শনিবার আর্মি স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতার শেষ দিনে ১০.৫২ সেকেন্ড সময় নিয়ে সবাইকে পেছনে ফেলেছেন মেজবাহ।
নৌবাহিনীরই কাজী শাহ ইমরান (১০.৮০ সেকেন্ড) রুপা ও বিজেএমসির রজত কান্তি (১০.৮৫) ব্রোঞ্জ পেয়েছেন।
বাংলাদেশ গেমসেও ১০০ মিটারে সোনাজয়ী মেজবাহ জাতীয় অ্যাথলেটিক্সে সাফল্য ধরে রাখতে পেরে উচ্ছ্বসিত।
তিনি বলেন, “নিজের অবস্থান ধরে রাখতে পেরে ভালো লাগছে। কিন্তু আমি এখানেই থেমে যেতে চাই না।
আমার লক্ষ্য কমনওয়েলথ ও এশিয়ান গেমসের দলে সুযোগ পাওয়া। সুযোগ পেলে ভালো কিছু করার আশা রাখি। ”
দ্রুততম মানবী হওয়ার পথে শিরিনের টাইমিং ছিল ১১.৮৪ সেকেন্ড। আইরিন আক্তার (১২.৩৫) ও পাপিয়া রানী সরকার (১২.৬৯) রুপা ও ব্রোঞ্জ পেয়েছেন। দুজনই বিকেএসপিতে শিরিনের সতীর্থ।
এই ইভেন্টে ২০০৫ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত টানা সোনা জিতেছিলেন বিজেএমসির নাজমুন্নাহার বিউটি। এবার বিউটি অংশ না নেয়ায় শিরিনকে তেমন চ্যালেঞ্জের সামনে পড়তে হয়নি। বিউটির কাছে হেরেই বাংলাদেশ গেমসে রুপা পেয়েছিলেন তিনি।
প্রথমবারের মতো দেশের দ্রুততম মানবী হওয়ার আনন্দে উদ্বেল শিরিন বলেন, “আগে থেকেই জানতাম এবার বিউটি আপা খেলবেন না। তাই শুরু থেকে আমার লক্ষ্য ছিল দ্রুততম মানবী হওয়া।
সফল হতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। ”
১১টি সোনা, ১৩টি রুপা ও ৯টি ব্রোঞ্জ পেয়ে এবারের জাতীয় অ্যাথলেটিক্সের সেরা দল বিজেএমসি।
১১টি সোনা, ৩টি রুপা ও ২টি ব্রোঞ্জ নিয়ে নৌবাহিনী দ্বিতীয়, ৯টি সোনা, ১৫টি রুপা ও ১১টি ব্রোঞ্জ নিয়ে সেনাবাহিনী তৃতীয় এবং ৫টি সোনাজয়ী বিকেএসপি চতুর্থ হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।