এর প্রতিবাদে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাস্তা আটকে বিক্ষোভ দেখালে সোমবার বেলা দেড়টার থেকে প্রায় দেড় ঘণ্টা মহাখালীর আমতলি থেকে গুলশান ১ নম্বর পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে বলে বনানী থানার ওসি ভুঁইয়া মাহবুব হোসেন জানান।
শিক্ষার্থীদের বরাত দিয়ে বনানী থানার এসআই হারুনুর রশিদ জানান, উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে তিতুমীর কলেজের এক ছাত্রকে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী চড় মারলে ঘটনার সূত্রপাত।
“ওই ছাত্র তিতুমীর কলেজে ফিরে এসে খবর দিলে ছাত্ররা দল বেঁধে গিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা করে। ”
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমিক্স বিভাগের সপ্তম সেমিস্টারের ছাত্র আদনান মোস্তফা জানান, তিতুমীরের ছাত্ররা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় বিল্ডিংয়ের ফ্রন্ট ডেস্কের কাচের দরজা ভেঙে ফেলে। এরপর তারা ভবনের নিচে রাখা দুটি গাড়ি ভাংচুর করে।
পরে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে তাদের ধাওয়া দিলে তিতুমীরের ছাত্ররা সরে যায়। ব্র্যাকের ছাত্রছাত্রীরা সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বনানীর ওসি জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ব্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করলে ছাত্ররা রাস্তা থেকে সরে যায়। এরপর বেলা ৩টার পর ধীরে ধীরে যান চলাচল শুরু হয়।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী জুমানা জেসমিন বলেন, “তিতুমীরের ছেলেরা প্রায়ই উত্ত্যক্ত করে।
এসব কারণে আমাদের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।