অরুণালোক হাছবেন না আবার.......... জোর কইরা হাছামু
১। পুরানো ঢাকার এক অশিক্ষিত ধনাঢ্য ব্যক্তিকে পাড়ার টেবিল টেনিস খেলার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি করা হয়েছে। তো, খেলা শেষে তিনি বক্তব্য দিচ্ছেন
হ, জব্বর ছুন্দর খেলা। আমি ভি হালায় জীন্দেগীতে ইমুন খেলা দেহি নাইক্কা। যাউগ্যা, আমিও একসময় খুব খেলতাম।
মাগার আমার পশন্দের খেলা আছিল ফুটবল। অখন হালায় আগের মতন লুড়াইবার (দৌড়াতে) পারি না।
আমি পাড়ার পুলাপানের খেলা দেইখ্যা খুব খুছি হইছি। যাউগ্যা, খেলোয়ার সবাইকে ধন্যবাদ জানাইতাছি, সবাইরে শাবাসি দিতাছি। মাগার বেশি কইরা শাবাসি দিতাছি হালার ঐ মুরগিরে, যে মুরগি এত শক্ত একখান ডিম পাড়ছে, যে কাঠ দিয়া বাইড়াইয়াও কেউ ঐ ডিমটারে ভাংবার পারলো না.....
২।
পুরানা ঢাকার দুই লোক মদ খেলে মাতলামি করছে। গভীর রাত। রাস্তার ল্যাম্পগুলো জ্বলছে। তো একজন আরেকজনকে বলছে:
১ম মাতাল: আবে হালায় দেখছস, কী ছুন্দর চান উঠছে
২য় মাতাল: আবে কি কস? ঐটা ভি হালায় সুরুজ। দেহস না, কি সুন্দর তাপ লাগতাছে।
১ম মাতাল: দুরু হালায়, তুই কি চোখের মাতা খাইসোছ? ঐটা চান....
২য় মাতাল: না সুরুজ।
দুজনেই মহা গোলমাল শুরু করে দিলো। এমন সময় ঐ পথ ধরে অন্য এক মাতাল যাচ্ছিল। তো, ১ম মাতাল বললো, আচ্ছা ঠিক আছে, ঐটা চান না সুরুজ সেইটা ঐ লোকের কাছে জিগাইলেই অইব।
২য় মাতাল: আচ্ছা ঠিক আছে, আমি জিগাইতাছি।
আচ্ছা বাই, দেহেন তো, ঐটা কি চান, না সুরুজ?
৩য় জন: কেমতে কই? আমি ভি হালায় এই মহল্লায় আইজ নতুন আইলাম। আমার মহল্লা ভিন্ন, সোয়ারি ঘাটে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।