বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বড়বাড়ি কেন্দ্র, বালিয়া কেন্দ্র ও হরিণবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
এতে অন্তত ৩৯ ভোটার আহত হয়েছেন। তিন বিজিবি সদস্যকে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বড়বাড়ি কেন্দ্রে এক ভোটারকে এক বিজিবি সদস্য লাঠিপেটা করলে এর জের ধরে পাশাপাশি তিনটি কেন্দ্রে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এ সময় বিজিবি ও সেনা সদস্যরা ভোটারদের বেধড়ক লাঠিপেটা করে।
ভোটাররাও পাল্টা ঢিল নিক্ষেপ করে। সবচেয়ে বেশি সংঘর্ষ হয় হরিণবাড়ি কেন্দ্রে।
জেলা প্রশাসক মুকেশ কুমার বিশ্বাস বলেন, “এটা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। ভুল বোঝাবুঝি থেকে সংঘর্ষ হয়েছে। পরে বিজিবি ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
”
এর ফলে দুই ঘণ্টা ভোটগ্রহণ বন্ধ থাকলেও পরে আবার শুরু হয় বলে জানান তিনি।
সংঘর্ষের পর সেনাবাহিনী ও বিজিবির ঊর্ধতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
বড়বাড়ি কেন্দ্রের ভোটার আশরাফুল অভিযোগ করেন, বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু হায়াত নুরুন্ননবীর ভাই সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা হওয়ায় তারা সেনাবাহিনীকে প্রভাবিত করেছেন।
তবে এ ঘটনা নিয়ে বিজিবি বা সেনা বাহিনীর কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।