বাঙলাদেশের জনগণকে জানতে হলে এবং এর মানচিত্র সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান লাভ করতে হলে শুধুমাত্র ১৯৭১ থেকে ২০১২ পর্যন্ত ইতিহাস জানাটা ভুল হবে। ইতিহাস জানতে হবে ১৭৫৭ সালের পর থেকে। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ হবার পরে কেন তা রদ করার আন্দোলন হলো। কারা সে আন্দোলন করেছিল। তারপর ১৯৪৭ সালে কেন পাকিস্তান হলো।
এসব জানা দরকার। যখন তরুণ প্রজন্ম সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবে তখনই বর্তমানে দেশের মধ্যে বিভেদ তৈরি হয়েছে সেই বিভেদটা কমে যাবে। সঠিক ইতিহাস না জানার কারণে তরুণরা বিভ্রান্তির শিকার হয়। এবং দেশের মধ্যে দলাদলি এবং বিভেদ সৃষ্টি হয়। আবার ইতিহাস পড়তে হবে বামপন্থি ডানপন্থি এবং মুসলিম বিরোধী সব ধরণের ইতিহাসবিদদের লেখা ইতিহাস।
এবং সে সব ইতিহাসে যদি মিথ্যাচারিতা থাকে, বিকৃতি থাকে তবে গভীর সত্যান্বেষী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে একটু চিন্তা করলেই সত্য-মিথ্যা পাঠকের চোখে ধরা পড়বে। যে দেশের তরুণশ্রেনী তার দেশের ইতিহাস জানে না, তার জাতির মনবেদনা জানে না সে তরুণশ্রেনী মৃতের মত। তাদের দিয়ে উন্নত ভবিষ্যত আশা করা বৃথা। আর তাদেরকে নিয়ে খেলা করে অসৎ প্রকৃতির রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবি এবং সাংবাদিকরা। অতএব তরুণশ্রেণী অসতের হাতের ঘুটি না হয়ে নিজেদেরকে ইতিহাসের জ্ঞানে সমৃদ্ধ করুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।