আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তারেক জিয়াই হোক পাকিস্তানের পরবর্তি প্রধানমন্ত্রী।

কবঠ এইটারে কি কয়। গনতন্ত্র নাকি অন্য কিছু। আমার ধারনা অল্প। রাজনীতি করি না বুঝিও না। তবে দুদুর মতো চোদু আর দেখি নাই।

বিএনপিতে যে দুই তিনটা ভাল মানুষ আছে তার মধ্যে এই চোদুটাও পরে। রিজভী, মঈন ও দুদু এরাই বেগম জিয়ার স্পোকসম্যান। এদের ভাবমুর্তি পরিচ্ছন্ন। এরা রাজনীতি বোঝেন, তবে বোঝেন বাকাটা, সোজাটা কিভাবে বাকাতে হয় তাও তারা খুব ভালো করেই জানেন, এদের পিতৃপরিচয় ঘেটে দেখলেই আসল সত্য গুলি বেড়িয়ে আসবে। এরা সবাই সৎ হলেও ওদের রক্তে আছে দুষ্টশুয়রের শয়তানি রক্ত যা ওদের ভাল কাজ থেকে বিরত রাখে।

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কোন কথা নেই। আর যে রাজনীতিক গ্রেফতার এড়াতে ৫৮দিন নিজেকে গৃহবন্দি করে রাখেন, তিনি কিভাবে নেতা হবেন তা একমাত্র বিধাতাই বলতে পারেন। ছাপ্পান্ন দিন গৃহবন্দি ছিলেন রিজভী, এটাও একটা গবেট। এদের আবার আছে বিশাল বিশাল জনসর্মথনের পাহাড়। এদের কথায় এরা নাচে কুদে মিছিল করে।

এরা নিজেরাও মর্দে মুমিন। মুমিনদের মক্তবের শিক্ষক এরা। ইসলাম এদের জানসে পেয়ারা। পাকিস্তান এদের পবিত্র পূন্যভুমি। এরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অপমানে অপমানিত বোধ করেন।

তাই সেই স্মৃতি চিহ্নটি মুছে ফেলতে র্নিমাণ করেন শিশু পার্ক। জেনারেল জানজুয়া মারা গেলে এরাই শোকবার্তা পাঠান। ভুলে যান মুক্তিযুদ্ধের সেই সকল যুদ্ধাহত মাবোনদের কথা। ত্রিশ লক্ষ মাবোনের ইজ্জতের দাম যাদের কাছে নেই, তাদের কাছে এই দেশ কিভাবে নিরাপদ থাকবে। শেখ হাসিনা এর জন্যই অনন্য।

তিনি সেনাশাসকের রক্তচক্ষুকে ভয় পেয়ে গর্তে ঢুকে যাবার মতো হরকত কখনো দেখাননি। বঙ্গবন্ধুর মতো দাড়িয়ে গেছেন সবকিছুর সামনে। একটুও ভয় পাননি। বেগম জিয়াও কতিপয় ক্ষেত্রে বেশ সাহসি হয়ে উঠেন কিন্তু সেখানে তার চাইতে তার সভাসদদের কৃতিত্বই থাকে বেশী। তার উপর সুন্দরী মহিলার বাড়তি একটি সুবিধা।

বিএনপির সমর্থকগুলান মৃত্যুর পর তার মতো হুরপরী পেতেই আগ্রহী। এই পাচ বছর শেখ হাসিনার হাতে নাস্তানাবুদ হতে হতে এদের মানসিক শক্তি শুন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। নিজেদের সান বাধানো পুকুরেই তারা খাবি থেতে খেতে ভুলতে বসেছে বাপদাদার নাম। শহীদ জিয়া যেমন রকেটলাঞ্চারের আঘাতে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে একটি ময়লার দলায় পরিনত হয়েছিলেন। এরাও ঠিক তেমনি হেফাজতের কারিশমা দেখাতে গিয়ে নিজেরাই নাস্তিক সেজে এখন সাজঘরে বসে আবার কোরান পাঠে মনযোগ দিচ্ছেন।

মাহামুদুর রহমান চুদুর বুদুর তো জেল থেকে বেড়িয়েই আল্লামা উপাধী নিয়ে চুদুর বুদুর দরবারের খাদেম হয়ে উঠবেন। সম্ভবত বাংলাদেশের জনগন আসন্ন ভোটযুদ্ধে রাজাকার প্রেমিদের প্রত্যাখান করবেন, সেটাই স্বভাবিক। আগষ্টের মধ্যে মৃত্যুদন্ডাদেশ গুলি কার্যকরি করা গেলে। বেগম জিয়ার স্বপ্নের রাজাকার মন্ত্রনা সভা গড়া আর সম্ভব হবে না। চোরচোট্টা তারিক কোকো অযথাই কেন এদেশে আসবেন বরঞ্চ তারা না হয় তার দাদাদাদির পবিত্র কবর যে দেশে পরমযত্নে রক্ষিত আছে সেখানে গিয়েই মৌলবাদের জঙ্গি রাজনীতি শুরু করুক।

আমরাও বাচি আর পাকিস্তানও পাক তাদের উপযুক্ত উত্তরসুরী। । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.