বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার গ্রহণটা যেন অভ্যাসেই পরিণত হয়েছে সাকিব আল হাসানের। আজ শনিবার চতুর্থবারের মতো ‘গ্রামীণফোন-প্রথম আলো বর্ষসেরা পুরস্কার’টা উঠেছে বাংলাদেশের সেরা এই অলরাউন্ডারের হাতে। পাঠকের ভোটে সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন নাসির হোসেন।
২০১২ সালের বর্ষসেরা রানার আপ হয়েছেন দুজন ক্রীড়াবিদ। বাংলাদেশ হকি দলের ফরোয়ার্ড রাসেল মাহমুদ জিমি ও ভারোত্তোলক বিদ্যুত্ কুমার রায়।
বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন ভারোত্তোলক সাবিরা সুলতানা। ২০১২ সালের বর্ষসেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কারটা উঠেছে এনামুল হক বিজয়ের হাতে।
২০১২ সালের আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন কিংবদন্তি ফুটবলার জহিরুল হক। ৫০ ও ৬০-এর দশকে দেশের ফুটবল অঙ্গন মাতিয়ে রাখতেন সাবেক এই খেলোয়াড়। ঘরোয়া ফুটবলে তিনি খেলতেন মোহামেডানের হয়ে।
পাকিস্তান জাতীয় দলেও অংশ নিয়েছিলেন তিনি।
২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। এরপর দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে ২০০৯ সালে টানা দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কার জেতেন তিনি। মাঝখানে ২০১০ সালের পুরস্কারটা গিয়েছিল সিদ্দিকুর রহমানের ঘরে। পেশাদারি গলফে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেওয়ার স্বীকৃতি হিসেবে এই পুরস্কার জিতেছিলেন বাংলাদেশের এই গলফার।
তবে পরের বছর থেকেই আবার নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন সাকিব। ২০১১ সালের পর এবার টানা দ্বিতীয়বারের মতো জিতেছেন গ্রামীণফোন-প্রথম আলো বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।