তবু দুষ্টের করি উত্থান,করি শিষ্টের বুক চুরমার । তবু অর্থের লোভে ভেঙ্গে দেই বুক,অবাধ্য সুখ দুর্বার ছোট বোনের বাণী চিরন্তনী
*সন্ধ্যার সময় যে কাক উড়ে যায় সেগুলা আসলে জ্বীন ।
*যাদের পা উলটা তারা জ্বীন
(কথা হচ্ছে পা আবার উলটা হয় কেম্নে?)
*জ্বীনেরা শুক্রবারে ঢাকার সব মিস্টির দোকান থেকে মিস্টি কিনে খায়
*জ্বীনেদের ছবি ক্যামেরায় তুললে তাদের চোখের মণি আসে না ।
*হাত স্বাভাবিকের চাইতে বড় ।
*জ্বীনেরা টিউব লাইট ভয় পায় ।
সবশেষে তার অভিমত ভূত এফ এম এর নাম আসলে জ্বীন এফ এম হওয়া উচিত ।
আমার এক চাচার ভাষায়
* খুব ভোরবেলায় মূত্রত্যাগের পর পানি না নিলে জ্বীনেরা নাকি থাপ্পড় দেয় ,ফলে মৃত্যুও হতে পারে !
*জ্বীন দের মধ্যেও ভাল-খারাপ আছে। খারাপ জ্বীনেরা মানুষের ক্ষতি করে ,ভাল জ্বীনেরা মানুষকে সহায়তা করে ।
*জ্বীনরা অনেক দূরে থাকে । তবে মাঝে মাঝেই কাছে আসে
*মানুষ রুপে তারা নামাজ পড়ে, হজ্ব করে ।
*দোয়া দরুদ পড়ে জ্বীন বশীকরণ সম্ভব ।
আমার কথাঃ
জ্বীন আছে । পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট ভাবে আয যারিয়াত সূরায় বলা আছে,
ওয়ামা খালাকতুল জিন্না ওয়াল ইনসা ইল্লা লিয়া বুদুন ।
আমি জ্বীন ও মানব জাতিকে আমার ইবাদাতের জন্য সৃষ্টি করেছি ।
এছাড়া সূরা জ্বীন থেকেই বুঝা যায় যে জ্বীন আছে ।
তবে আমার কথা হল এদের সাথে এখন কার কোন মানুষের সম্পর্ক নাই । জ্বীনদের মর্যাদা মানুষের চাইতে নিচে ।
যারা দাবি করে যে জ্বীন পোষে তারা আসলে নিম্ন শ্রেনীর মূর্খ মিথ্যাবাদী এবং ভন্ড ।
তবে জ্বীন বলতে কিছু নাই এমন কোন কথাও নাই । জ্বীনের খাদ্যের ব্যপারে তেমন কিছু জানি না ।
তবে
এ ব্যাপারে হাদীসের বইয়ে আছে যে তারা শুকনো হাড় ও মল আহার করে । এইটা অবশ্য একজন আমাকে বলেছেন তাই বলতে পারছি না আসলেই হাদীসে এ বিষয়ে কিছু আছে কিনা । তবে এটা সত্য মানব দেহে জিন যেরকম আছে তেমনি জ্বীন ও আছে । কিন্তু আপনার আমার ঘাড় মটকানোর চাইতেও তার অনেক কাজ আছে । তাই তার দেখা আপনারা পাবেন না ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।