দুর্বার প্রতিক জীবন ধরণের মানদন্ড না থাকলে মানুষ প্রকৃতিগতভাবেই নিচু বা অপ্রকৃতস্থ আচরণ করতে পারে। গবেষণায় দেখা যায় যে জেনেটিকাল ভাবে স্বভাবগত আচরণেই আমরা দাসপ্রবন, স্রষ্ঠাকে মেনে না নিলেও দাসপ্রবন মন দাসত্বের জন্য কাওকে না কাওকে ঠিকই খুঁজে নেয়। সমকামিতা, অজাচার (incest ), আত্যহত্যা, পশুর প্রতি কামভাবসহ প্রভৃতি অপ্রকৃত কর্মগুলো আজ বৈধতা দেওয়া হচ্ছে, এর কারণ কিন্তু এটাই যে আমরা আমাদের জীবনের আদর্শিক মানদন্দগুলো অবজ্ঞা করে নিজেদের প্রতিই স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠছি । মজার ব্যাপার হলো:- বর্তমান সময়ে সেক্যুলার বা অধর্মে বিশ্বাসী ব্যাক্তিরা নতুনত্বে try মারতে বা অভ্যস্ত হতেই আগ্রহী হয়ে উঠছে, অপ্রকৃতস্থ এই সকল আচরণে এগিয়ে যাচ্ছে যা তাদেরকেসহ সমাজকেই বিকৃত করে ফেলেছে বেশ খানেকটা অনেক আগেই। খারাপকে খারাপ জেনে করাটা, খারাপকে বৈধতা দিয়ে করার চেয়ে হাজার উত্তম যেখানে খারাপকে ঘৃনা করে ভালোটাকে বরণ করে নিতে আমার পথ তখনও বাকি থাকে। বৈধতাকে অবৈধ করবে কারা!!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।