একজন মুক্তিযোদ্ধার দাফনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে নড়াইলের নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ৯ জুলাই আদালতে হাজির হয়ে ওই ঘটনা সম্পর্কে ভূমিকা ব্যাখ্যা করতে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ বি এম আলতাফ হোসেন সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। স্বতঃপ্রণোদিত রুল জারির পাশাপাশি নড়াইলের কালিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও কৃষি কর্মকর্তাকে ওই ঘটনার বর্ণনা প্রতিবেদন আকারে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
‘রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ছাড়াই মুক্তিযোদ্ধার দাফন, ক্যারমে ব্যস্ত ওসি!’ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে ১২ জুন প্রতিবেদন ছাপা হয়।
ওই প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম আমীর-উল ইসলাম। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিত্ রায়।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের মরদেহ সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মানে সমাহিত করার দায়িত্বে অবহেলা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না—রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, নড়াইলের ডিসি-এসপিসহ বিবাদীদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।