আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেখি আপনারা হা করেন কিনা। ১৮ + হবে। হা করতেই হবে ) আমাদের ফরিদ ভাই - ফরিদ bond 007 + mission impossible to be possible কিন্চিত ১৮+ { অধ্যয় =০২ }

অধ্যয় ১ - লিংক - Click This Link অধ্যয় ২ - সকাল থেকে ফরিদ ভাই বাসায় মা-বাবার সাথে ফোন এ ব্যস্ত, কিন্তু তা নিয়ে মাথা ব্যাথা আপাতত ফরিদ ভাইয়ের নেই, সাভারে কোন বন্ধুর কাছ থেকে খবর পেয়েছেন জমি বিক্রি হবে, ব্যাস হয়ে গেল তো কেল্লাফতে। মা-বাবা দুজনকে একসাথে গিয়ে জমিটা দেখে আসতে হবে, আর এদিকে বিদেশ থেকে ছেলে বলেছে মা-বাবা তো যাবেই মানে এক কথায় রাজি। সাথে সাথে খালার বাড়ি সাভার এ, সেখানেও ঘুরে আসার জন্য ভাল হবে..... (কেউ তো এখনো জানেনা যে ফরিদ ভাই দেশ এ আছেন আর ইন্টারনেট থেকে কল করলে বাপারটা ধরতে পারা টাফ, এছাড়া আমিরাতের ফোন কম্পানি ইতিসালাত ফ্রি রোমিং সুবিধা দেয় যার কারনে গ্র্রাহক বাংলাদেশ এ থাকলেও মিস কল বা এসএমএস এমনকি কল রিসিভ সহ ডায়াল করতে পারে কিছু টাকার বিনিময়ে সেম নাম্বারে। ) দুপুর দুটা, ফরিদ ভাই তার বাসার সামনে তার এক বন্ধু কে বসিয়ে রেখেছে, একদম সামনে বললে ভুল হবে, বাসার একটু পাশে এক চাচার চায়ের দোকানে পত্রিকা হাতে দিয়ে বসিয়ে রেখেছে, একেই বলে জেমস বন্ড, প্লানিং তো ভাল শুধু কাজ ঠিক মত হলে হয়। বন্ধুটির নাম জোবায়ের রাখা যাক, যাই হোক জোবায়ের ভাই দোকানে বসে বাসা ফলো করছিল, আর মোবাইল এর মাধ্যমে ফরিদ ভাই তার সাথে যোগযোগ রাখছিল।

বলতে গেলে মিনিটে মিনিটে আপডেট। দুটা ২০ বা ২৫ এর দিকে খালাম্মা মানে ফরিদ ভাই এর মা-বাবা কে বাসা থেকে বের হতে দেখা গেল, ব্যাস সাথে সাথে ফরিদ ভাই কে ফোন দিলেন জোবায়ের ভাই। বন্ড০০৭ মানে ফরিদ ভাই এবার বাবা-মার পিছু নিতে উপদেশ দিলেন যাতে করে জোবায়ের ভাই বাসার সামনে থেকে চলে যান আর ফরিদ ভাই সেখানে আসতে পারেন, কারন যদিও তিনি বিশ্বাষ করেন না যে অনাকাংক্ষিত কিছু ঘটতে পারে কিন্তু যদি ঘটে যায় তা যেন বাইরের মানুষ জানতে না পারে তাই এ বাবষ্থ্যা। জোবায়ের ভাই খালাম্মাদের পিছু নিল, কালো রং এর ছোট একটা ট্যাক্সি নিয়ে সেলিম দাড়িএ ছিল রাস্তার মোড়ে। খালাম্মারা ওটাতে গিয়ে উঠল।

কিন্তু ছোট একটা ভুল হয়ে গেছিল বোধহয়, কারন খালাম্মাদের সাথে সেলিম ও সাভার রওনা দিল। খবর পেয়ে তো ফরিদ ভাই এর তো মাথায় হাত। বন্ড ০০৭ কি এমন ভুল করতে পারে। সেলিম যদি চলে যায় তাহলে কিভাবে কি হবে। তাহলে কি ফরিদ ভাই এর ধারনা কি ভুল।

হতেও পারে। নিজেকে বড় ছোট মনে হল ফরিদ ভাই এর, অযথা সন্দেহ করেছিল। আবার এটাও হতে পারে যে আজ টাইমিং ঠিক ছিলনা। নানা প্রশ্ন ভির করে ফরিদ ভাই এর মাথায়। কিন্তু তার পরেও আশা ছাড়েনা তিনি।

বন্ড বলে কথা। জোবায়ের কে বলেন বাসার সামনে গিয়ে আগের মত করে বসতে মিনিমান ১ ঘন্টার জন্য। আর তিনি স্কাইপ নিয়ে বসে বাসায় ভাবি কে ফোন লাগান, কিন্তু অনলাইনে না থাকার কারনে ইতিসালাত নাম্বার দিয়ে ভাবি কে ফোন দেন। যথারিতি ১০-১৫ মিনিট পর ভাবি অনলাইনে আসেন। বাসায় ফরিদ ভাই এর জানা মতে ভাবির একাই থাকার কথা, কারন তিনি তো আর যাননি খালাম্মাদের সাথে।

আসলে যেতে চেয়েছিলেন তবে ফরিদ ভাই যেতে মানা করেছিলেন বা ভাই যেতে দেননি। ভাবি বোধহয় সেসময় গোছল করছিল ভিডিও চ্যাট করার জন্য বললে ভাবি বললেন গোছল টা করে আসি, যাথারিতি গোছল শেষ এ ভিডিও চাট শুরু করতে বলাতে ফরিদ ভাই জানালেন যে তাহার কামেরা কাজ করছে না। যথারিতি শুধু ভাবি ক্যাম দিয়ে কথা বলতে লাগলেন। ভাবি অফিস এর কথা জিগ্গেস করাতে ফরিদ ভাই বললেন আজ অফিসে যাব না দেখেই তোমাকে সাভারে যেতে দেই নি। কত দিন তোমার ঐ সেক্সি ফিগার টা দেখিনা।

একটু দেখাও না। ভাবি কে এই কথা বলতেই ভাবির সব ঘাম যেন একেবারে বের হয়ে আসছিল, কথাতেও পরিবতন উল্লেখযোগ্য। আসলে ভাবি খুবি সেক্সি, আর যদি একটু চুলকানি দেয়া হয় তাহলেই শেষ। ভাবি বলছিলেন কতটা দিন হয়ে গেল তোমার তো টাইম হয়না। আমার দিকে তোমার তো খেয়ালই নাই।

দেখ দেখ , দেখে শান্তি মিটাও, আর আমি তো যৌবন জালায় পুড়ে ছাই। তুমি কেন বোঝনা আমি মেয়ে মানুষ আমারও তো কিছু একটা চাই। আর তুমি আসতেই চাওনা। কি হবে এত টাকা দিয়ে যদি আমি বেচে না থাকি। তোমার টা এত মোটা যেন আমার জন্যই তোমার জন্ম, আমার ভিতরে তোমারটা একদম ফিট।

(একদম গরম পরব শুরু হল, শুধু নি:শ্বাষ এর শব্দ পাওয়া যাচ্ছে দুজনের। এভাবেই চলল প্রায় ২০-২৫ মিনিট) ফরিদ ভাই কে খুব লাল দেখাচ্ছে, না সেই লাল না এ লাল ভাবিকে ভুল বোঝার জন্য। এত ভাল মেয়ে যে কিনা তাকে এত ভালবাসে সে খারাপ হতে পারে না। আর খারাপ হলে কি ফরিদ ভাই এর জন্য এমন ভালবাসা থাকত, কখনই না। লিজা আসলেই ভাল মেয়ে আর আমি একটা ইতর গোছের লোক, তা নাহলে কি আমি লিজাকে নিয়ে এমন সন্দেহ করতে পারতাম।

নাহয় এক্সিড্যান্টলি কিছু একটা ঘটেছে কিন্তূ তাই বলে সন্দেহ করে বাংলাদেশে এসে এভাবে ফলো করা ? না একদমই ঠিক হয়নি ফরিদ ভাই এর। X মনে হল বাসায় কেউ আসছে, কলিং বেল বাজল। ভাবি বললেন লাইনে থাক আমি একটু দেখে আসি, এই বলে ভাবি উঠে চলে গেল। কিছুক্ষন পর ভাবি আবার আসলেন। ফরিদ ভাই বললেন কে আসল? ভাবি বললেন কেউনা ফকির।

ভাবিকে একটু ইতস্সত লাগছিল, আর হটাৎ করেই তারাহুরা করছিলেন। বলছিলেন একবার যে ঘুমাবেন আবার বলছিলেন কাপড় কাচতে হবে, কিছুক্ষন পর একদম চুপ দুজনে। ৫-১০ মিনিট পর আবার ভাবি কথা বলে উঠলেন যে আম্মা আব্বা কখন আসবেন। এই বলতেই লাইন কেটে গেল, আর তারপর তার স্কাইপ অফলাইন দেখাতে শুরু করল। ভাবির মোবাইলে ফোন দিয়ে জানা গেল কারেন্ট চলে গেছে।

ফরিদ ভাই এর মনে খটকা লাগল, কলিং বেল বাজা, ফকির আসা, কারেন্ট চলে যাওয়া। হটাৎ করেই আবার সেই বন্ড সত্তাটা জেগে উঠল ফরিদ ভাই এর। আর সব চেয়ে মজার বাপারটা হচ্ছে বেলটা বাজার ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে হল এসব কিছু। ব্যাস এবার একটু চোখটা খুলতে হবে, জোবায়ের কে ফোন লাগিয়ে জানলেন যে বাসায় কারেন্ট আছে আর গত ১ ঘন্টার মধ্যে এই এলাকার কারেন্ট যায় নাই আর আগামি ১ ঘন্টার মধ্যে যাবারও কোন সম্ভাবনা নেই, আর ওদিকে ১৫ মিনিত হয় সেলিম বাসায় ঢুকেছে। এই সেরেছে, আরে ও না আব্বাদের সাথে সাভার গেল আসল কোথেকে? জোবায়ের ভাইর সহজ উত্তর খালি একটা সিএনজি নিয়া আসছে আর আমি ঐ বাটা সিএনজি ওলাকে জিগ্গেস করেছিলাmম কোথেকে আসলেন উনি বললেন যে আগারগাও থেকে।

বিকাল ৪ টা বাজে, ইবরাহিমপুর থেকে সিম্পলভাবে বের হলেন ফরিদ ভাই, উদ্দেশ্য নিজের বাড়িতে যাওয়া। নিজবাসার গেট এর সামনে পৌছালেন। বাসাটা চার তলা, নিচতলায় ফরিদ ভাইদের ভাড়া করা বাসা, নিচতলা হবার কারনে জানালা দিয়ে অলরেডি একটা মোবাইল হারিয়েছেন। বাসার সামনে এসে জোবায়ের কে খুজতে লাগলেন তিনি। পেয়েও গেলেন, দুজনেই একটু সাইডে গিয়ে নিজেদের মধ্যে প্লানিং করে নিলেন, তারপর লিজা ভাবির মোবাইলে ফোন দিলেন।

বহু বার ফোন দিলেন তাও ৫-৬বার, ৬ বারের সময় এনসার করল ভাবি, প্রথম কথাটাই ছিল এত গরম ইস - করেন্টা এখনও আসলনা। জানতে পারলেন ভাবি বারান্দায় বসে আছেন, ভাই ফোন রেখেদিলেন, এবার উদ্দেশ্য ডাইরেক্ট এ্যাকশন। সরাসরি বাসায় যাবেন। তারপর বাসার পাশ দিয়ে জানালা দিয়ে দেখবেন কি হচ্ছে ভিতরে। বাসার পাশে এসে প্লান মত সাইডের প্রথম জানালা বরাবর দেখার জন্য বাড়ির সাইড দেয়ালের উপরে উঠলেন।

দেয়াল বেয়ে জায়গা মত দাড়ালেন। ভাগ্য ভাল যে জানালা খোলা। এখানে দুটো রুম - এই দুটোর মধ্যেই আছে ওরা। কারন ভাবির ভাষ্য মতে বারান্দাতে তিনি নেই মানে এটাও মিথ্যা ছিল। যেটার জানালা খোলা সেটার মধ্যে কেউ নেই, অপর টাতে যেতে হলে মাঝখানে রান্না ঘর পরে, ওটাতেও উকি দিয়ে দেখলেন ফরিদ ভাই- না ওটাও একদম খালি।

রান্না ঘর দিয়ে ড্রইং রুম দেখা যায় অধ্যেকটা, না সেখানে মনে হলনা কেউ আছেন। এবার চোখ সারাসরি ভাবির রুমে, কিন্তু এত গরম কালেও তার রুমের জানালা লাগানো। এবার এখন কিভাবে দেখবে রুমের ভিতরে? মাথা এমনিই হট ছিল খালি হাতেই বসিএ দিলেন একথাবা ব্যাস গ্লাস চুরচুর করে ভেঙে পরতেই গ্রীলের ভিতর দিয়ে রক্তমাখা হাত ঢুকিয়ে দিলেন ফরিদ ভাই। কি দেখলেন, সেলিমের চোখ হাত মুখ ওরনা দিয়ে বাধা (আলতো করেই) সেলিম চিৎ হয়ে শুয়ে আর লিজা বিছানার উপর ইন্ডিয়ান আইটেম সং এর শট কাপরে মানে পান্টি হাউসের বসনে দারিয়ে চাবুক এর মত কিছু একটা হাতে। লিজা তাকিয়ে ফরিদ ভাই কে দেখতেই দৌড়ে এসে জানালার কাপর টেনে দেয়, আর এদিকে দেয়ালের ওপাশে এলাকার কিছু ২০-২২ বছরের ছেলে এসে দারাইছে।

ফরিদ ভাই ঘটানা সামলে নিতে বলে ওঠেন এমন করে ঘুমিয়েছ যে ঘুম ভাঙাইতে জালানার গ্লাস ভাংতে হয়। দরজা খোল আমি ও দিক দিয়ে আসছি। বুজতেই তো পারছেন লিজা ভাবি কি করছিল। বাকিটা আমি বলছি আপনাদের। আসলে সেলিম খালাম্মাদের সাথেই রওনা দেয় সাভার এর উদ্দেশ্যে কিন্তূ পথিমধ্যে জরুরি কাজ বলে আগারগাতে নেমে পরে সোজা বাসায় ফেরত আসেন, আর ভাবির সাথে এবাপারে আগে থেকেই প্লান থাকে যে সে এভাবে ফেরত আসবেন, তাহলে কেউ সন্দেহ করবেনা।

বাহ জবর প্লান, একদম মাস্টার প্লান। কিন্তূ ভাগ্য ওদের বড্ড খারাপ ছিল যার কারনে ধরা পরে গেল, আসলে ভাবি যদি মিথ্যা বলে ধরা না খেত তাহলে এ ঘটনা এতদুর গড়াতো না। আসলেই মিথ্যাই সকল পাপের মুল। আমি ভাবছি ফরিদ ভাই যখন তাদের বাসায় ঢুকলো তার পরের অবস্থ্যাটা কি ছিল। ভাবি যে তার গোপন সেক্স ইচ্ছাটা সেলিমকে দিয়ে সারছিল তাতে কোন সন্দেহ নাই তবে এই বিকৃত সেক্স ইচ্ছাটা তার মধ্যে আসল কিভাবে সেটাই ভাবার বিষয়, আসলে তার পরের ঘটনাটা ফরিদ ভাই এর ডায়ারির মধ্যে নেই।

তার কারনে আমি বিষয়টা লিখতে পারবনা। তো এটা তো শুধুমাত্র শুরু - - পিকচার তো আভিবি বাকি হ্যায় মেরা দোস্ত ......। এর পরের ঘটনাটা ফরিদ ভাই এর ডায়রিতে আমি পেয়েছি এরকম, ১২-১২-২০১০ সোনামনি, আজ তোমাকে তোমার বাড়িতে পাঠালাম। সেদিনের ঘটনাটা পুনরাবিত্তি আমি চাইনা। আমি তোমাকে মাফ করে দিয়েছি শুধু তোমার মান-সম্মানের কথা চিন্তা করে।

ওখানে যেতে চাইছ যাও, মা-আছে তোমার বাবা আছেন ভাল থাকবে বলেই আমি রাজি হলাম। তবে তোমার আমার সাথে এমন করে খারাপ ব্যবহার করা উচিৎ হয়নি, এভাবে আমার বুক ছিড়ে তোমার চলে যাওয়া আমি মানতে পারি কি করে বল। তুমি যতই খারাপ হও কিন্তু তুমি তো আমার বউ, তোমার সম্মান রক্ষার দয়িত্বটাও আমার। আমি আজ থেকে চুপ হলাম কখনও এ মুখ আমি খুলবনা। তোমার সেই প্রস্তাব এখনো আমাকে ভাবায়, ঠিক তো বলেছিলে তুমি, এখানে তোমার সেলিম শুধু পাট টাইম আর আমি ফুল টাইম।

জানি এমন অনেক স্বামী-স্ত্রী জিবন যাপন করে থাকে, তবে আমি আলাদা, আমি তা পারবনা দেখেই কথা শুনে তোমার গায়ে প্রথম হাত তুলেছিলাম। আমাকে মাফ করে দিব। আর হ্যা সেলিম আমাকে সব বলেছে। তাই ও বাসা থেকে নিজেই বের হয়ে গেছে আমি বিন্দু মাত্র কিছু বলি নাই। ও নিজের বিবেগ এ চলে গেছে, মাঝ খান থেকে আমি একা হয়েগেলাম।

আসলে দোষ আমারি, আমি যদি ও সব ইনভেস্টিগেশনে না যেতাম তাহলে আমার এই দিন দেখতে হতনা। দোষ সব আমার। ------------------------------------------------------------------------- কাহিনিটা এখানেই শেষ হলে ভাল হত, কিন্তু না তা হলে তো লিজা ভাবির আরো দুজন সেক্স পাটনার এর কথা জানা হত না। আসলে কাহিনিটা সবে মাত্র শুরু হল। এখন লিজা ভাবির স্বামীও জানেন যে লিজা ভাবির সেক্সটা কেমন টাইপের সেজন্য লিজাভাবির মধ্যে একটা ড্যামকেয়ার ভাব এসে যায় যা ফরিদ ভাই বুঝতে পারলেও কিছু বলতে পারেন নাই কারন ঐযে ভালবাসা।

এমন কি আরো অনেক কিছু বের হয়ে আসতে থাকে। ফরিদ ভাই চালাক হবার কারনে ভালভাবেই ভাবির সাথে তাল দিতে থাকে। আর একে একে বের হয়ে আসে চান্চল্যকর সব তথ্য। একদিন ভাবি ফরিদ ভাই কে বলে উঠেন যে তুমি একাটা মেয়ে নিয়ে আসবে ও তার সাথে সেক্স করবে, ঘরে এই খান টাতে একটা গোপন কামেরা থাকবে তুমি বিদেশ চলে গেলে আমি ঐ ভিডিও দেখে আমার সেক্স চাহিদা মেটাবো। ফরিদ ভাই বললেন ঠিক আছে কিন্তূ মেয়ে পাব কই, আমি তো বাংলাদেশে থাকিনা যে মেয়ে চিনি আর যে কাউকে তো আনতে পারবনা....আসলে ফরিদ ভাই ভাবি কে এই কথা বলে সাপোট দিলেন এরকম যে তুমি যেমন আমিও তেমন.... আসলে তিনি আরো ভিতরে যেতে চাচ্ছিলেন, জানতে চাছ্ছিলেন এ কেমন মেয়ে।

তাই যতটুকু সাপোট দরকার তত টুকু দিচ্ছিলেন কারন তা না হলে হয়ত সম্পক টিকিয়ে রাখা যায় না। আমি এমন ওনেক ঘটনা দেখেছি যা এই পযন্ত এসে ডিভোস এ রুপ নিয়েছে। ফরিদ ভাই কে বললাম ভাই আপনি ভাবির সাথে তাহলে তাল দিলেন কেন? উনার উত্তর ভাই রে ভালবাসা তো যা হারানোর ছিল বহুত আগেই হারাছি। ডিভোস আজ হলেও হবে কাল হলেও হবে। তয় একটু দেখিনা মাইয়াডা আমারে কোথায় লইয়া যায়।

আমি দেখে নিব লিজাকে আমার জিবন টাকে এভাবে কেন ভালবাসা হিন করল সে। আমি ফরিদ, তুমি আমাকে ভাংতে কখনও পারবেনা...আমি চেষ্টা করব ওকে ওপথ থেকে ফেরাতে। কিন্তু যদি না পারি তাহলে সবার সামনে ওর মুখোষ আমি খুলেদিয়েই শান্ত হব....। I keep myself as silent long time to see want will happen in the Next. But they sit up my top of head & trying to push me down. They are trying to open the mask. I will let them to do what they want. Just my opinion is, if I die I will turn all of them to die with me. "Remember, - this is Forid" Now I will destroyed Each and Everything & each and Everybody with me. So, why you want to hide yourself? Come & Lets fight with me until we finished. The journey is just to be began The story is just about to be began. The Joystick was with you because I let you to keep. But now I know that I will lose in this game so to do what I want as I play. "Remember, - this is Forid" চলবে ......। ( সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা তবে চরিত্রর নাম গুলো অন্য নামে দেওয়া হয়েছে..........।

) ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৭৫ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.