সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।
প্রিয়তম মুন,
তুমি আমাকে ভুল বুঝলে বোঝ তাতে আমার বিন্দু পরিমান আফসুস নেই।
আমি জানি আমি তোমাকে কতোটা ভালোবাসি। তুমি জীবনের এই যে জ্ঞান, বুদ্ধি, উচ্চশিক্ষা ও প্রখর মেধা তার একদম পরতে পরতে খুঁজে দেখো কি পাও?
একটা মানুষ এতো ইন্ডেকেশন বুঝতে পারে না কিভাবে? তুমি যখন আমায় ভালোবাসে, তোমাদের স্কুলের দেয়ালে সবুজ লতাপাতা দিয়ে বাচ্চারা কি লিখেছিলো? আসিফ+মুনমুন। সবাই নিজেদের প্রেম নিয়ে কতো কিছু হাসি তামাশা ও পাগলের মতো আচরন করে গাছের গায়ে এদিক ওদিক নাম লিখতে চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়। আর তোমার মতো একটি মানুষের প্রেম গাঁথায় এমন থাকে কিভাবে?
আমি তোমাকে বার বার ইন্ডিকেশন দিয়েছিলাম। যে দিন পাঁচটা টাকা দিয়ে তোমাকে রিকশায় তুলে দিলাম সেদিন আমার চুলের পিছনে একটু টিকি/অল্প করে রাখা চুল কি দেখো নি।
আমি তোমাকে বলিনি এই স্টাইল তুমি দেখতে পাবে। তার বেশ কিছু দিন পর বোম্বে ফ্লিম এ আমাদের পরম আপন বন্ধু রাজ কাপুর সাহেবের মতোই প্রাণতাজা আদরের নাতি রণবীর কি তোমাদের কাছে এমন স্টাইল দেখায় নি?
কি পেলে নিজেকে কষ্ট দিয়ে? তোমার সাথে যখন অনেক সুযোগ করে একটু দেখা করতে গেলাম তোমার হাতে তুমি আমির খানের ফানা সিনেমার নামটি কলম দিয়ে কেনো আঁকছিলে? আর আমার চুলের স্টাইল কি ফানা মুভির এক্টর আমিরের মতো ছিলো না?
আর কিছু বলতে চাই না। যদি পারো বুঝে নিও। তোমাদের জাহান্নামী শয়তান বাবা মায়ের মতো- তোমরাও মাঝে মাঝে শুধু টাকা, কোন ব্যাটা কোন ঘরের সন্তান, প্রিয়তম কি করবে কি করবে না তা নিয়ে মশগুল থাকো। আজ তাকিয়ে দেখো তোমার সেই বন্ধুদের দিকে? ওরাও বা কি পেয়েছে?
আমি চাই নি, কোনোদিন কেই আমাদের প্রেম কে ভুল বুঝে কেও যেনো অপাত্রে কিছু করে না বসে।
সাময়িক ডিসিসনে কেউ যেনো কোনো বড় ভুল বা নিজেদের সতিত্ব বা জেনাহ্ না করে নিজেদের বিপদ নিজেরা ডেকে না নিয়ে আসে।
আমি যা করেছি তা আমার কর্ম ছিলো। কেউ তার আপন মানুষটিকে দুঃখ দিতে চায় না। আমি কি তোমার সাথে কখনও খারাপ ব্যবহার করেছি? না সোনা! করিনি।
তাহলে যাকে এতো ভালোবাসো, দিনে দিনে ভেবে ভেবে নিজেকে অহেতুক আড়াল করেও যদি আড়ালে থাকতে পারতে দুঃখ ছিলো না।
আমি বরং খুশিই হতাম। নিজেকে কষ্ট দিও না।
আমি আত্মহত্যার বিফল চেষ্টা (জাস্ট এ ম্যান মাইন্ডেড গেইম, প্লিজ নেভার ট্রাই ফর সুইসাইড, প্লিজ, প্লিজ, প্লিজ) করেও তোমাকে কাছে টানতে চেয়ছি। যাতে ঐ শয়তান গুলোর হাত থেকে বেঁচে অনেক কিছু অর্জনের পথে সহযে যেতে পারো। তোমাদের সর্দার বাড়ীর রুবা মেয়েটিকে সুমন সবকিছু দিয়ে ভালোবেসে কাছে চেয়েছে।
তুমি বুঝবে না। ছেলেটি দিনের পর দিন শুধু আল্লাহ্ র কাছে মৃত্যু কামনা করতো। সরাসরি সারাদিন ছেলেটা মৃত্যু কামনা করতো। আল্লাহ কে বলতো আল্লাহ আমি যদি রুবাকে আমার জীবনে না পাই তাহলে আমাকে তুমি মৃত্যু দিও। শেষ পর্যন্ত রুবার বিয়ে হলো।
সুমনের ক্যানসার হয়েছিলো। মৃত্যু কিছুদিন আগে আমি ওর কাছে চা ও সিগারেট খেতে চেয়েছিলাম। ঢাকা বসে। আরে কি হাসি হাসি মুখ। এর নাম আল্লাহ্ র কাছে চাওয়া।
যদি কেউ তাওহিদের আল্লাহ্ র কাছে চাইতে জানে তাকে আল্লাহ্ সঠিক রাস্তাই নির্ধান করে দেন। তিনিই এক মাত্র ন্যায়ের পক্ষে। সুমন এই ন্যায় কে ভুল বোঝেনি। বলতো আল্লাহ তুমি যা ন্যায্য সেই সাজা আমায় দিও। না বুঝে বললেও তো চেয়েছে।
আর তুমি এতো কিছু হাতের কাছে থাকতেও বুঝতে পারলে তা তোমার চির আপন মানুষটিকে?
আমার একজন মানুষ হিসেবে অত ক্ষমতা নেই যে তোমাকে ভুলের দিকের রাস্তা থেকে অত সহযে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারি। তুমি পারো। এখনও পারো। আমি তোমাকে দেবী বলে ডেকেছি কেনো? এটা জাস্ট একটি প্রেমের সম্বোধন ছিলো কোনো বচন না। আজ নিজেকে প্রশ্ন করে দেখো?
আমার আর উত্তর দিতে হবে না।
তুমি ভালো থেকো এ তোমার দেয়া নাম অনন্তই তোমাকে আশির্বাদ করছে।
ইতি
তোমার
আসিফ
বন্ধু!!!
আমাকে আপনারা দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আমি আপনাদের খুব ভালোবাসি কিন্তু কোনো পাপ কে ভালোবাসার যোগ্যতা আমার বিন্দু পরিমান নেই। শুধু কিছু কথাবার্তা আপনাদের সংগে শেয়ার করেছি মাত্র। আপনারা আমার আপন তাই তো কথা বলছি।
আপনাদেরও হয়তো ভালোলাগছে তারপরও তো একসাথেই আছি। বন্ধু এর নাম সুখ দুঃখে বেঁচে থেকে নিজেদের নিজেরা একটু ঝালাই করে নেয়া।
আমার জীবন মৃত্যু নিয়ে আপনারা কোনোদিন বোঝার দরকার নেই। আমি কি করছি সেটা তেমন বিবেচনা যোগ্য নয়। আপনারা নিজের মনের কাছে নিজেকে নষ্ট হতে দিয়েন না।
আপনারা একটু চেষ্টা করলেই শয়তানের কবল থেকে দুরে থাকতে পারেন।
ঐ শয়তান নামের অসহায় বাজে পাগোল টা আপনাদের হৃদয়ে বিভিন্ন খারাপ চিন্তার জন্ম দিবে। তারপরও আপনাকে বার বার সজাগ থেকে শয়তানের ধোকাঁ থেকে বাঁচতে হবে। এটাই তাওহিদের রব কর্তৃক নির্ধারিত আদেশ। আল্লাহ কোনো দিনও তার ডিসিসন এর ব্যাতিক্রম করেন না।
তিনি যা কথা দেন তা রাখেন।
আপনার প্রাণের সাম্য প্রেমের মানুষটি যদি আপনাকে ছেড়ে দুরে চলে যায়। প্রয়োজনে বুড়ো বয়সে হলেও যাদের যাদের সাথে কম্প্রোমাই করার প্রয়োজন হয়, অন্য কাউকে আঘাত দিয়ে নয় বরং বুঝিয়ে সুঝিয়ে তার সাথে যদি কথা বলতে ইচ্ছে করে করবেন। দেখা করতে ইচ্ছে করলে করবেন। শুধু আপনার তাওহিদের রব এর আদেশের বাইড়ে না গিয়ে বুঝবেন তিনিই একমাত্র ন্যায় বিচারক ও ন্যায়ের পক্ষে আছেন।
আবার এই যে “ন্যায় বিচারক” কথাটি উল্লেখ করছি তাতে আপনারা মোটেও স্রষ্টার জীবন বিধান এর সাথে মিলিয়ে জগাখিচুরী বানিয়ে রাস্ট্রিয় আইনের কাছে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিবেন না। মনে রাখবেন, রাষ্ট্রিয় আইন আপনাদের অনেক গুলো মানুষের দরকারের জন্য আপনাদের শুভ বিবেক বুদ্ধির মাধ্যমেই তৈরি করা হয়।
আবু সামা কে বিনাদোশে ওমর না বুঝেই বিচার করতে চেয়েছিল। আজও কি বুঝতে পারছেন না যে, আবু সামা বিন ওমর ইবনে খত্তাব আর ওসামা বিন লাদেন নামের আবুসামা-ওসামা মিল গুলো কি আপনার তৈরী করেদেন নাকি এটা তাওহিদের স্রষ্টা যে এক তার প্রমান ও তিনিই একমাত্র ন্যায়দ্রষ্টা তিনি তার কখনও অন্যায্য বা অকল্যাকর তার এই আদরের মানব প্রজাতির জন্য না করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছেন।
আজ দেখুন গ্রিস, রোম এর দেবতারাও তাদের গোত্রের উম্মতদের জন্য কাঁদছে।
আপনারা ভাবেন একটি বিধান আন্য টিকে বাতিল করে দেয় না বন্ধু সবাই তাওহিদের স্রষ্টা এক ও একমাত্র ন্যায় পরায়ন। তিনি যা কথা দেন তার রাখেন। আপনারা যদি তার উপর ন্যায় ন্যায্য পূর্ণ আস্থা নিয়ে কিছু চান ফিরবেন না।
আর্কিমেডিস সাহেবের কথা খেয়াল আছে? সেই ব্যাটা ইউরেকা বলে কি দেখাতে চেয়েছিলেন? তাকে আপনারা স্বর্ণের খাত নির্ণয় করার জন্যই হাউজে গোছল করিয়ে নেংটা হয়ে সম্রাটের কাছে দৌড়ে যাবার কথাই শুধু দেখলেন? তই তো আপনারা আজও হাউজে কাওসারের পানি কাকে বলে ভুল বুঝে চলে গেলেন মিথ্যে ভরা জান্নাত-জাহান্নামের কিছু মুসলিম নামক সম্রাজ্যবাদী কুলংগার আর তার সাথে কিছু অমুসলিমের বাজে শেরাব খেয়ে কল্পিত রূপকথার জগতে।
আর্কিমেডিস আপনাদের ভার নির্নয়ের সাথে একটু-আধটু ভারসাম্য ও বুঝতে চয়েছিলেন।
এবার ভাবুন বিশাল এক নদী। তার বাঁকে বাঁকে বিভিন্ন শহর, উপসহর, হাটবাজার, পোর্ট সহ আরো মানব সভ্যতার কোনো কিছু। এখন আপনার একটি শহরে হঠাৎ নদী ভাঙ্গন শুরু হলো। আপনি ঠেকাতে পারবেন না জেনে বাঁধ দিয়েছেন। বাঁধ দেবার ফলে যে নদীর আয়তন কোমে অন্য জায়গায় চর জাগতে পারে তা একবার ও মাথায় আসে নি? আর্কিমেডিস যখন হাউজের মধ্যে গোসল করতে গেলেন তখন পানি উপচে পড়া দেখে বুঝতে পারেন নি যে, নদীর আয়তন কমে চর জাগলে হঠাত কোনো পুর্ভাবাস ছাড়া পানি এসে বারাক ওবামার মায়ের দেশ বড় ইসলামী রাস্ট্র দাবি করা ইন্দোনেশিয়া সহ অনেক দেশের পানি এসে অনেক ক্ষতি করে দিতে পারে?
এজন্য আপনাদের নিজ মেধাগুনে ভেবে পর্যবেক্ষন দেখতে করে দেখতে বলবো যে, প্রতিটা শহর রক্ষা বাঁধের এগিনিস্টে অন্য পাড়ে হলেও বা খানিকটা এদিক সেদিক হলেও একটি প্যারালান প্রয়োজনে অর্ধচন্দ্র আকারের খাল বানিয়ে দিন।
তাতে ঐ খানে চর জাগলেও খালের পাড়ে গাছ রোপন করলে সুন্দরই লাগবে। আমি বিশেষ ভাবে এই ব্যাপারটির বিষয়ে পর্যবেক্ষন করার জন্য যারা টাইড গেইজ, রিভার ড্রেজিং বা এ সংক্রান্ত কাজ করে তারা একটু নিজ মেধা দিয়ে এবং ভালো ভাবে পর্যবেক্ষন করে দেখুন।
পর্যবেক্ষনের জন্য অনেক বড় জিনিস গুলোকে ছোট (সাইজ) করে দেখবেন। আর ছোট জিনিস এমনকি শরিরের একটি কোষ পরিমান হলেও তা অনেক বড় (সাইজ) করে দেখবেন। এখন তো ছোট কে বড় করে দেখার মতো অনেক প্রযুক্তি আপনাদের হাতের নাগালে আছে।
মনে করুন বিশাল এক নদী। জাস্ট ঐ নদীটাকেই আপনারা মিডিয়ার ডামির মতো করে বানিয়ে টেষ্টা টেষ্টা করে দেখুন। সমাধান না খুঁজে শুধু ত্রানের টাকা নিজেরা লুটেপুটে খাবেন এটা কেমন কথা?
আগে মেন্টালি ফিট হতে হয়। ব্যালেন্স ডায়েড শুধু না হয়ে ব্যালেন্সড মাইন্ডেড ও হতে হয়। বড় কোনো ব্যাপারে কোনো কাজের গতি পেলে বা রেজাল্ট পেলে আপনারা তা ছোটদের বইতে কিছু কিছু শেয়ার করুন।
দেখবেন ওরাও ভাবতে শিখবে। এভাবেই একটি সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করতে হয়। এই কয়জন মানুষ একটি গ্রহতে থাকেন আর নিজেদের মধ্যে নিজেরা শুধু ঝগড়াই যদি করেন আনন্দ করবেন কবে?
আজ আপনি হলেন পুরো পৃথিবি সম বড় মনের এমন কি তার চেয়েও বড় মনের মানুষ। এই ভেবে বুক উচু করে নিজেরা নিজেদের সাম্য ও ন্যায়ে ক্ষমতাকে প্রতিষ্ঠিত করুন। আর বিবেধ না করে আসুন বন্ধু! আমাদের মিল তো সেই কবে থেকেই হয়ে গেছে তাকে আর অস্বিকার করে আপনার বিবেকে কষ্ট দিবেন না।
আমরা তো আজ সবাই এক।
আজ নির্বাচনে যারা হেরেছে তারাই বরং জিতে গেছে। অনেক বেশী সময় করে সমাজের বিভিন্ন এলাকা স্তর গুলোর ফাঁক ফোঁকর ধরিয়ে দিয়ে মানব কল্যানে কাজ করে তার বন্ধু যিনি জিতেও হেরে গেলেন তার তো সহযোগিতাটুকুও করতে পারবে। আমাদের জেলা উপজেলা গ্রাম এর প্রতিনিধি তো আমরাই। তাদের মুখে একটু হাসি ফুটাতে চেষ্টা করলে দোষ কি?
এই যে ছাত্র রাজনিতির এতো নিন্দা করেন।
ছাত্ররা যাবে কোথায়? ঘরে আশান্তি থাকলে, অকাজের অসভ্য বাজে কিছু নষ্ট মানুষ হঠাৎ কু-পথে ধনি হয়ে উঠলে বাচ্চারাও চেষ্টা করে ওদের মতো ধনী নামের কলংক হতে। সবাই তো আর বিল গেটস হতে পারে না। ষ্টিভ জবস এমন একজন ছিলেন তিনি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নিয়ে বেশী না ভেবে ভেবে এখন বিশ্বের সেরা ধনী কোম্পানী হয়েছে। স্টিব জবস পাগলা অনেক সময় কেমন যেনো ইচ্ছে করেই লসের পথে ছুটতেন। এরা এমনই।
আমাদের ছাত্র ও তরুন সমাজকে রিপ্লেসমেন্ট করে দলিয় কার্যালয় কে এক একটি ক্লাবে রুপান্তর করে দিন। সেখানে বসে ওরা খেলাধুলা শিখবে। টিভি দেখবে। গান শুনবে। অনৈতিক পথ বেছে নেবার চেষ্টা করলে সবার সামনে থেকে ধরে এনে জেলে পোড়া হবে।
কোনো বিশেষ দিবসে কোনো অনুষ্ঠান করতে চাইলে নিজেরা টাকা না তুলে প্রয়োজনে সরকারি ফান্ড থেকে টাকা তুলে দেবার ব্যবস্থা করা হবে। তবুও কোন প্রকার চাঁদাবাজির প্রশয় দেয়া উচিত হবে না। ছাত্ররা স্কুল, কলেজ , থেকেই ভুল রাজনিতির স্বিকার হয়।
যে খানে হেড মাস্টার আছেন, সরকারী বিভিন্ন কর্মকর্তা থাকেন যারা প্রশাশনিক কাজ বাজ করেন। সেখানে ম্যানেজিং কমিটির কি দরকার? মসজিদের আবার কমিটি হয় কি করে?
এই কমিটি গুলো কুকুরের মতো নিজেদের মধ্যে বিবেধ বাধিয়ে, এই সব পরিচয় ব্যবহার করে কাজের চেয়ে অকাজ কুকাজই বেশী করে।
গুগল কার্যালয়ের মতো প্রতিটা স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন রুমে। বোর্ড ও মার্কার থাকবে। যেখানে ছাত্ররা ভালো আইডিয়া পেলে তা লিখবে। সেখানে কোনো টিচারের বিরুদ্ধে বা অন্য কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে ওপেন ভাবে প্রকাশ করবে। প্রয়োজনে সেই বোর্ডটিকে একটি খাঁচার মতো আটকানোর ব্যবস্থা থাকবে।
৫ জন ৫ টি আলাদা সেক্টরের প্রসাসনিক কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধি তা দেখে বিবেচনা করে ব্যবস্থা নিবে। পৃথিবিতে এতো শিশু নির্যাতন হয় কি করে?
সারাজিবন বাচ্চারা শুধু অত্যাচার সয়ে যাচ্ছে। কাউকে বলতে গিয়ে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই শুধু এসেছে। এখন বাচ্চারা নির্ভয়ে তার অধিকার ও সমস্যার কথা বলবে। এর মধ্যে কিছু কিছু রেজাল্ট আসলে গার্ডিয়ান টিচারাও ওদের অন্তত একটু বোঝার চেষ্টা করবে।
বেশীরভাগ স্কুল/ কলেজের টিচার একদম অকাজের বাজে রুচির। বন্ধ করুন এসব অত্যাচার অনাচার, শিশু, ধর্ষন।
আসুন আমরা জিবন কে উপভোগ করতে শিখি। জিবন হলো চিরন্তন। পাপের কোনো প্রকার ক্ষমা হয় না শুধু প্রাচিত্ত করার সুযোগ থাকে।
মানুষ এবং প্রকৃতির জন্য কল্যানকর কাজ ছাড়া মুক্তি নেই কারন তাওহিদের আল্লাহ্ এক এবং তিনি অন্য কারও মুখাপেক্ষি নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।