ভালবাসার মানুষটি নাকি সৃষ্টিকর্তাই পূর্ব থেকে ঠিক করে দেন। এই বিশ্বাসে ভর করেই বোধহয় শিশু রহিমকে কোলে নিয়ে বনে-বাদাড়ে ঘুরে বেরিয়েছে প্রেমিকা রুব্বান। তারপরও চলে বাছ-বিচার। চলে খোঁজাখুজি। বদল হয় প্রেমিক-প্রেমিকা।
ভেঙে যায় দীর্ঘদিনের ভালবাসার বন্ধন। ফের অন্য কোন তীরে গিয়ে গড়ে ওঠে ভালবাসার নতুন ঘর। তবে যে যেভাবেই প্রেমিক-প্রেমিকা খুুঁজুক, এ ব্যাপারে জার্মান তরুণীদের পদ্ধতিটা বেশ মজার। তারা ভালবাসার মানুষটিকে খুঁজে পেতে 'পেঁয়াজ পদ্ধতি' নামে এক বিচিত্র কৌশলের আশ্রয় নেয়।
পেঁয়াজ পদ্ধতিতে তারা তাদের প্রেমিক নির্বাচন করেন।
শুনতে আজব লাগলেও তারা এমনটিই করে আসছেন বছরের পর বছর ধরে।
তরুণীরা ১৪ই ফেব্রুয়ারির ভালোবাসা দিবসে একটি পাত্রে কিছু পেঁয়াজ লাগান। এবং পেয়াজের ক্রমানুসারে তাদের পছন্দের কিছু পুরুষের নাম লেখা থাকেন।
তাদের বিশ্বাস, যে পেঁয়াজটির সবার আগে চারা গজাবে সেই পেঁয়াজটিই ভাগ্যবান! মানে ওই পেঁয়াজটি দিয়ে যে পুরুষটিকে বোঝানো হচ্ছে তাকেই ভালবাসবেন তরুণীটি।
এমন কোন সমস্যার সম্মুখিন হলে একবার পদ্ধতিটি ব্যবহার করে দেখতেই পারেন।
পেলেও পেয়ে যেতে পারেন পছন্দের মানুষটিকে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।