স্বাধীন দেশের রোবটিক নাগরিক
কূটনৈতিক বিভিন্ন সূত্র জানায়, দুর্যোগে অভিজ্ঞ উদ্ধারকারী দল সরবরাহে বিদেশিদের প্রস্তাব গত সপ্তাহে প্রত্যাখ্যান করা হয়। যদিও এ সহায়তা নিলে আরো প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হতো। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র উভয় মন্ত্রণালয় থেকে সহায়তা প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। কারণ তারা আশঙ্কা করছিলেন, এ প্রস্তাব গ্রহণ করলে তাদের জাতীয় অহংকার ভুলুণ্ঠিত হবে।
--- হায়রে জাতীয় অহংকার, সাধারন মানুষের জীবনের মূল্যের চেয়ে জাতীয় অহংকার অনেক বেশী।
এতগুলো জীবন বিপন্ন এর পর কিসের অহংকার, বর্তমান প্রেক্ষাপটে একজন বাংলাদেশী হিসেবে গর্ব করার মত আমাদের কিছুই অবশিষ্ট নেই। আমরা আমাদের অন্ত:কলহের কারনে আমরা কি শিগ্রই আন্তর্জাতিকভাবে একঘরে হয়ে যাচ্ছি?
পত্রিকান্তরে এক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, গ্রেফতার করার আগ পর্যন্ত মুরাদ জং, এমপির তত্ত্বাবধানে ছিলেন ঘাতক রানা। মুরাদ জং এর মোবাইল ফোন ট্র্যাক করেই রানার অবস্থান নিশ্চিত হয় র্যাব। মাননীয় স্বরাষ্ট্র প্রতি মন্ত্রীর ভাষ্যঅনুযায়ী যারা রানাকে সহযোগীতা করবে প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে। বাস্তবে কি আসলেই সম্ভব??
গোয়েন্দা সূত্রের তথ্যটি যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলেতো ঘাতক রানাকে সহায়তা করার জন্য মুরাদ জং এর আইন অনুযায়ী বিচার হবে কি? অতীতের পরিসংখ্যানে উত্তরটা হয়তো সবার জানা, তার পরও আমরা সাধারন মানুষ আশাবদী, এর ন্যায্য বিচার চাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।