আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিকাশের মুক্তিতে প্রভাবশালী মন্ত্রী!

একটি সুন্দর সকালের অপেক্ষায় পুরস্কার ঘোষিত রাজধানীর শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশ কুমার বিশ্বাসের মুক্তির পেছনে কলকাঠি নেড়েছেন সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রী। অন্য কোনো হিসাব নয়, স্রেফ মায়ার বাঁধনে তিনি বিকাশের মুক্তিতে ভূমিকা রাখেন বলে জানা গেছে। জেলমুক্তির পর হাওয়া হয়ে যাওয়া বিকাশের এক ঘনিষ্ঠজন এই চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে জানান, বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বিকাশের সঙ্গে পরিচয় হয় মহাজোটের এই নেতার। জেলবাসের সেই দুঃসহ দিনগুলোতে বিকাশ এগিয়ে আসেন তার সেবায়। নিঃসঙ্গ নেতার দেখভালের সব দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন দুর্ধর্ষ এ সন্ত্রাসী।

এ সময় বিকাশের আন্তরিক ব্যবহারে মুগ্ধ হন নেতা। অনুগত বিকাশের প্রতি সৃষ্টি হয় তার দুর্বলতা। দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে 'বড় ভাই-ছোট ভাই' সম্পর্ক। সূত্রটি আরও জানায়, সে সময় বিকাশের অনুরোধে তাকে কথা দেন নেতা, ভবিষ্যতে যদি কোনো দিন তার সুযোগ আসে তাহলে নিশ্চয় তিনি ছোট ভাইটির মুক্তির জন্য আন্তরিক চেষ্টা করবেন। মহাজোটের মন্ত্রী হওয়ার পর 'বড় ভাই' তার কথা রক্ষা করেছেন।

তার চেষ্টা-তদবিরে অবশেষে দীর্ঘ ১৫ বছর পর কারাজীবনের অন্ধকার প্রকোষ্ঠ থেকে বেরিয়ে আসেন বিকাশ। গত শুক্রবার সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। অভিযোগ ওঠে, কঠোর গোপনীয়তায় সম্পন্ন হয় বিকাশের মুক্তি প্রক্রিয়া। এরপর বিকাশের মুক্তি লাভ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ ঘটনায় সারা দেশে তোলপাড় হয়।

বিরোধী দল খুঁজে পায় নতুন ইস্যু। এ দিকে অসমর্থিত একাধিক সূত্র দাবি করেছে মুক্তি-পরবর্তী ঘটনা নির্ঝঞ্ঝাট করতে বিকাশকে গুনতে হয়েছে বিপুল অঙ্কের টাকা। এর পরিমাণ কোটিরও বেশি টাকা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ দায়িত্বরত বিভিন্ন সংস্থার দৃষ্টি এড়িয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে যেতেই কারাগারে বসে আগাম এ ব্যবস্থা করে রাখেন বিকাশ কুমার বিশ্বাস। রাজধানীর অপরাধ জগতের (আন্ডার ওয়ার্ল্ড) অন্যতম নিয়ন্ত্রক ও সরকারের পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশ মুক্তির পর কারাগারের ফটক থেকে হাওয়া হয়ে যাওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তারাও বিকাশের মুক্তিতে স্তম্ভিত। সন্ত্রাসী বিকাশ কী কারণে এবং কাদের ছত্রছায়ায় মুক্তি পেলেন এর অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা যায়, মহাজোট সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর হস্তক্ষেপেই ঘটে বিকাশ মুক্তির পুরো ঘটনা। এই মন্ত্রী বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে বিরোধী দলের একজন নেতা হিসেবে গ্রেফতার হন। তিনি ছিলেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। পানিশমেন্ট সেলে রাখা হয়েছিল তাকে।

এই নেতাকে নিম্নমানের খাবার সরবরাহসহ নানা ভাবে হয়রানি করা হতো। সে সময় নেতার সেলের পাশের লকআপে থাকতেন বিকাশ। কারাগারের খাবার খেতে পারতেন না নেতা। তখন বিকাশ বাইরে থেকে খাবার আনিয়ে তাকে সরবরাহ করতেন। এভাবেই তাদের মধ্যে সখ্য গড়ে ওঠে।

বিকাশ নেতাকে 'বড় ভাই' হিসেবে গ্রহণ করে তার দেখভাল করতে থাকেন। বিকাশের নির্দেশে তার অনুসারী বন্দীরাও ওই নেতার খোঁজখবর নিত, ফাইফরমাস খাটত। এক পর্যায়ে বিকাশের প্রতি সহানুভূতি সৃষ্টি হয় নেতার। জন্মায় স্নেহ ভালোবাসা। কারাগারে দীর্ঘদিন পাশাপাশি কাটানোর কারণে বিকাশের সঙ্গে তার নানা বিষয়ে আলোচনা হয়।

একপর্যায়ে ওই নেতা তাকে প্রতিশ্রুতি দেন যদি ভবিষ্যতে তিনি কখনো ক্ষমতায় যেতে পারেন, মন্ত্রী হতে পারেন তাহলে তার জন্য কিছু করবেন। তখন বিকাশ নেতার দুই হাত জড়িয়ে ধরে অনুরোধ করেন যেন তিনি তার মুক্তির জন্য চেষ্টা করেন। মুক্তি লাভ করলে বিকাশ ছোট ভাই সন্ত্রাসী প্রকাশের মতো দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। সূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধী, শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন ধরনের বন্দী রয়েছেন কাশিমপুর কারাগারে। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে কাশিমপুর কারাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও গোয়েন্দা নজরদারি এমনিতেই বাড়ানো হয়েছে।

কারাগারের ভেতর-বাইরে গোয়েন্দাদের কয়েক পর্যায়ে নজরদারি ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে সিসি ক্যামেরার সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ। এত কিছুর পরও শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশ মুক্তি লাভ করে নির্বিঘ্নে কারাফটক থেকে অন্যত্র চলে যেতে পেরেছেন। আর এ জন্য বিকাশকে খরচ করতে হয়েছে কোটিরও বেশি টাকা। আরেকটি সূত্র জানায়, বিকাশের মুক্তির পেছনে অন্যতম শর্ত ছিল তিনি ছাড়া পাওয়ার পর দেশ ত্যাগ করবেন।

সেই শর্ত অনুযায়ী তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পথ নির্বিঘ্ন করা হবে। গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক সূত্রের ধারণা, যেভাবে কঠোর গোপনীয়তায় বিকাশ জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়েছেন সেই একই কায়দায় হয় তো মুক্তি লাভের দিনই তিনি সীমান্ত গলিয়ে ভারতে চলে যেতে পারেন। তাই বিভিন্ন স্থানে অনুসন্ধান চালিয়েও বিকাশের কোনো হদিস পাচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সূত্র জানায়, বিকাশের ভাই পুরস্কার ঘোষিত অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী প্রকাশ কুমার বিশ্বাস দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন বিগত বিএনপি জোট সরকারের আমলে। বর্তমানে ফ্রান্সে অবস্থান করছেন প্রকাশ।

জানা গেছে, কারাগারে বসেই ছোট ভাই প্রকাশের দেশত্যাগের এবং পরবর্তীকালে ভারত থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার সব ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন বিকাশ। এদিকে গোয়েন্দারা আশঙ্কা করছেন, বিকাশ ছাড়া পাওয়ায় ফের তার নামে চাঁদাবাজি শুরু হবে। তিনি যেখানেই থাকুন, নিজের নিরাপত্তার জন্য যত টাকাই খরচ করুন না কেন, সব খরচাপাতি চাঁদাবাজির মাধ্যমে তুলে ফেলবে তার লোকজন। ভারতে পালিয়ে গেলেও তার ফোনে চাঁদাবাজি শুরু হবে। বিকাশ দীর্ঘদিন কারাগারে বন্দী থাকলেও সেখান থেকেই তিনি তার বাহিনী পরিচালনা করতেন বলে গোয়েন্দাদের কাছে খবর ছিল।

পুরস্কার ঘোষিত রাজধানীর শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশ কুমার বিশ্বাসের মুক্তির পেছনে কলকাঠি নেড়েছেন সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রী। অন্য কোনো হিসাব নয়, স্রেফ মায়ার বাঁধনে তিনি বিকাশের মুক্তিতে ভূমিকা রাখেন বলে জানা গেছে। জেলমুক্তির পর হাওয়া হয়ে যাওয়া বিকাশের এক ঘনিষ্ঠজন এই চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে জানান, বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বিকাশের সঙ্গে পরিচয় হয় মহাজোটের এই নেতার। জেলবাসের সেই দুঃসহ দিনগুলোতে বিকাশ এগিয়ে আসেন তার সেবায়। নিঃসঙ্গ নেতার দেখভালের সব দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন দুর্ধর্ষ এ সন্ত্রাসী।

এ সময় বিকাশের আন্তরিক ব্যবহারে মুগ্ধ হন নেতা। অনুগত বিকাশের প্রতি সৃষ্টি হয় তার দুর্বলতা। দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে 'বড় ভাই-ছোট ভাই' সম্পর্ক। সূত্রটি আরও জানায়, সে সময় বিকাশের অনুরোধে তাকে কথা দেন নেতা, ভবিষ্যতে যদি কোনো দিন তার সুযোগ আসে তাহলে নিশ্চয় তিনি ছোট ভাইটির মুক্তির জন্য আন্তরিক চেষ্টা করবেন। মহাজোটের মন্ত্রী হওয়ার পর 'বড় ভাই' তার কথা রক্ষা করেছেন।

তার চেষ্টা-তদবিরে অবশেষে দীর্ঘ ১৫ বছর পর কারাজীবনের অন্ধকার প্রকোষ্ঠ থেকে বেরিয়ে আসেন বিকাশ। গত শুক্রবার সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। অভিযোগ ওঠে, কঠোর গোপনীয়তায় সম্পন্ন হয় বিকাশের মুক্তি প্রক্রিয়া। এরপর বিকাশের মুক্তি লাভ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ ঘটনায় সারা দেশে তোলপাড় হয়।

বিরোধী দল খুঁজে পায় নতুন ইস্যু। এ দিকে অসমর্থিত একাধিক সূত্র দাবি করেছে মুক্তি-পরবর্তী ঘটনা নির্ঝঞ্ঝাট করতে বিকাশকে গুনতে হয়েছে বিপুল অঙ্কের টাকা। এর পরিমাণ কোটিরও বেশি টাকা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ দায়িত্বরত বিভিন্ন সংস্থার দৃষ্টি এড়িয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে যেতেই কারাগারে বসে আগাম এ ব্যবস্থা করে রাখেন বিকাশ কুমার বিশ্বাস। রাজধানীর অপরাধ জগতের (আন্ডার ওয়ার্ল্ড) অন্যতম নিয়ন্ত্রক ও সরকারের পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশ মুক্তির পর কারাগারের ফটক থেকে হাওয়া হয়ে যাওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তারাও বিকাশের মুক্তিতে স্তম্ভিত। সন্ত্রাসী বিকাশ কী কারণে এবং কাদের ছত্রছায়ায় মুক্তি পেলেন এর অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা যায়, মহাজোট সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর হস্তক্ষেপেই ঘটে বিকাশ মুক্তির পুরো ঘটনা। এই মন্ত্রী বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে বিরোধী দলের একজন নেতা হিসেবে গ্রেফতার হন। তিনি ছিলেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। পানিশমেন্ট সেলে রাখা হয়েছিল তাকে।

এই নেতাকে নিম্নমানের খাবার সরবরাহসহ নানা ভাবে হয়রানি করা হতো। সে সময় নেতার সেলের পাশের লকআপে থাকতেন বিকাশ। কারাগারের খাবার খেতে পারতেন না নেতা। তখন বিকাশ বাইরে থেকে খাবার আনিয়ে তাকে সরবরাহ করতেন। এভাবেই তাদের মধ্যে সখ্য গড়ে ওঠে।

বিকাশ নেতাকে 'বড় ভাই' হিসেবে গ্রহণ করে তার দেখভাল করতে থাকেন। বিকাশের নির্দেশে তার অনুসারী বন্দীরাও ওই নেতার খোঁজখবর নিত, ফাইফরমাস খাটত। এক পর্যায়ে বিকাশের প্রতি সহানুভূতি সৃষ্টি হয় নেতার। জন্মায় স্নেহ ভালোবাসা। কারাগারে দীর্ঘদিন পাশাপাশি কাটানোর কারণে বিকাশের সঙ্গে তার নানা বিষয়ে আলোচনা হয়।

একপর্যায়ে ওই নেতা তাকে প্রতিশ্রুতি দেন যদি ভবিষ্যতে তিনি কখনো ক্ষমতায় যেতে পারেন, মন্ত্রী হতে পারেন তাহলে তার জন্য কিছু করবেন। তখন বিকাশ নেতার দুই হাত জড়িয়ে ধরে অনুরোধ করেন যেন তিনি তার মুক্তির জন্য চেষ্টা করেন। মুক্তি লাভ করলে বিকাশ ছোট ভাই সন্ত্রাসী প্রকাশের মতো দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। সূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধী, শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন ধরনের বন্দী রয়েছেন কাশিমপুর কারাগারে। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে কাশিমপুর কারাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও গোয়েন্দা নজরদারি এমনিতেই বাড়ানো হয়েছে।

কারাগারের ভেতর-বাইরে গোয়েন্দাদের কয়েক পর্যায়ে নজরদারি ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে সিসি ক্যামেরার সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ। এত কিছুর পরও শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশ মুক্তি লাভ করে নির্বিঘ্নে কারাফটক থেকে অন্যত্র চলে যেতে পেরেছেন। আর এ জন্য বিকাশকে খরচ করতে হয়েছে কোটিরও বেশি টাকা। আরেকটি সূত্র জানায়, বিকাশের মুক্তির পেছনে অন্যতম শর্ত ছিল তিনি ছাড়া পাওয়ার পর দেশ ত্যাগ করবেন।

সেই শর্ত অনুযায়ী তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পথ নির্বিঘ্ন করা হবে। গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক সূত্রের ধারণা, যেভাবে কঠোর গোপনীয়তায় বিকাশ জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়েছেন সেই একই কায়দায় হয় তো মুক্তি লাভের দিনই তিনি সীমান্ত গলিয়ে ভারতে চলে যেতে পারেন। তাই বিভিন্ন স্থানে অনুসন্ধান চালিয়েও বিকাশের কোনো হদিস পাচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সূত্র জানায়, বিকাশের ভাই পুরস্কার ঘোষিত অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী প্রকাশ কুমার বিশ্বাস দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন বিগত বিএনপি জোট সরকারের আমলে। বর্তমানে ফ্রান্সে অবস্থান করছেন প্রকাশ।

জানা গেছে, কারাগারে বসেই ছোট ভাই প্রকাশের দেশত্যাগের এবং পরবর্তীকালে ভারত থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার সব ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন বিকাশ। এদিকে গোয়েন্দারা আশঙ্কা করছেন, বিকাশ ছাড়া পাওয়ায় ফের তার নামে চাঁদাবাজি শুরু হবে। তিনি যেখানেই থাকুন, নিজের নিরাপত্তার জন্য যত টাকাই খরচ করুন না কেন, সব খরচাপাতি চাঁদাবাজির মাধ্যমে তুলে ফেলবে তার লোকজন। ভারতে পালিয়ে গেলেও তার ফোনে চাঁদাবাজি শুরু হবে। বিকাশ দীর্ঘদিন কারাগারে বন্দী থাকলেও সেখান থেকেই তিনি তার বাহিনী পরিচালনা করতেন বলে গোয়েন্দাদের কাছে খবর ছিল।

View this link ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.