দেলওয়ার হোসেন লিপু ৬/৬/২০১৩ইং রোজ বৃহষ্পতিবার রাত্ ৭.৪৫ মিনিটে একই সময় ২জন গ্রাহক আসে বিকাশ করার জন্য। এক জন ক্যাশ ইন করবে অন্য জন ক্যাশ আউট। ক্যাশ ইন করার জন্য আমাকে ৪,০০০/= টাকা দেয়, অন্য জন কেশ আউটের জন্য পার্সনাল নাম্বার চায় আমি উনাকে নাম্বার দেই, এদিকে ক্যাশ ইন হচ্ছে না, সার্ভার প্রবলেমের জন্য, ইতিমধ্যে আমার মোবাইল কেশ ইন হয় ১৮,৫০০টাকা, বিকাশ মেসেইজ ট্রানকজেশন নাম্বার ব্যালেন্স সব কিছু দেখে আমি গ্রহককে টাকা দিয়ে দেই। পরবর্তীতে দেখি ওই মেসইজের টাকা আমার একাউন্টে জমা হয় নি। এটা কি করে সম্ভব !!!! হেল্প লাইনে কল দিয়ে আরও প্রায় ১০০টাকার উপরে গচ্ছা গেল, ওয়েট করতে করতে লাইন পাই না, এক সময় পেলাম ওরা বলল বিকাশ থেকে না কি এরকম মেসেইজ যেতে পারে না।
এটা সম্ভব নয়। কিন্তু এটা হল কিভাবে ????
সামুর মাধ্যমে বিকাশ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। এভাবে বিকাশ থেকে যদি ফেইক মেসেইজ আসে তাহলেতো লক্ষ লক্ষ গ্রাহক সর্বসান্ত হবে। আপনারা অনুসন্ধানের মাধ্যমে আপনাদের গ্রাহকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন। এটা আপনাদের দায়ীত্ব।
আমার যে টাকা লস হল ওই পরিমাণ টাকাতো আমি কয়েক কোটি টাকা লেনদেন করলেও লাভ করতে পারবনা। সুতরাং আমাকে বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করে অন্যান্য ব্যংকিং সিষ্টেমে যেতে হবে। যে এজেন্ট নাম্বার থেকে মেসেইজটি এসেছিল : ০১৭৭৮৭৭৬৬০২ এই নাম্বার। এই এজেন্টের বিস্তারিত লিষ্টতো বিকাশ এর কাছে আছে। সুতরাং এই এজেন্ট কে খুঁজে বের করা অস্বাভাবিক কিছু না।
দয়া করে এই প্রতারক হতে সবাই-কে রক্ষা করুন। একটা বিষয় বুজলাম বিকাশ থেকে কিভাবে ফেইক ক্যাশ ইন হয় ????????????? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।