ফালতু সময় আমাদের নেই যে রাজনীতি করবো বা অন্য কোনো ক্যাচালে নিজ থেকে যোগ দেব। আমি নিজে আমার নয়টা কোর্স এবং থিসিস নিয়ে এমনিতেই অনেক ব্যাস্ত থাকি। সিনিয়র জুনিয়র সবার অবস্থায় অনেকটা এমন। আঘাতটা প্রানে লেগেছে বলেই পথে নেমেছি।
জাবির শিক্ষার্থীরা নিজের দাবী নিজেরা তুলে ধরতে জানে,অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে জানে। এর জন্য কিন্ত অন্য কারো সাহায্যের প্রয়োজন হয়না,হয়নি,হবেও না। কিন্ত ব্লগার হিসাবে দায়ীত্ববোধ থেকে বিষয়টি সকলকে অবহিত করলাম।
নবীউল করিম ভাই আমি কিন্ত কোনো থিওরী দিতে চেষ্টা করিনি, যে আমি ভেবে ভেবে বের করেছি আইনিষ্টাইন আসলে একটা আহাম্মক ছিল বা এমন কিছু। প্রথম পোস্টে আমি যা ঘটেছে সেই ফ্যাক্টটি বর্ননা করেছি।
তাই লাথির বিষয়টি বাদ দিইনি। সেটাকে আপনারা অনেক বড় ইস্যু করছেন। কিন্ত আগের লাথি এবং পরের লাথির মাঝে যে বিশাল ব্যবধান আছে সেটা আপনাদের মত বিজ্ঞ লোকের তো বোঝার কথা। এই যে এতক্ষন আপনার সাথে আলাপ হলো আপনার কি আমাকে এতটা আহাম্মক মনে হয়েছে যে আমি বুঝবো না এটা নিয়ে কটু কথা হতে পারে????আর যদি ভুল করে লিখেই ফেলি এডিট অপশনটা আছে কি করতে? আমার মূল উদ্দেশ্য ছিল সকলকে সতর্ক করা এই সকল সন্ত্রাসীদের থেকে। যদি মনে করেন আমাদের দোষেই সব হয়েছে তো ভালকথা কিন্ত আপনারা যাতে এই দোষ না করেন তাই আগ বাড়িয়ে এসব বলে আপনাদের গালি খেলাম।
আশা করি আপনারা সতর্ক হবেন কোথাও বেড়াতে গেলে।
ক্যাম্পাসে এমনিতেই অনেক দিন থেকে অনেক সমস্যা। আমরা চাইনা আমাদের ব্যবহার করে কোনো মহল আবার অস্থিরতা সৃষ্টি করে। কিন্ত আমাদের ন্যায্য দাবী তে আমরা অটল থাকতে চাই তাতে সফলতা আসুক কিংবা ব্যার্থতা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।