আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইমেজ সংকটে সরকার: দাদাগিরি ছাড়তে হবে

দাদাগিরি” কথাটি কে আবিষ্কার করেছিলেন, না জানলে ক্ষতি নেই, কিন্তু কিছু কিছু ‘দাদাগিরি’ নামক প্রত্যয়-বিশেষটির সঙ্গে কিঞ্চিৎ পরিচয় না থাকলে বেশ খানিকটা যে পিছিয়ে পড়তেই হয়। এই নিবন্ধে আমরা দেশের দু-একজন দাদা চরিত্রের কথা বলতে চাই। ঘটনাক্রম যে দিকেই যাক না কেন, এসব দাদারা তাদের শেষ কথা বলবেন, আর বলেই চলেছেন; থামছেন না। অর্থাৎ চলতি কথায় যাকে আনলিমিটেড দাদাগিরি বলা হয়। তাদের দাদাগিরিতে কার কি হলো; দেশ রসাতলে গেল; দল সাগরে নিমর্জ্জত হলো তা দেখবার বিষয় নয়।

আর তাদের এ সব কথা গলদকরনও করতেই হবে দেশবাসীকে। বর্তমান সরকারে বেশ ক’জন দাদা আছেন যাদের কারনে বরাবরই পেরেসান হচ্ছে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামীলীগ সরকার। সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, সাবেক রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত। বোধ করি দাদাগিরির কারনেই তারা সাবেক হয়েছেন। আরও অনেক দাদা আছেন এ সরকারে।

হালে একজন দাদা বেশ আলোচিত সমালোচিত। তিনি অন্য কেউ নন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিত । হলমার্ক কেলেংকারিরর ঘটনায় সাফাই গাইতে গিয়ে তিনি “বড় দাদা” বনে গেছেন দেশবাসীর কাছে। দাদাগিরি কখনও মূল্যবোধের পরিপন্থী নয়৷ কিন্তু আমাদের দাদাগির নিজেদের রক্ষায় জন্য; দেশের চেয়ে দলের স্বার্থকে বড় করে দেখা হচ্ছে বলেই যত সর্বনাশ হচ্ছে। তাঁরা নিজেরাই দাদা গিরির চরিত্রটি সৃষ্টি করেছেন! এসব দাদাজানদের ‘দাদাগিরি মার্কা কথাবার্তা শোনবার বিষয়, বিশ্বাস করবার নয়।

তবে বিশ্বাস করাই ভাল, বাড়াবারি নড়ানরি না করলেই মঙ্গল। নইলে জেলেটেলে যেতে হতে পারে। দেশবাসীকে তারা যেভাবে মোহিত করে রাখতে চান, তা সত্যিই বিস্ময়কর! বর্তমান সরকারের অনেক সাফল্যের মধ্যে এসব নেতাদেও অতিকথন আর দুর্নীতি সকল সফলতাকে ম্লান কর দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে দুর্নীতিগ্রস্থ না হলও গুটি ক’তক মন্ত্রী আর তাদের আস্থাভাজনদের দুর্নীতি সরকারকে নড়বড়ে করে দিচ্ছে। নেতাদের বেফাঁস অতিকথনের দোষ দেশের সচেতন মানুষের মনে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার উদ্রেক করছে।

যা ভাববার বিষয়। এবার নেতাদের দাদাগিড়ি মার্কা ক’টি বয়ান জেনে নেয়া যাক : "বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, কিন্তু শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না। " - রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন। হলমার্ক কেলেঙ্কারিতে অর্থমন্ত্রী মুহিত তার এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছিলেন, “চার হাজার কোটি "যারা মানুষ চিনে, গরু চিনে, সিগন্যাল বাতি চিনে তাদের সবাইকে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়া উচিৎ। " - নৌমন্ত্রী শাহজাহান।

"বাসা বাড়িতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করা উচিত। " - অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিত। বশ্বিব্যাংক টাকা দযে় নাই, তাতে কী হয়ছে?ে আমরা আমাদরে নজিদেরে টাকায় পদ্মা সতেু করব। দরকার হলে এক বলো বাজার করব না। - সযৈ়দা সাজদো চৌধুরী "তোমাকে(গায়িকা মিলা)দেখে মনে হয়েছে, আমি জীবন্ত মাইকেল জ্যাকসনকে চোখের সামনে দেখছি।

যিনি ছিলেন আমাদের সময়কার আইডল। " - গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান। "সড়কে ঝুঁকি নেই সেটা আমি বলবো না, তবে কোনো সড়কই চলার অনুপযোগী অবস্থায় নেই। '' -সাবেক যোগাযোমন্ত্রী আবুল । "যাদের চেহারা সিরত ভালো না তারাই বোরকা পরে।

" - ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী। "শেয়ার মার্কেটা কোন ইনভেস্টর নেই সব জুয়ারী। " - অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিত। "আপনারা কম খান কোন সমস্যা থাকবে না। "- সাবেক বাণিজ্য মন্ত্রী ফারুক খান।

"কদিন বাজারে না গেলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। " - অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিত। "পেয়াজ না খেলে কি হয় ? – পেয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ার পর বাণিজ্য মন্ত্রী ফারুক খান। “প্রকৃতই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবওে তার লাশ দাফন করা হয়েছে কি না তার ডিএনএ পরীক্ষা করা হোক”-শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এই হচ্ছে আমাদের বিজ্ঞ নেতা মন্ত্রীরে মুখের ভাষা।

আওয়ামীলীগের প্রবীণ নেতাদের এসব অতি কথন সরকারের ভিত দিনদিন দুর্বল করে দিয়েছে । জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পরছে সরকার। বলবার অবকাশ নেই অতি সম্প্রতি তোফায়েল আহমেদ এবং ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন মন্ত্রিত্ব প্রত্যাখ্যান করায় ভয়াবহ ইমেজ সঙ্কটে পড়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার। এ ঘটনা বিভিন্ন কেলেঙ্কারিতে নাজেহাল সরকারের জন্য বাড়তি বিড়ম্বনা সৃষ্টি করেছে। বলা হচ্ছে, হলমার্ক কেলেঙ্কারি, পদা সেতু প্রকলে দুর্নীতি, শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রলীগের মাস্তানি, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি এবং নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে এ মুহূর্তে সরকার তার শাসনকালের সবচেয়ে মন্দ সময় অতিবাহিত করছে।

সংসদ এবং সংসদের বাইরে দল ও মহাজোটের নেতারা সরকারের সমালোচনায় মুখর। আন্তজার্ঞ্চতিক বিশে¡ও সরকার ভাল অবস্থানে নেই। ব্যাংকিং ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এবং সাম্প্রতিককালের আলোচিত ঋণ কেলেঙ্কারি করেছে হলমার্ক গ্রুপ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। দেশের ব্যাংকগুলোর হাজার হাজার কোটি টাকা অনাদায়ী বকেয়া ঋণ পড়ে রয়েছে। কিন্তু একটি প্রতিষ্ঠানের এত বড় অঙ্কের ঋণ নেয়ার ঘটনা এবং অস্বচ্ছতার মাধ্যমে সেই ঋণ নেয়ার বিষয়টিই আজ কেলেঙ্কারি হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।

সরকার কোনভাবেই এ কেলেঙ্কারির দায় এড়িয়ে যেতে পারে না। অর্থমন্ত্রী এ ঘটনা জানার পর প্রথম যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তাই দেশব্যাপী বিতর্কের ঝড় তুলেছিল। যদি তিনি প্রথমেই কেলেঙ্কারির ঘটনাকে কঠোর দৃষ্টিতে নিন্দা জানাতেন এবং দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার মনোভাব প্রকাশ করতেন তাহলে দেশব্যাপী বিতর্কের জন্ম দিত না। অর্থমন্ত্রী কি এসব বিষয় একবারও ভেবে দেখেছেন? আমাদের অর্থমন্ত্রী বিষয়টি ভেবেছেন কয়েকদিন পরেই অথবা ভাবতে বাধ্য হয়েছেন। যে কারণে জাতীয় সংসদে তিনি তার ওই 'চার হাজার কোটি টাকা এমন কিছু না' বক্তব্যের জন্য সরাসরি ক্ষমা চেয়ে সেই মন্তব্য প্রত্যাহার করেছেন।

কি হবে তাতে? যা ক্ষতি হওয়ার তা আগেই হয়ে গেছে। সরকার ও তার অর্থমন্ত্রী কোনদিনও পারবেন না তাদের ওই মন্তব্য মানুষের মন থেকে মুছে ফেলতে। একারনে আবুল মাল আব্দুল মুহিত এই সময়ে বাংলাদেশে সব চাইতে আলোচিত, সব চাইতে সমালোচিত অর্থমন্ত্রী। দীর্ঘ বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার জীবনে আবুল মাল আব্দুল মুহিত আব্দুল মুহিত এই রকম ব্যাতিক্রম ধর্মী অবস্থার মুখোমুখী হয়েছেন বলে জানা নেই, কারণ ব্যাক্তিগতভাবে তাঁকে যতটুকু জানি তিনি অল-ইন্ডিয়া সিভিল সার্ভেন্টস,আইসিএস,কিংবা বাংলাদেশ স¡াধীন হওয়ার পরে একজন দক্ষ সচিব, দক্ষ বুরোক্রেট, দক্ষ প্রশাসক । নিজ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এই অর্থমন্ত্রী মুহিত জীবনে একটি বারের জন্যও স¡জন প্রীতি ও ঘুষ-দূর্ণীতির কাছে আত্ম-সমর্পণ করাতো দূরে থাকুক, সমসাময়িক কালের কোন আমলা, মন্ত্রী, ভুল করেও বলতে পারবেননা মুহিত অন্যায়কে কখনো প্রশ্রয় দিয়েছেন।

তার পর কেন তিনি এত সমালোচিত ? গত মে মাসে এনটিভির সরাসরি সম্প্রচারিত একটি অনুষ্ঠানে আমিও অতিথি ছিলাম। সেখানে অর্থমন্ত্রীকে সাবেক তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী ড.মঈন খান দক্ষ বিচক্ষন বলে মন্তব্য করেই খ্যাান্ত হননি তিনি বলেছেন “আপনি দলিয় স্বার্থের উর্দ্ধে থাকলে অনেক ভাল করতে পারতেন”। তাঁর দক্ষতার ব্যাপারে প্রশ্ন নেই আমারও কিন্তু তার কিছু অতিকথন সব ভাল ম্লান করে দিচ্ছে। পদ্মা সেতুর ব্যাপারেও তিনি আন্তর্জাতিক বিষয়ে মন্তব্য করেছেন যা হিতে বেহিতই হয়েছে। আমরা দক্ষ একজন আমলা, একজন প্রশাসক, একজন মন্ত্রীর মুখে আজকে প্রায়ই যখন রাবিশ, ননসেন শুনি, তখন আশ্চর্য হই বৈকি।

অনেকেই বলেন, বয়সের ভারে তিনি বকে চলেছেন, হয়তো তাই। কিন্তু সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে তা মোটেও উচিৎ নয়। সরকারের মন্ত্রিসভার অন্যতম ব্যক্তি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে দেশবাসীকে জানিয়ে দিলেন চার হাজার কোটি টাকা তেমন বড় অঙ্ক নয়। এটা যেন দারিদ্র্যপীড়িত জাতির সঙ্গে একটা প্রহসন। মনে রাখতে হবে বিশ্ব দরিদ্রতার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান একেবারে শেষ দিক থেকে অষ্টমে।

তেমন দেশের অর্থমন্ত্রীর মুখে 'চার হাজার কোটি টাকা বেশি কিছু নয়' মন্তব্য নিশ্চয়ই শোভা পায় না। এতে করেই প্রমাণিত হয় মুহিত সাহেব কট্টর আমলা চরিত্রের ঊর্দ্ধে উঠতে পারেননি। এই সেদিন জাতীয় সংসদেই অর্থমন্ত্রী বলেছেন, তাকে কথা কম বলতে বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আগেও তাকে কথা কম বলতে উপদেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু তাতে কি কোন লাভ হয়েছে? তিনি স্বভাবসুলভভাবে মাঝে মধ্যেই এমন সব মন্তব্য করছেন যাতে সরকারকে পড়তে হচ্ছে বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে।

সরকারের ভাবমূর্তি হচ্ছে ক্ষুণ্ন। মুহিত সাহেবের অনুসারী আরও কয়েকজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন। যারা প্রায়শই বিব্রত করছেন সরকারকে। দলের নেতাকর্মীরাও তাদের নিয়ে এক মহাযন্ত্রণার মধ্যে রয়েছে। সরকার প্রধানের উচিত হবে এ ব্যাপারে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করা।

মহাজোট সরকারের শেষ দেড় বছরে এসে স্বাভাবিক নিয়মেই নানা ব্যাপারে ব্যর্থতার অভিযোগ উঠছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা। সাবেক চারদলীয় জোট সরকারের দুর্নীতির যে গোটা জাতিকে আপ্লুত করেছিল বর্তমান মহাজোট সরকারের সময়ও সরকার তার ঘোষিত দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি পালনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সমাজের সর্বক্ষেত্রেই দুর্নীতি রয়েই গেছে। নেতা-মন্ত্রীরাও পিছিয়ে নেই।

দিন যত যাচ্ছে থলের বিড়ার বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। সোনালী ব্যাংকের অর্থ কেলেঙ্কারির খবর, পদ্মা সেতুর দুর্নীতি, সাবেক রেল মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্তের অর্থ কেলেংকারি হালে সরকারকে বেশ বেকায়দায় ফেলেছে। এসব অভিযোগের ব্যাপার দ্বিমতও রয়েছে। অভিযোগ সবই যে অসত্য তা নয়। এসব ব্যাপারে তদন্ত চলছে।

পদ্মা সেতু ঋণচুক্তি বিশ্বব্যাংক বাতিল করেছিল দুর্নীতির অভিযোগে। একজন মন্ত্রীকে অপসারণ করেও সরকার এখনও বিশ্বব্যাংককে ফিরিয়ে আনতে পারেনি। জাতীয় আন্তর্জাতিক পরিসরে পদ্মা সেতুর সেই দুর্নীতির কথা প্রচার হয়েছিল। তার কিছুদিন পরেই ব্যাংকের ৪ হাজার কোটি টাকা লোপাট হওয়ার খবর নিশ্চয়ই জাতির ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেনি। সরকারের জনপ্রিয়তাও বৃদ্ধি পায়নি।

সঙ্গে অর্থমন্ত্রীর ৪ হাজার কোটি টাকা কোন বড় কিছু নয় এমন মন্তব্য সরকারকে বেকায়দায় ফেলার পাশাপাশি সরকারের সচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন উঁকিঝুকি দেয় জনমনে। অর্থমন্ত্রী এসব বিষয় একবারও ভেবে দেখেছেন কি ? আমাদের অর্থমন্ত্রী বিষয়টি ভেবেছেন কয়েকদিন পরেই অথবা ভাবতে বাধ্য হয়েছেন। যে কারণে জাতীয় সংসদে তিনি তার ওই 'চার হাজার কোটি টাকা এমন কিছু না' বক্তব্যের জন্য সরাসরি ক্ষমা চেয়ে সেই মন্তব্য প্রত্যাহার করেছেন। কিন্তু তার মুখের একটি কথায় কত বড়ইনা ক্ষতি হয়ে গেল সরকারের। এতে সরকারের ভাবমূর্তি হচ্ছে ক্ষুন্ন হচ্ছে।

শুধু মুহিত সাহেব নন র এমন অনেকেই আছেন যারা বেফাস আর লাগামহীন কথাবলে সরকারের ক্ষতি করেই চলেছেন। এরা প্রায়শই বিব্রত করছেন সরকারকে। তাদের নিয়ে মহাযন্ত্রণায় আছে মহাজোট সরকার । দলীয় এবং সরকার প্রধানের উচিত হবে এদের কথার লাগাম টেনে ধরা। এদের দাদাগিরি না ছাড়ালে বড্ড বেশি ক্ষতি হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.