আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা
পৃথিবীতে বসবাস করতে গেলে সব সময় আবোহাওয়া যে আপনার অনূকুলে থাকবে এমন ভেবে বসবেন না।

যিনি এই বিশ্বপ্রকৃতির স্রষ্টা তিনি তার প্রকৃতি রক্ষা করার জন্য সর্বদা অবগত থাকেন। স্রষ্টা তার প্রকৃতিকে পছন্দ করেন এবং সর্বাত্বক রক্ষক বলেই তো এতটুকু একটি গ্রহে এতো এতো বৈচিত্র ন্যায্য ভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে অকৃপন ভাবে আপনাদের জন্য নিবেদন করেছেন। প্রকৃতি শুধু মানব প্রজাতির জন্য আশির্বাদই স্বরূপই নয়, প্রকৃতি স্রষ্টার ভাব প্রনয়ন বা আপনকে স্বাগতম বা নমস্কার জানাচ্ছে। এখানে আপনাকে বুঝতে হবে যে, আপনার সাথে যখন কেউ খুব ভালোভাবে বুঝানো বা আপনিই আপনাকে খুব ভালোভাবে গ্রহন করার প্রক্রিয়ার ডাক পেলেন। সেই ডাক বা শুভাগমন বা আবির্ভাব যদি আপনার ভালোলাগে আপনি যদি তাকে গ্রহন করে নিতে পারেন এবং এর পর সেই প্রনাম কে তো অস্বীকার বা অবজ্ঞা করতে পারেন না।

যিনি আপনাকে ভালো পথে প্রাণ ভরা মায় ও প্রেম দিয়ে সঠিক ও চির সুন্দরের একমাত্র পথে ডাকতে জানেন মনে রাখবেন আপনি যদি সেই পথ ভুলে গিয়ে, সেই নাম না জানা পথিককে বার বার অস্বীকার করে চলেন তাতেও সেই পথিকের কিছু আসে যায় না। আপনাকে যিনি পথ সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং দেখিয়ে দেখারও প্রক্রিয়া করে দিচ্ছেন সদানন্দ ভাবে সেই মহান ই ঐ পথের এক মাত্র রক্ষক আপনি যতোই নিজেকে অনেক বড়সর করে বা তার প্রকৃতির কোনো সৃষ্টির সাথে শেরেক করেন তাতে স্রষ্টাকে অপমান করা হয় না সৃষ্টা চিরঅপমানমুক্ত এর ফলে নিজেদের মুক্তি ও শান্তগামনের পথ মানব প্রজাতির জন্যই খারাপ বয়ে নিয়ে আসে এর প্রমান ও যুক্তি সর্বত্তই তিনিই দিয়ে দিয়েছেন।

আমি আপনাদের সাথে কিছু কথাবার্তা বলছি বলে আমাকেও আপনারা কোনো প্রকার কৃতিত্ব দেবার যোগ্যতা রাখেন না বরং এ যোগ্যতা আপনার নিজের কারণ আপনিই এই প্রকৃতির সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ আর মানুষই এই প্রকৃতির একমাত্র ইচ্ছা স্বাধীন জীব।

এখন থেকে সকল মানবই পৃথিবীর রাজা ভেবে মনের শুভবোধাগমনকে স্বাগত জানিয়ে স্রষ্টার প্রকিতীকে কিভাবে ভালো করে নিজেরা ব্যবহার করবেন তা ভেবে ও বুঝে অন্য মানুষের উপকারে ব্রতি হয়ে উঠুন। জাগান বন্ধু নিজেকে জাগিয়ে দেখুন আপনি যে মন রাজ্যের রাজা তা কি বুঝতেও অসুবিধা হচ্ছে।



এখন কথা হলো সব মানুষ যে, সবসময় স্রষ্টার সৃষ্টির কামনা করবেন এমন কোনো কথা নেই কারণ আপনার হৃদয়েই আছে শয়তান নামের মিথ্যার মানা বারন। সেই শয়তানকে সবাই দারুন সুন্দর ও সাবলিল ভাবে সড়াতে জানে না। তাই মানুষের মনের ক্লাস অনুযায়ী আপনারা সব কিছু ম্যানেজমেন্ট করতে পারবেন এমন ভাবে চেইন অব কমান্ড অনুযায়ী ও মাইন্ড লেভেল অনুযায়ী মানব কল্যানের ম্যনেজমেন্ট নিজেদের মতো ন্যায়ের জন্য চালু করতে পারেন।

এই সৃষ্টি রাজ্য এমন এক জায়গা যেখানে আপনি যদি আপনার দোষে থাকতেও না চান তারপরও একমাত্র ডিসিসন নিবেন আপনার তাওহিদের রব। রব কোনো আবস্থায়ই তার সিস্টেমের বাইরে যান না এবং একবার দেয়া ডিসিসন ফিরিয়েও নেন না।

তার সৃষ্টির মঙ্গল ও অমঙ্গল করে ব্যবহার করার জন্য আপনার নিজের ভালো খারপকে গুরুত্ব দিয়ে ন্যায় বা ব্যলেন্ডসিভ করে ভাবা ও কর্ম করে যাবেন- আল্লাহ্ সর্বদা ন্যায়ের সংগে থাকেন।

আজ বিশ্ব পরিবেশ দেখুন। কত সৌন্দর্য আমাদের হাতের নাগালে থাকার পরও আমরা মনের ভিতর ছোট কিছু বাজে অভ্যেস ও অসুন্দর দিশেহারা মতোভাবের জন্য কতো পিছনে আছি।

আজকের আবহাওয়া সংক্রান্ত গবেষনা গুলোর প্রায় সবটাই অনুমান নির্ভর। একজন আবহাওয়া বিষয়ে ভালোকিছু করলেই তার একটি সামান্য ভালোকিছু নিয়ে বসে থেকে অন্য দৃষ্টিতে দেখার চেষ্টা করেন না।

একটু ভালো করে দেখুন দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে।

আমি বরিশাল অঞ্চলের মানুষ। এখানে অনেকগুলো বড় বড় মানুষ পরিবাহি নৌজান বিলুপ্ত প্রজাতির নভোজানের মতো করে টিকে আছে। কিন্তু পুরোপুরি সেইভ না। এমন কি সেইভ করে চলার মনোভাবও পোশন করে চলেন না।

যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটা অস্বাভাবিক না। একটি লাইফ জ্যাকেটের দাম কতো?

আজ যদি এতোগুলো ফালতু বয়া না থেকে প্রতিটি আলাদা যাত্রিকে একটি করে ফেরত যোগ্য লাইফ জ্যাকেট টিকিটের সাথে দিয়ে দেয়া হতো তাহলে অন্তত রাতে ঐ জ্যাকেট গায় দিয়ে বা হতে রেখে হলেও একটি দুরন্ত সাহোস হৃদয় অনুভব করতো।

আগে মানুষিক ভাবে প্রস্তত থাকতে জানতে হয়। আপনি মারা যান নি- এই বিশ্বাসটুকুও রেখে যদি মৃত্যুকে দিবানিশি লাথি মেরে তাড়িয়ে বেড়াতে শিখতেন তাতেও হয়তো আমাদের আজ অনেক প্রান বেঁচে যেতো। মৃত্যুর আগে মৃত্যু কিসের? ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্য নিজের পারিপার্শিক অবস্থা তখনই পূর্ণ বাস্তবায়ন হতে পারে যখন আপনি তা আপনার অন্তর দেবতা দিয়ে অনুভব করার প্রয়োজনীয়তা বুঝতে শিখবেন।

আপনাদের সবাই কে আমার পক্ষ থেকে বরিশাল সহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে নৌ বিহারের জন্য আগামন নিমন্ত্রন সম্মানের সাথে প্রদর্শন করছি। আশা করি গুরুত্ব বুঝে যাবেন।

নদী নিয়ে এতো এতো গবেষনা করছেন আর বুঝতে পারছেন না যে নদীর স্বাভাবিক গতি পথকে বাঁধা দিতে হয় না? সব বাঁধ ভেঙ্গে দিন বন্ধু!

যদি আজই ব্যবস্থা নেয়া না যায় আগামীর অসুন্দর আমরা নিজেরাই নিয়ে আসছি।

শুধু সুন্দর বন কেনো পৃথিবীর কোনো বনই আল্লাহ্ রব্বুল আলামিন ফালতু কাজের জন্য বানান নি। আপনারা সেই বন থেকে আপনাদের প্রয়োজন বুঝে সম্পদ ব্যবহার করুন।

এই সব প্রাকৃতিক সম্পদ তো আপনাদের ভোগের জন্যই দেয়া হয়েছে কিন্তু কোনো ভাবেই নন-ব্যালেন্সড ওয়েতে ইউজ করে নিজেকে নন-সেন্স মাইন্ডে করে ফানিকর ও প্যাথেটিক ওয়েতে জাহির করার জন্য নয়।

আজ আপনাদের দরকারে আপনারা সেতু দিবেন। কিন্তু নদীর গতিপথ স্বাভাবিক করে রাখার জন্য যে পিলার গুলো দেন বা খুটি গুলো দেন তাতে কম জায়গা ব্যবহার করুন। এবং নদীর ভিতরের যেটুকু স্পেস আপনারা পিলার বা খুঁটির জন্য ইউজ করেন ঐ টুকু স্পেস আপনারা আবার একটু দুর থেকে হলেও প্যারালাল ওয়েতে খাল কেটে মেকাপ করতে পারার মতো বুঝে ডিসিসন নেবার যোগ্যত আপনার আছে। একটু ঘুরিয়ে কয়েকটি খাল করে নিতে পারল ওটাও একটি ছোট নৌজানের রুট হতে পারে এবং সোন্দর্যই বাড়বে।



আজ আর আমাদের ভাবার সময় নেই যে, কোন গাছটি কোন অঞ্চলে হয়। বরং ভাবতে হবে সব রকম গাছ সব অঞ্চলে লাগিয়ে চেষ্টা করে দেখি কি ভাবে সুন্দর একটি সমন্বয় করা যায়। দেখবেন ভালো কিছুই হয়তো আপনাদের দেয়া হয়েছিলো কিন্ত আপনারা তা ভালোভাবে আজও বুঝে নিতে পারেন নি।

বিশ্ব প্রকৃতি আপনাদের ঠিক আমি এই মূহুর্তে যার সাথে কথা বলছি, সবারই ন্যায্য অধিকার আছে পৃথিবীর সকল ভুমির উপর। আপনাকে কে যেতে বারন করেছে? কে দেখতে বারন করেছে? শুধু অন্য মানুষের উপকারের কথা বিবেচনা করে দেখুন।



পৃথিবীর সব মানুষের স্থায়ী বসবাসের জন্য কতোটুক ল্যান্ড স্পেস দরকার। যা মুলতো খাবার দাবার রাতের ঘুম আর একটু সময় কাটানো নাকম চেষ্টার জন্য কাজে লাগে। সেই সুন্দর বাসউপযোগী জায়গা গুলো নির্বাচন করুন এমন ভাবে যে, যাতে পৃথিবীর সব অঞ্চলই ন্যায্য ভাবে সমন্বয় করা হয়েছে।

কিছু হোমল্যান্ড রাখবেন যা যা সবসময় একট্রা বলে বিবেচিত হবে। যাতে আমরা খুব অল্প টাকায় বা একদম বিনে খরচায় অন্য মানুষকে চরম আদরের যোগ্য করে অতিথী হিসেবে নিজের কাছে রেখে নিজেদেরই মনের তৃপ্তি দিতে পারি।

এটা তো আমাদের মনের চাওয়া। আপনারা কি মাওলা আলীর নাহাযুল বালাগা পড়ে দেখেন নি। তিনি অথিতীকে নিজের জীবন দিয়ে হলেও, প্রজনে স্বজাতির কেউ কে হত্যা করে হলেও সেই অতিথীর জীবন রক্ষা করা ফরজ ও মানুষের কর্তব্য মাত্র।

পৃথিবীর সোন্দর্য্য বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্যারাইটিস ভাবে ডিস্ট্রবিউশন করা আছে। আজকের দিনে হয়তোবা আপনার থেকে আমার আবোহাওয়াটা ভালো।

আপনার মন হয়তো ভারাপ বা আমার এখানে আসতে ইচ্ছে হচ্ছে। চলে আসুন আপনার বাড়ী রেখেই। আমি তো আবারও এখানে থাকতে পারবো। যদি ওভার লোড হয় আমার বাসা খালি করে আমি আপনার বাসায় গিয়ে থাকবো। তাতে অসুবিধা কি? মানুষই তো বাস করার বাসা তৈরি করে মানুষের বসবাসের জন্যই।



আপনার শান্তির জন্য যদি আমি আমার বাসা ছেড়ে দিয়ে আপনার বাসায় থাকতে পারি তাতে তো আমিই বেশী গর্ববোধ করতে পারবো এবং নিজের অন্তর থেকে প্রশান্তি অনুভব করতে পারবো। আমার বন্ধুটির বাসা আমি তার বেড়াতে যাবার সময় পাহারা দিতে পারছি এনমকি ফোনে কথা বলে বা ইন্টারনেটেও তাকে আমি আমার পরিবেশ ভালো খারাপ সবকিছু শেয়ার করতে পারছি।

আজ আমাকে আমার আমার প্রিয়তামকে পৃথিবীর সব থেকে বাজে জায়গায় দু’জনকে একসাথে বাস করতে দিন, দেখবেন আমাদের দু’জনের জন্য ওটাই স্বর্গসম মনে হবে। এখানেই প্রেম ও ভাব। নিজের প্রেমকে সবাই নিতে চায় শুধু মাত্র সবার প্রাণের মূল্যর কথা ভেবে হলেও।

আমরা যদি বুঝে সুঝে অন্য মানুষের প্রেম কে হত্যা করতে শিখি তাহলে আমরা তো আমাদের স্বর্গ্যের মাথায়ই তো তরবারী দিয়ে কেটে দিচ্ছি বার বার। তার পরও কচি ও সুন্দর কলাগাছ বা কঁচুর মতো এই স্বর্গে যতবার লগা কাঁটা হয়েছে তারপরও তো গোড়া গজিয়ে উঠে কি যেনো বলতে চেয়েছে আবারও মাওলা হোসাইনের গলার মতো করে কেটে দিয়েছেন, আজ তো সেই সুন্দরের প্রস্থাগমনকে বন্ধ করতে পারেন নি। তরবারি ছিলো আমার মনের মিথ্যে ডিসিসন আর ঐ সুন্দর কলাগাছ বা কচুগাছ বা আগাছা যাই বলেন না কেনো তাতো স্রস্টার রূপান্তরবাদ বা জন্মান্তরবাদের ই চিরনমস্কার রূপ। স্রষ্টা এক ঘেয়েমিকে ভালো দেখেন না। গোড়ামি পছন্দ করেন না।

তাহলে তিনি আমাদের জন্মান্তর দিতেন না।

তুমি চাও নাই ধর্মের নামে হানাহানি,
তলোয়ার তুমি দাওনি হে বীর,
দিয়াছো অমর বাণী.

তোমার বানিরে করিনি গ্রহন,
ক্ষমা করো হজরত,
ভুলিয়া গিয়াছি তব আদর্শ,
তোমার দেখানো পথ....
ক্ষমা করো হজরত...
...............................(নজরুল)

এই মুহুর্তের সাথে কি এই বানির অমিল খুঁজে পাচ্ছেন? হযরত কথাটি শুনে গোড়া শয়তান বর্তমান বেঈমান মুসলিম সমাজ হেসে ওঠে বলতে চেয়ে ছিলো দ্যাখ দ্যাখ, “হযরত” তার মানে মুসলমান?

হযরত শব্দের অর্থ মিস্টার বা জনাব। শান্তির ধর্ম সবার। শুধু মাত্র আপনাদের মাঝে বা আপনাদের গোত্রের যিনি ত্যাগী বীর রূপে এসেছিলেন তাকে শুধু ভুল বুঝবেন না। তারা আপনাদের জন্য কেঁদে বেড়াচ্ছেন।

এমন কি চরম সাস্তি মেনে নিয়ে চেইন অব কমান্ড থেকে চিরতরে ডিমোশন ও সাসপেন্ট পর্যন্ত করা হয়েছে। তারপরও তারা আপনাদের মঙ্গলই কামনা করছেন। এ কৃতিত্ব কার? এই সুন্দর কে যিনি সৃষ্টি করেছেন শুধু মাত্র সেই তাওহিদের রব একমাত্র আল্লাহ্ এর তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নাই।

আজ আর বসে থাকবেন না বন্ধু! এমনিতেই যা হবার হয়ে গেছে। দেবতারা অনেক বেশী অভিমানীও হয়ে যায় তাই বলে তাদের কোনো প্রকার অমঙ্গল করার ক্ষমতা নাই, কিছু দেবারও ক্ষমতা নাই যদি আপনারা আপনাদের তাওহিদের রবের কাছে থেকে চেয়ে নিতে না জানেন।

এ কথা চিরন্তন।

জার্মান বাসীকে আমি করজোড়ে চরন ধরে মিনতি করছি। আপনারা হিটলার সাহেব কে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আপনাদের দুষ্ট হিটলার যা করেছে তা শুধু জার্মান বাসীর দুঃসময়ের কথা ভেবেই করেছেন। তিনি ভুল করেছেন সে ভুল নিজ গোত্রের সাম্য প্রদর্শন করে অর্জন করার জন্যই ছিলো, তিনি বাঁধা বুঝতে পারেন নি।

তিনি অনেক বেশী হিংস্র হয়ে নিজেকেই ক্ষমতাধর ভেবে বসেছিলেন তাতে আপনাদের বুঝানোর ইংগীত ছিলো যে, তাওহিদের রব একমাত্র সত্য।

আমি মাফ চাইছি মুসার আদর্শের দুলাল নন্দন বনি-ইসরাইল নামক চির কাঙ্গাল ও অত্যাচার সইতে সইতে দিশেহারা মহান বাইতুল মোকাদ্দাসের পাহাড়াদাতার যোগ্যতা বহন করা ইহুদি সম্প্রদায় কে। আল্লাহ্ যেখানে সবকিছু মাফ করে দিতে আপনাদের উৎসাহিত করে তাতে একটি সাধারন হিটলারের উপর এতো রাগ কিসের? আপনারা কি আজও বোঝেন না যখন খুব বেশি অত্যাচার নেমে আসে অখন মনের ভিতর কি চায়? বা কেমন করে?

প্রিয় জার্মান জাতি আজ আপনারা আপনাদের এ্যাডলফ হিটলার কে যথাযথ সম্মান দিয়ে আপনাদের জাতির পিতা ঘোষনা দিন।

বাঙালির একমাত্র প্রধান ন্যয্য ভাবে সামনের দিকে জাতিকে জীবন দিয়ে হলেও যিনি পরাধীনতা মুক্ত করতে কখনও দিদ্ধাবোধ করেন নি সেই হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে কল্পনাকারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কে মেনে নিন। তার ছবি প্রতেক বাঙালীর কার্যালয়ে স্থায়ী ভাবে কালারফুল করে টানানোর ব্যবস্থা করবেন।

বিচার আইন গভমেন্ট সার্ভেন্ট এর সবখানে তার ছবি টানানো এখন থেকে বাধ্যতামুলক। সংবিধান সহ প্রতিটা পলিটিক্যাল পেপারসের উপরে দেবতা বঙ্গবন্ধুর নাম প্রনয়ন করে তাকে আমরা ধন্য না করলেও নিজেদের ধন্য করে নেই।

দেবতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আমাদের কাছে কিছু আশা করেন না বরং নিজের জীবন দিয়ে হলেও আমাদের এই অভাগা বাঙালীর কাছে লজ্জাই পেতে শিখে আজও নিজে নিজে আমাদের কাছে ক্ষমাই চাচ্ছে। আমরা যদি ২১ শে ফেব্রুয়ারীর ভাষা শহিদ দের নাম কনে নিয়মিত “রফিক, জব্বার, সালাম, বরকত” বলে ডাকতে শিখি সেই ডাক কার কাছে যায় বন্ধু? রহমান বাদ দিলে আল্লাহ্ র সিফাত প্রকাশ কারি নাম গুলো যখন শহিদ হয়ে রহমান বাদ দিয়ে বলা হয় তখন তা আল্লাহ্ কাছে কোনো শেরেক ছাড়াই দাবি ও এবাদাত হয়েই পৌছায়। তবে ভগবান সর্বনাম।

তাই তার সিফাত প্রকাশ কারি নাম গুলো সরাসরি এই বর্বর সমাজের মানুষ গুলোকে না দেয়াই ভালো। তাতে অনেক বেশী শেরেকই হয়ে নিজের অকল্যান বয়ে নিয়ে আসে।

যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা বহমান
ততোদিন রবে কৃতি তোমার শেখ মুজিবর রহমান
.................................সুফিয়া কামাল/রবিশালের মেয়ে না মানুষ

এই মনের টানে আমরা আমাদের চিন্তে শিখে সামনের দিকে এগিয়ে আসি।
আমি আপনার। আপনি আমার।

আজ সবাই আমরা আমরাই আছি।





অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.