নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই শিশু পরাগকে অপহরণ ও গুলি চালানোর ঘটনায় সন্ত্রাসী আমির প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব দিলেও রয়েছে আরো তিন পরিকল্পনাকারী। তাদের পেছনেও থাকতে পারে নাটের গুরু। পরাগের বাবা বিমল মণ্ডলকে ভয় দেখাতে এবং টাকা আদায়ের উদ্দেশ্যেই ঘটানো হয় ওই নৃশংসতা। ঘটনার এক মাস আগে আমির ওরফে ল্যাংড়া আমির, নাজির ও আরো একজনকে জেল থেকে জামিনে ছাড়িয়ে আনার ব্যবস্থা করেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা আমিনুল ইসলাম জুয়েল মোল্লা। সম্প্রতি পরাগের বাবা বিমলের সঙ্গে একটি জমি নিয়ে বিরোধ বাধে জুয়েলের।
গত রবিবার পরাগ অপহৃত হওয়ার পর আড়ালে চলে গেছেন জুয়েল। অপহরণ পরিকল্পনার পর তা বাস্তবায়নে মাঠে নামে আমির।
তথ্যসুত্র: কালের কণ্ঠ
এইবার বুঝলাম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কেন বলেছেন এটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা।
এ কোন আজব দেশে বাস করিরে খোদা????
প্রধানমন্ত্রী বেড রুমের দায়িত্ব নিতে পারবেন না।
কিন্তু পরাগকে অপহরন করা হলো বাড়ীর সামনে থেকে।
৫০ লাখ টাকার বিনিময়ে অপহরনকারীদের থেকে পরাগকে উদ্ধার করা হয়। অপহরনকারীদের সাথে আপোষের কথা মন্ত্রী কত গর্বভরে নিজের ক্রেডিট সহ বলে। স্মরনকালের ফাসীর আসামী মুক্তি দেয়া হলো।
দেশ থেকে আইন বিভাগ তুলে দেয়া হোক। যার যার নিরাপত্তা সে সে ব্যবস্থা করবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।