আমি চিরন্তণ মুক্তিকামি চিন্তা ভাবনা গুলো কেমন যেন গুবলেট পাকিয়ে যাচ্ছে। এক ভাবতে আরেক হচ্ছে। এই যে আকাশের এই মস্ত চাঁদ কথন থেকে একটা কবিতা লেখার দ্যোতনা দিচ্ছে, আর এই অপদার্থটা সেটা গ্রাহ্যই করছে না বরং চাঁদটাকে চেটে পুটে খাচ্ছে।
"একটা কবিতা
জোছনার
নয়, চাঁদের।
বাঁশ বাগানের
নয়, চাঁদ উঠেছে কংক্রিটের
উঁচু দালানের মাথায়।
"
কি সব ছাই পাস ভেবে ঘুম নষ্ট করছি। আমিও তো ঘুমুতে পারি কর্পোরেট হর্তা কর্তাদের মত স্ত্রীর কোমল স্তনের উপর হাত বুলিয়ে। এই দ্যাখো লেখা আবার +১৮ হয়ে যাচ্ছে।
"আইচ্ছা কাইলকা ত রিসকা লইয়া বাইর হইতে পারুম না। তাইলে বউ পোলা পাইনরে খাওয়ামু কী?"
এই অতি সহজ প্রশ্নটা কথন থেকে মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে, সদুত্তর খুঁজে পাচ্ছি না।
স্বাধীনতার মাসে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ও তাদের মদতদাতারা হরতাল ঘোষণা দেয়ার সাহস কোথায় পায়? আমরাই সকল শক্তির উত্স একথাটাই আমাদের মনে নেই।
আসুন আগামীকলের হরতাল প্রতিহত করি। আমাদের স্বাভাবিক কাজ-কর্ম চলবে। প্রয়োজণ হলে লাঠি হাতে মাঠে নামব যেমনটি নেমেছিলাম ৭১ এ।
কী সব লিখছি নিজেই জানি না।
কবিতাটার বাকি অংশটা শেষ করতে পারি কি না দেখি-
"রূপালী আকাশে হঠাত্
এক খণ্ড মেঘের উদয়,
না, চাঁদকে আড়াল করতে পারে
নি। শরত রাত্রীর নিষ্প্রাণ বাতাসে
দেখছি তাদের ভীত ছুটাছুটি
চাঁদটা কিন্তু আছে আগের মতই
বিলীন হয়েছে মেঘখণ্ড
আর আমি?
ঘুমুতে যাচ্ছি
না। চাঁদটাকে সাজাতে হবে তো!"
পুনশ্চ: অতি আনাড়ি হাতের লেখা। বানানে যথেষ্ট ভুল ত্রুটি আছে। আশি করি, সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।