কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন..... এক মুঠো স্বপ্ন দিলাম - নিজের মতো গড়ে নিও। একমুঠো ভালো লাগা দিলাম - যত্ন করে রেখে দিও। এক মুঠো বৃষ্টি দিলাম - মনটাকে ভিজিয়ে নিও। এক মুঠো নিল দিলাম - পৃথিবীটাকে সাজিয়ে দিও। এক মুঠো বাতাস দিলাম - দীর্ঘনিঃশ্বাস নিও। ...
এখনো নিজের কাছেই আছি...... __000000___00000 _00000000_0000000 _0000000000000000 __00000000000000 ____00000000000 _______00000 _________0 ________*__000000___00000 _______*__00000000_0000000 ______*___0000000000000000 ______*____00000000000000 ...
পাগলামীর ভাবসম্প্রসারন.... ...............(...(`.-``'´´-.´)...).......... ..............)......--.......--....(........... ............./......(o..._...o)....\.......... .............\.........(..0..)......./.......... ............__.`.-._...'='.._.-.´.__....... ...
সকাল থেকেই আজ ইলশে গুড়ি বৃষ্টি !!দমকা দমকা বাতাসে বেসামাল পোশাক আর আমি।ভোরের আলো মাখতে ঝুল বারান্দায় বেরোতেই দেখি টবের গাছগুলো একে অন্যের গায়ে ঢলে পড়ছে।কি এক দুষ্টুমিতে পেয়ে বসেছে যেন ওদের।আমি হাল্কা মনে বারান্দার এক কোনে চেয়ার টেনে বসে ওদের দেখি।বৃষ্টিস্নাত পাতাবাহারগুলো যেন...
তোমাকে ছুঁয়ে দিলাম সংগোপনে তোমাকে ছুঁয়ে দিলাম আলতো মনে তোমাকে ছুঁয়ে দিলাম তোমার তোমাকে... ছুঁয়ে দিলাম দুই ঠোটেতে খুব গোপনে ঐখানেতে আরো দিলাম এলো চুলে অনামিকা আঙ্গুলে ছুঁইলাম ভালোবাসায় এলোমেলো লোনা চোঁখে ছুঁইলাম পিঁপাসায় উল্টে পাল্টে...
পতাকায় ফালগুন মানচিত্রে বসন্ত বৃষ্টি তোমাকে দিলাম নিলাম বুকে তুলে ঝড় ভালোবাসো যদি-দিতে পারি আজ উজান স্রোতের সৈকত সেঁচে কুমারী এক ঝিনুকের ঘর আকাশ দিলাম তোমাকে দিলাম নীলাভ আসমান কথা দাও যদি ভালোবাসবার তুলে নেব এই অভাবী ঠোঁটে সবুজ হারানো শূন্য-বিরাণ। দিলাম...
এই পৃথিবীর সব কিছুই পাতানো, কলকাঠি নাড়ছে....... একজন; শুধুই একজন। আমার সারাটা দিন মেঘলা আকাশ বৃষ্টি........ তোমাকে দিলাম, শুধু শ্রাবণ সন্ধ্যা টুকু তোমার কাছে চেয়ে নিলাম। হৃদয়ের জানালায় চোখ মেলে রাখি বাতাসের বাঁশিতে কান পেতে থাকি, তাকেই কাছে ডেকে মনের আঙিনা...
তুমি আমার পাশে বন্ধু হে বসিয়া থাকো, একটু বসিয়া থাকো... ♫ ♫♫ ♫ ♫ যদি আমার বুকের রক্তে তোমার মরুর ক্যাকটাস রুপান্তরিত হয় সবুজ শস্যে, তবে এই নাও, আমার একবুক রক্ত তোমাকে দিলাম। যদি আমার দৃষ্টি তোমার নিস্পৃহ চোখে আনতে পারে অরণ্যের সজীবতা, ফোটাতে পারে ভালোবাসার...
আমি আপনাদের গান শুনাবো আমার সারাটা দিন, মেঘলা আকাশ, বৃষ্টি - তোমাকে দিলাম শুধু শ্রাবণ সন্ধ্যাটুকু তোমার কাছে চেয়ে নিলাম। হৃদয়ের জানালায় চোখ মেলে রাখি বাতাসের বাঁশিতে কান পেতে থাকি তাকেই কাছে ডেকে, মনের আঙিনা থেকে বৃষ্টি তোমাকে তবু ফিরিয়ে দিলাম। তোমার হাতেই হোক...
তোমাকে দিলাম-স্বাধীনতা পাখি তোমার জন্য হীরা-মণি খচিত সোনার খাঁচা গড়িনি আনিনি শৃঙ্খলের বেড়ী পাখি ভালোবাসা মানে-স্বাধীনতা, তোমাকে দিলাম তাই নীলাকাশ বনর্ীল মেঘের নুড়ী। উড়ো-তুমি উড়ো অন্তহীন স্বপ্নের ভিতরে গান গাও প্রাণ খুলে নক্ষত্রের দীপ্তি মাখা অজস্র...
দু:খগুলো তো দূরেই ছিল, কিছুটা স্পর্শকরতে চেয়েছিল ....... ফিরিয়ে দিলাম সব সুখ আর গান যা কিছু অনিন্দ্য সুন্দর সব তোমাকে ফিরিয়ে দিলাম। এখন হাতড়ে ফিরি অন্ধকার হৃদয়ের ভিতর অমিমাংসিত চাওয়াগুলো অন্ধকারে হারিয়ে ফেললাম নির্জণে বৃত্তের বেড়া ডিঙ্গিয়ে কোন সত্যদাকে আসতে...
মেঘ তোমাকে বিদায় দিলাম যাও ছুটে যাও সুদূর, বহুদূরে যেখানে আমার ভালবাসার ছোট্ট একটি গাঁ আছে। আর সেখানে ছোট্ট নীড়ে বসত আমার মায়ের। যাও তার চরণে ভালবাসা বর্ষণ করো অবিরাম। মেঘ তোমাকে দিলাম চিঠি দিও আমার বোনের হাতে। বলো- তাকে মনে করি সন্ধ্যা, সাঁজে আরও প্রাতে।
দু:খগুলো তো দূরেই ছিল, কিছুটা স্পর্শকরতে চেয়েছিল ....... তোমার দু'চোখ জেগে থাকে শ্রাবণের অশ্রুবিন্দু, আর অন্য কিছুতে নয়। নেবে তুমি স্বাধীনতার মত করে শ্রাবণ কে ? তবে তোমাকে দিলাম। শ্রাবণকে খেলার ছলে পোড়াতে পারবেনা মানুষ ! স্বাধীনতাকে পোড়াতে পারবেনা মানুষ। শ্রাবণ আর...
নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই আমার সারাটা দিন, মেঘলা আকাশ, বৃষ্টি তোমাকে দিলাম শুধু শ্রাবন সন্ধ্যাটুকু তোমার কাছে চেয়ে নিলাম।। হৃদয়ের জানালায় চোখ মেলে রাখি বাতাসের বাশিতে কান পেতে থাকি তাকেই কাছে ডেকে, মনের আঙ্গিনা থেকে বৃষ্টি তোমাকে তবু ফিরিয়ে দিলাম।। ...
তোমাকে মিছামিছি কষ্ট দিলাম ভালোবাসতে গিয়ে দুঃখ দিলাম সুন্দরের লোভে তোমাকে দেখালাম প্রতারণার ফাঁদ তারপর চুষে খেলাম তোমার আস্বাদ আমি এক কালজয়ী কঠিন ভিলেন কী সুন্দর জীবন আমার তোমরা দেখেন। পাপের ছোঁয়া আছে কি শরীরের ভাঁজে কত ফুর ফুরে বেড়াই সকাল সন্ধ্যা সাজে