এ সময় তাদের কাছ থেকে হাতবোমা, জিহাদী বই, কম্পিউটার ও খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
আটতদের মধ্যে রয়েছেন শিবিরের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্নবিদ্যালয় শাখার দপ্তর সম্পাদক কুদরত হোসেনসহ সাতজন এবং আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের একজন।
অপর সাতজন হলেন রায়হানুল হক, মনোয়ারুল ইসলাম, নাকিবুল ইসলাম, তানজুল ইসলাম, ফরিদুল হক, আসাদুল হাবিব ও মোহাম্মদ নাসিম।
জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মকবুল হোসেন মোল্লা জানান, গোপন সংবাদ পেয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের গ্রাম বয়ড়া এলাকার সৌদিয়া ভবনের বান্না ছাত্রাবাসে অভিযান চালানো হয়।
এ সময় তারা নাশকতার পরিকল্পনার গোপন বৈঠক করছিলেন বলে পুলিশ কর্মকর্তা দাবি করেন।
তিনি আরো বলেন, এ সময় পাঁচটি হাতবোমা, বেশকিছু জিহাদী বই, একটি কম্পিউটার ও একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের কোতোয়ালি মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।