আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাড়তি মেদ আর নয়

বেকার ফুড রিলেটেড ক্রনিক ডিজিজ গুলো হলো: (১) ডায়াবেটিস (২) উচ্চরক্তচাপ (৩) ডিসলিপেডিমিয়া: (ক) রক্তে কোলেস্টেরলের আধিক্য (খ) রক্তে ট্রাইগ্লিসেরাইডের আধিক্য। (৪) ফ্যাটি লিভার (৫) হূদরোগের ঝুকি বেড়ে যাওয়া (৬) পায়ের ব্যথা, হাঁটুর ব্যথা, কোমড়ের ব্যথা। (৭) মহিলাদের মাসিকের সমস্যা (৮) ক্যান্সার বিশেষ করে মহিলাদের ব্রেষ্ট ক্যান্সার এর জন্য ওবেসিটি একটি কারণ (৯) দাম্পত্য সমস্য (১০) অতিরিক্ত ওজন মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব ও শ্বাসকষ্টের অন্যতম কারণ (১১) শরীরে ফাটা দাগ এবং অতিরিক্ত ওজন একজন নারী অথবা পুরুষের বাহ্যিক সৌন্দ্যকে নষ্ট করে। আত্ববিশ্বাস কমিয়ে, মানষিক চাপ বৃদ্ধি করে। যেভাবে ওজন কমালাম. ১) ওয়েট রিডিউসিং ডায়েট চার্ট (২) হাঁটা।

এই দুই পদ্ধতি ছাড়া কোন কিছুই করতে হয়নি । তবে হ্যাঁ ছিলো অদম্য ইচ্ছা শক্তি, ইচ্ছা শক্তি ছাড়া যে কোন পদ্ধতি অকার্যকর। ওজন কমাতে গিয়ে যে ছকের মধ্যে পড়তে হয়েছে তা হলো: (১) ১০০% ইচ্ছা শক্তি (২) ধৈর্য্য (৩) ১০০% ডায়েট চার্ট মেনে চলা (৪) ডায়েট নির্দেশিকা মেনেচলা (৫) প্রতিদিন নিয়ম করে ১ ঘন্টা হাঁটা। (৬) নির্দিষ্ট সময় পর পর ফলো-আপ এ আসা। জন কমানোর জন্য প্রত্যেককে কিছু নিয়ম মানতে হবে: (১) নিজের ইচ্ছা বা আগ্রহ (২) রোগ প্রতিরোধের আগ্রহ (৩) রোগের ভয়াবহ পরীনতি সম্পর্কে জানার আগ্রহ (৪) ওজন কমানোর সঠিক পদ্ধতি বেছে নেয়া (৫) হাঁটার অভ্যাস আয়ত্ব করা (৬) খাদ্যের পুষ্টিমূল্য সম্পর্কে সাধারণ ধারণা নেয়া (৭) নিজের সৌন্দর্য বোধ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, এসবগুলো আনুভূতি এর মধ্যে এসেছিল বলেই ওজন কমাতে পিছপা হইনি।

প্রথম ৩ সপ্তাহে সে যে প্রাণপণ ভাবে ডায়েট চার্ট মেনে চলেসি তাতে ফল আসে, ৬ কেজি ওজন কমে যায়, এতে তার আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যায় এবং উত্সাহিত হন। অনেকে মনে করেন, প্রথম ১ মাসে ৫-৬ কেজি ওজন কমানো ক্ষতিকর। সঠিক ধারণাটি হলো শরীরে যখন কোন ব্যক্তির অতিরিক্ত ২০-৩০ কেজি ওজন থাকে তখন তাকে ভিএলসিডি এর মাধ্যমে প্রথম ১ মাসে ৫-৬ কেজি পর্যন্ত ওজন কমে যায়। এটি উক্ত ব্যক্তির জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়। তখন শরীরে সঞ্চিত শক্তি খরচ হয়ে তার স্বাভাবিক চলাফেরা, কাজকর্মে সাহায্যে করে।

ওজন কমানোর পিছনে যে শক্তি কাজ করেছে তা হলো: (১) নিজস্ব ইচ্ছা শক্তি (২) ওজন কমানোর খাদ্য তালিকা সে ১০০% মেনে চলা (৩) বেঁধে দেয়া নির্দিষ্ট সময়ে সে নিয়মিত হাটা (৪) এড্যাভাইস এর বাইরে খাদ্য তালিকা পরিবর্তন না করা (৫) লাঞ্চ ও ডিনার পার্টিতে উপস্থিত থেকেও পার্টি খাবার এড়িয়ে চলা (৬) নির্দিষ্ট খাদ্য তালিকা ও হাঁটার বাইরে তার ওজন কমানোর চিকিত্সার পিছনে অন্য কোন প্রোসিডিউর এর সাহায্য নিতে হয়নি। স্বল্প ব্যয়ে, কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া সর্বোচ্চ নিশ্চয়তায় ওজন কমানোর সূত্র হলো: (১) নিজের ১০০% ইচ্ছা (২) ধৈর্য্য (৩) ওজন কমানোর খাদ্য পরিকল্পনা অর্থাত্ ডায়েট চার্ট (৪) হাঁটা (৫) খাদ্য নির্দেশনা আমার আগের ওজন ছিল ৯৮ কেজি,এখন ৭২ কেজি। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।