আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছাত্রদল

ঢাকা, ২০ জুলাই:বিএনপির সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ কমিটি হচ্ছে সিনিয়র-জুনিয়রের সমন্বয়ে। ঈদের পর সরকার বিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে রমজানের মধ্যে কমিটিতে হতে পারে বলে ছাত্রদলের একটি সূত্র জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে এ ধরনের আলোচনাই হয়েছে। তবে চূড়ান্ত কমিটি গঠন করতে কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে আরেকবার বৈঠক করবেন বিএনপি প্রধান বলে জানা গেছে। ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপাসর্নের কি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল কে বলেন, “দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে যে অস্থিরতা চলছে সে বিষয়ে ছাত্রনেতাদের বক্তব্যে শুনেছেন তিনি।

আগামী দিনে ছাত্রদলের নেতৃত্বে সিনিয়রদের না জুনিয়র দের বা উভয়ের সমন্বয় করা হবে সে বিষয়ে তাদের মতামত নেন তিনি। তবে মূল সিদ্ধান্ত নিবেন বিএনপি প্রধান। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “ যেহেতু ঈদের পরে বিভিন্ন দাবিতে বিএনপির কঠোর আন্দোলনের সিদ্ধান্ত রয়েছে। সুতরাং রমজানের মধ্যেই ছাত্রদলের কেন্দ্রীয়সহ অন্যান্য কমিটি গঠন করা হতে পারে। ” বৈঠকের বিষয়ে ছাত্রদলের সহ-সভাপতি বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ বার্তা২৪ ডটনেটকে জানান, কমিটি নিয়ে জুনিয়র নেতারা তাদের অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

সিনিয়রদের সঙ্গে বৈঠক হবে। আগামীদিনের আন্দোলন জোরদার করতে সিনিয়র-জুনিয়রের সমন্বয়ে কমিটি দিতে হবে। যদি কম বয়সীদের কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দেয়া হয় তাহলে সিনিয়ররা যাবে কোথায়। সিনিয়রদের কেউ বৈঠকে কথা বলেনি। ” তিনি আরো বলেন, “কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৃহস্পতিবারের বৈঠক মূলতবি করা হয়েছে।

আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ছাত্রনেতাদের সঙ্গে ম্যাডামের বৈঠক হলে ১৫ রমজানের আগেই ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা হতে পারে। ” ছাত্রদলের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈঠকে যারা আলোচনা করেছেন তাদের অনেকই তরুণ নেতৃত্বের কথাই বলেছেন। আবার কেউকে সিনিয়র-জুনিয়র সমন্বয়েও নতুন কমিটি হতে পারে বলে অভিমত ব্যবক্ত করেছেন। বিএনপির গুলশান কার্যালয় সূত্র জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার রাত ৯ টায় এ বৈঠক শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫ মিনিটে। বৈঠকে বৈঠকে বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী এমপি, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীমসহ ১৭৫ জন ছাত্রনেতা উপস্থিত ছিলেন।

এর মধ্যে বক্তব্য রাখেন ২৭ জন। ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন বিষয়ে এ গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি ডাকা হয়। সংগঠনটির বর্তমান নেতৃত্বের অধিকাংশই বয়স্ক ও অছাত্র। আগামী দিনে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি কি ধরনের নেতৃত্ব চায় সেই মতামত যাচাই করতেই খালেদা জিয়া এই বৈঠক করেন। কারণ তিনি ছাত্রদের হাতেই ছাত্রদলের আগামীদিনের নেতৃত্ব তুলে দিতে চান।

এদিকে, নতুন কমিটিতে পদপ্রত্যাশী ও বর্তমান নেতাদের সমর্থকরা দলে দলে বিভক্ত হয়ে স্ব স্ব নেতাদের সমর্থনে মিছিলও করেন গুলশান কার্যালয়ের সামনে। ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা ছাত্রদলের নেতৃত্বে তরুণ নেতৃত্ব দেখতে যান। বৈঠকে আলোচনায় অংশ নেয়া নেতাকর্মীরা অনেকেই তরুণ নেতৃত্বের পক্ষেই মত দিয়েছেন। আবার কয়েকজন চয়েছেন সিনিয়রদের নিয়ে কমিটি গঠন করতে। দলের তৃর্ণমূল থেকেও তরুণ নেতৃত্বের দাবি রয়েছে।

আর খালেদা জিয়াও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বলে ছিলেন ছাত্রদলের কমিটিতে চমক আছে। আর তাই তরুণ নেতৃত্বই কি চমক এমনটাই মনে করছে ছাত্রদলের নতুন প্রজ¥ম। ছাত্রদলের কয়েকটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ১ জুলাই ২শ’ ৫০ সদস্য বিশিষ্ট ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির মেয়াদ ছিল ছয় মাস। এরপর নতুন আরেকটি কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণার কথা।

কিন্তু প্রায় আড়াই বছর পরও নতুন কমিটি আলোর মুখ দেখছে না। এতে হতাশ হয়ে পড়ছেন দলের বিভিন্ন কর্মসূচি পালনে সক্রিয় নেতারা। তারা পদ না পাওয়ায় দলে নতুন কর্মী টানতে পারছেন না। আর তৃণমূলে যারা ছাত্রদলে আসছেন তাদের প্রায় সবাই অছাত্র। কোন না কোন পেশায় নিয়োজিত।

দলে যোগ দেয়ার পরই তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ পদ। ফলে নিয়মিত ছাত্রদের দলে নিতে পারছে না ছাত্রদলের নেতারা। যে যাচ্ছে সেই পাচ্ছে লোভনীয় পদ। কর্মী হওয়ার আগেই হয়ে যাচ্ছে নেতা। ফলে এভাবেই কর্মী সংকটেও পড়ছে দেশের অন্যতম বৃহৎ এই ছাত্র সংগঠনটি।

এ দৃশ্য ছাত্রদলের রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন ইউনিটের। ছাত্রদলের একটি ঘনিষ্ট সূত্র জানায়, বিএনপির কোনো নেতা যেন তাদের পকেট কমিটি না করতে পারে এজন্য দেশের বাইরে থেকে তারেক রহমান এবার ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি ঠিক করবেন। এক্ষেত্রে ছাত্রত্বধারী, মেধাবী, অভিজ্ঞতা ও তারুণের সমন্বয় কমিটি করতে পারেন তিনি। বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির যেসব নেতাদের বয়স ৩৫ থেকে ৪৯, ছাত্রত্ব শেষ হয়ে গেছে, বিবাহিত এবং একাধিক সন্তানের জনক তাদের কমিটিতে স্থান দেয়া হবে না। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সভাপতির পদ পেতে এগিয়ে রয়েছেন-বর্তমান ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহ-সভাপতি শহীদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের বর্তমান সহ-সভাপতি হায়দার আলী লেনিন, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম, ছাত্রদলের ঢাকা মহানগরের দক্ষিণের আহ্বায়ক হাবিবুর রশিদ হাবিব, উত্তরের সভাপতি কামাল আনোয়ার আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি হাসান মামুন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল প্রমুখ ।

সাধারণ সম্পাদক পদে যারা আলোচনায় রয়েছেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এম এম ওবায়দুল হক নাসির, বর্তমান ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল, আনোয়ারুল হক রয়েল, নুরুল ইসলাম নয়ন, আহসান উদ্দিন খান শিপন, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন এবং মামুনুর রশীদ । তবে শেষ পর্যন্ত লবিং-গ্রুপিং-এ কে টেকে সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে বিএনপির চেয়ারপার্সনের মর্জির ওপর। এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যারা এগিয়ে আছেন মাহফুজুর রহমান, শাহ নাসির উদ্দিন রুম্মান, মহিদুল ইসলাম হীরু, মাসুদ পারভেজ, আব্দুল ওহাব, সাদিউল কবির নীরব, আসাদুজ্জামা সিনিয়র-জুনিয়র সমন্বয়ে হচ্ছে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঢাকা, ২০ জুলাই:বিএনপির সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ কমিটি হচ্ছে সিনিয়র-জুনিয়রের সমন্বয়ে। ঈদের পর সরকার বিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে রমজানের মধ্যে কমিটিতে হতে পারে বলে ছাত্রদলের একটি সূত্র জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে এ ধরনের আলোচনাই হয়েছে।

তবে চূড়ান্ত কমিটি গঠন করতে কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে আরেকবার বৈঠক করবেন বিএনপি প্রধান বলে জানা গেছে। ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপাসর্নের কি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল কে বলেন, “দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে যে অস্থিরতা চলছে সে বিষয়ে ছাত্রনেতাদের বক্তব্যে শুনেছেন তিনি। আগামী দিনে ছাত্রদলের নেতৃত্বে সিনিয়রদের না জুনিয়র দের বা উভয়ের সমন্বয় করা হবে সে বিষয়ে তাদের মতামত নেন তিনি। তবে মূল সিদ্ধান্ত নিবেন বিএনপি প্রধান। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “ যেহেতু ঈদের পরে বিভিন্ন দাবিতে বিএনপির কঠোর আন্দোলনের সিদ্ধান্ত রয়েছে।

সুতরাং রমজানের মধ্যেই ছাত্রদলের কেন্দ্রীয়সহ অন্যান্য কমিটি গঠন করা হতে পারে। ” বৈঠকের বিষয়ে ছাত্রদলের সহ-সভাপতি বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ বার্তা২৪ ডটনেটকে জানান, কমিটি নিয়ে জুনিয়র নেতারা তাদের অভিমত ব্যক্ত করেছেন। সিনিয়রদের সঙ্গে বৈঠক হবে। আগামীদিনের আন্দোলন জোরদার করতে সিনিয়র-জুনিয়রের সমন্বয়ে কমিটি দিতে হবে। যদি কম বয়সীদের কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দেয়া হয় তাহলে সিনিয়ররা যাবে কোথায়।

সিনিয়রদের কেউ বৈঠকে কথা বলেনি। ” তিনি আরো বলেন, “কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৃহস্পতিবারের বৈঠক মূলতবি করা হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ছাত্রনেতাদের সঙ্গে ম্যাডামের বৈঠক হলে ১৫ রমজানের আগেই ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা হতে পারে। ” ছাত্রদলের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈঠকে যারা আলোচনা করেছেন তাদের অনেকই তরুণ নেতৃত্বের কথাই বলেছেন। আবার কেউকে সিনিয়র-জুনিয়র সমন্বয়েও নতুন কমিটি হতে পারে বলে অভিমত ব্যবক্ত করেছেন।

বিএনপির গুলশান কার্যালয় সূত্র জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার রাত ৯ টায় এ বৈঠক শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫ মিনিটে। বৈঠকে বৈঠকে বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী এমপি, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীমসহ ১৭৫ জন ছাত্রনেতা উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে বক্তব্য রাখেন ২৭ জন। ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন বিষয়ে এ গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি ডাকা হয়। সংগঠনটির বর্তমান নেতৃত্বের অধিকাংশই বয়স্ক ও অছাত্র।

আগামী দিনে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি কি ধরনের নেতৃত্ব চায় সেই মতামত যাচাই করতেই খালেদা জিয়া এই বৈঠক করেন। কারণ তিনি ছাত্রদের হাতেই ছাত্রদলের আগামীদিনের নেতৃত্ব তুলে দিতে চান। এদিকে, নতুন কমিটিতে পদপ্রত্যাশী ও বর্তমান নেতাদের সমর্থকরা দলে দলে বিভক্ত হয়ে স্ব স্ব নেতাদের সমর্থনে মিছিলও করেন গুলশান কার্যালয়ের সামনে। ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা ছাত্রদলের নেতৃত্বে তরুণ নেতৃত্ব দেখতে যান। বৈঠকে আলোচনায় অংশ নেয়া নেতাকর্মীরা অনেকেই তরুণ নেতৃত্বের পক্ষেই মত দিয়েছেন।

আবার কয়েকজন চয়েছেন সিনিয়রদের নিয়ে কমিটি গঠন করতে। দলের তৃর্ণমূল থেকেও তরুণ নেতৃত্বের দাবি রয়েছে। আর খালেদা জিয়াও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বলে ছিলেন ছাত্রদলের কমিটিতে চমক আছে। আর তাই তরুণ নেতৃত্বই কি চমক এমনটাই মনে করছে ছাত্রদলের নতুন প্রজ¥ম। ছাত্রদলের কয়েকটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ১ জুলাই ২শ’ ৫০ সদস্য বিশিষ্ট ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির মেয়াদ ছিল ছয় মাস। এরপর নতুন আরেকটি কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণার কথা। কিন্তু প্রায় আড়াই বছর পরও নতুন কমিটি আলোর মুখ দেখছে না। এতে হতাশ হয়ে পড়ছেন দলের বিভিন্ন কর্মসূচি পালনে সক্রিয় নেতারা। তারা পদ না পাওয়ায় দলে নতুন কর্মী টানতে পারছেন না।

আর তৃণমূলে যারা ছাত্রদলে আসছেন তাদের প্রায় সবাই অছাত্র। কোন না কোন পেশায় নিয়োজিত। দলে যোগ দেয়ার পরই তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ পদ। ফলে নিয়মিত ছাত্রদের দলে নিতে পারছে না ছাত্রদলের নেতারা। যে যাচ্ছে সেই পাচ্ছে লোভনীয় পদ।

কর্মী হওয়ার আগেই হয়ে যাচ্ছে নেতা। ফলে এভাবেই কর্মী সংকটেও পড়ছে দেশের অন্যতম বৃহৎ এই ছাত্র সংগঠনটি। এ দৃশ্য ছাত্রদলের রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন ইউনিটের। ছাত্রদলের একটি ঘনিষ্ট সূত্র জানায়, বিএনপির কোনো নেতা যেন তাদের পকেট কমিটি না করতে পারে এজন্য দেশের বাইরে থেকে তারেক রহমান এবার ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি ঠিক করবেন। এক্ষেত্রে ছাত্রত্বধারী, মেধাবী, অভিজ্ঞতা ও তারুণের সমন্বয় কমিটি করতে পারেন তিনি।

বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির যেসব নেতাদের বয়স ৩৫ থেকে ৪৯, ছাত্রত্ব শেষ হয়ে গেছে, বিবাহিত এবং একাধিক সন্তানের জনক তাদের কমিটিতে স্থান দেয়া হবে না। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সভাপতির পদ পেতে এগিয়ে রয়েছেন-বর্তমান ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহ-সভাপতি শহীদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের বর্তমান সহ-সভাপতি হায়দার আলী লেনিন, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম, ছাত্রদলের ঢাকা মহানগরের দক্ষিণের আহ্বায়ক হাবিবুর রশিদ হাবিব, উত্তরের সভাপতি কামাল আনোয়ার আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি হাসান মামুন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল প্রমুখ । সাধারণ সম্পাদক পদে যারা আলোচনায় রয়েছেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এম এম ওবায়দুল হক নাসির, বর্তমান ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল, আনোয়ারুল হক রয়েল, নুরুল ইসলাম নয়ন, আহসান উদ্দিন খান শিপন, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন এবং মামুনুর রশীদ । তবে শেষ পর্যন্ত লবিং-গ্রুপিং-এ কে টেকে সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে বিএনপির চেয়ারপার্সনের মর্জির ওপর। এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যারা এগিয়ে আছেন মাহফুজুর রহমান, শাহ নাসির উদ্দিন রুম্মান, মহিদুল ইসলাম হীরু, মাসুদ পারভেজ, আব্দুল ওহাব, সাদিউল কবির নীরব, আসাদুজ্জামান আসাদ ও এজমল হোসেন পাইলট।

/এইচকেএ/ ন আসাদ ও এজমল হোসেন পাইলট। /এইচকেএ/ ো ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.