বিজ্ঞানী কলিন্স পড়ে চাঁদে যাওয়ার দোয়া। আমি ইমরান মাঝি দেখো ছইয়ের মধ্যে শোয়া ২
মনে হয় এলাকাটা এসেছে নতুন। বাগানের শত টুকরো কাগজ রোদ, আশ্বিনকে মহাশূন্য থেকে , জোর করে, ঘাড় ধরে,এনেছে অচেনা আমাদের বাড়ি। সন্ধ্যা হলে তারাগুলো এই আলোদের চুষে নিয়ে যায়।
এ দুপুর দৈব ঘটনার মত আফগানি বালিকার পায়ে যেন লাল আলতা টিপ আর শাড়ি।
মাঠের একলা খেজুর গাছকে ধরেছে ঘিরে ভিমরুলের ঝাঁকের মতে রোদ। ধানের পাতার নিচে গরম বিলের জলে লুকিয়ে থাকে ফনাসাপের জামা গায়ে দেয়া টাকিমাছ।
পৃথিবীও একবার পিট আর একবার বুক করে রোদ পোহানোর নামে খেয়ে নেয় গরমের নলা। পাখিগুলো এ দৈব ঘটনায় র্কীতন করে। একটু বাতাস এলে পাতা গুলো গিটারের তার হয়ে যায়।
এ দুপুর ইচ্ছে হয় মাছ ধরাতে যাওয়া কোন জেলের মত আটকে থাকি নদীর চরায়। আর জোয়ার এসে নৌকার তলার মত বারি খেয়ে যাক শরীরে আমার; আমি সাবানের মত গলে গলে যাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।