ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. দুঃখ নিয়ে খেলছি খেলা আঁধার ভরা ভূমে, স্বপ্নের প্রাসাধ ভাঙছি শুধু স্মৃতির কষ্ট চুমে। প্রেমের শিশির প্লাবন হয়ে হাসছে চোখের নীড়ে, সুখের ক্ষুদ্র পাখির দেহ দিচ্ছে দুঃখ চিরে। ব্যথায় কাতর হৃদয় পাহাড় কঠিন...
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. ধস ধস পাহাড় ভাঙার শব্দে কাল সারারাত ঘুমোতে পারিনি একটুও। মাঝরাতের পর হতে শুরু হলো প্রবল বৃষ্টিপাত। ভেতরের নদীতে প্রবল ঝড়ের কবলে পড়ে বেশ কয়েকটি ভিনদেশী জাহাজের অকাল ভরাডুবি। একটা প্রকান্ড গাছ বড় রাস্তার মোর হতে উধাও হয়ে গেল...
শিশিরে ভেজা ঘাসের নরম কচি ডগা আর আসছে না। কি করব?
শিশিরে ভেজা ঘাসের নরম কচি ডগা আর আসছে না। কি করব?
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. সুরে সুরে ডাকি তোমা তুমিতো আসোনা, হাসি কাঁদি ঘুরি ফিরি ভালোতো বাসো না। তোমারে ছাড়া যে মোর ভালো আর লাগে না, সুখ সুখ মনেতে প্রেম কখনও জাগে না। তোমারি মাঝে মোর সুখ আছে লুকিয়ে, তুমিহীনা এ হৃদয় মরে...
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. সুরে সুরে ডাকি তোমা তুমিতো আসোনা, হাসি কাঁদি ঘুরি ফিরি ভালোতো বাসো না। তোমারে ছাড়া যে মোর ভালো আর লাগে না, সুখ সুখ মনেতে প্রেম কখনও জাগে না। তোমারি মাঝে মোর সুখ আছে লুকিয়ে, তুমিহীনা এ হৃদয় মরে...
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. স্বপ্ন জলের স্বপ্ন কন্যা স্বপনে আবার এসো, স্বপ্ন চরে পেয়ে মোরে একটু শুধু হেসো। ঘুমের ঘোরে আলতো করে ছুঁয়ে আমায় যেও, আমার নিঠুর অশ্রুহাসির ফুল বাগিচা পেও। নীল পাহাড়ের ওপার হতে এসো স্বপ্ন চরে, তোমার চোখে দুচোখ...
আধেক খালি এক কাপ চা' খালি হওয়ার অপেক্ষায়! কিন্তু যার তরে সম্ভাবনা' সে গ্যাছে বিলকুল। ভুলে যাওয়া সময়টা কোন খানে হোঁচট খেলো? বলে ফেলো! বিবেগের তাড়না' নাকি মনের যাতনা! না তেমন আবার নয় যেমন দেখা যায়। কভু সাঁঝের আঁধারে ভ্রূকুটি দেখে' জ্বল জ্বলে জোনাকের চোখ। আর অপেক্ষায়...
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. স্বপ্ন জলের স্বপ্ন কন্যা স্বপনে আবার এসো, স্বপ্ন চরে পেয়ে মোরে একটু শুধু হেসো। ঘুমের ঘোরে আলতো করে ছুঁয়ে আমায় যেও, আমার নিঠুর অশ্রুহাসির ফুল বাগিচা পেও। নীল পাহাড়ের ওপার হতে এসো স্বপ্ন চরে, তোমার চোখে দুচোখ...
... বৃষ্টি ভেঁজা গোসল করলাম তিন বন্ধু মিলে...বাসার দরজায় কাজ করছিলম। বৃষ্টির পানি চারদিক তলিয়ে দিচ্ছিলো, বন্ধুরা বৃষ্টিতে ভিঁজে যাচ্ছিলো গোসল করতে, আমিও আর লোভ সামলাতে পারলাম না। পিছু নিলাম আমিও...জানালা দিয়ে ছোটভাইকে ডাকলাম আমাদের একটা ছবি তোলার জন্য। এভাবেই আমাদের বৃষ্টিভেঁজা...
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. সবাই যখন করল পর তুমিও কর পর, এ ভুবনে আমার যে রইল না আর দর। সবাই যখন করল দূর তুমিও কর দূর, আর কখনও হয়তোবা করব না ঘুরঘুর। সবাই যখন করল একা তুমিও কর একা, আর কখনও দিব না দিব না আর দেখা। সবাই...
আয়োজন যতো মোর, নিভৃত কোন দেখবো! হতাশার খোলা দোর! নিজেকে ভালবাসবো! অসম্ভব হয়তো! তাইতো পারি না দিতে। আসলে ফতুর! নত শীর তা দিয়ে অপাত্রে! আর্শিতে দুচোখ খুজছে কি? ভেঁজা স্মৃতির পালকি! আবরণের স্বচ্ছতা কার্যকারন, অকাজের যেরে যায় দুমরে মুচরে। ফিরারীর নীড়ে ফেরার বারণ! ...
এই দিনে বৃষ্টিতে বেড়ানোর মজা কিন্তু আলাদা, যদি কি না মনের মত মন থাকে কারোর। বিরয়ে পড়ুন।
আজ বৃষ্টি ভেঁজা দিনে তার কথা মনে পড়ে যার সাথে আর ভেঁজা হয় না হবেনা হয়তো আর কোন দিন! খুব বেশি কিছু না বৃষ্টি হতেই তুমি চলে আসতে ঐ ছাঁদে আর আমি এই ছাঁদে মাঝ খানে হয়তো অবুঝ একটু হাসি ঠিক হাসি নয় কি যেন এত টুকুই তবু কেন যেন মনে হত আছি আমরা ঐক্যতানে ...
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. আজি ঝর ঝর এই বৃষ্টি ভেঁজা সন্ধ্যায় সুখমাখা স্মৃতিগুলো শুধুই, মনে পড়ে যায়.. মধুর স্মৃতির পায়রাগুলো ডানা মেলে ধরে, উদাসী মন ব্যথিত হয়ে লোনা জলে ভরে। দুটি চোখের পাতা ভারি হয়ে আসে, বিধুর বেদনায়...