প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা সেদিন চৈত্র মাস, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ! নিচের ছবিটা একটু দেখুন,void(1);
গাজার একটি মেয়ের ছবি,তার গায়ে ফসফরাস জাতীয় কিছু একটা বৃষ্টির মতো ঝরে পরে যার ফলে তার গায়ে এই জখম। সে হয়তো এখনো রাজনীতির ব্যাপারে কিছুই বুঝেনা কিন্তু তাকে এই রাজনীতির ফল ভোগ করতে হচ্ছে। এই জখমটা তাকে অনেক দিন বয়ে বেড়াতে হবে। কেনো এই অসভ্যতা ? ইসরাইলী সেনারা নিরীহ মানুষ মারছে আর খবরের কাগজে আমরা খবর পরছি ইসরাঈলী সেনাদের হাতে ২০ জন জংগী নিহত।
এই মেয়েটাতো শুধু একটি প্রতীক আরোও কত মানুষ তারা মারছে এই হিসাব কয়জন রাখে? তাদের লক্ষ্য বেশিরভাগ সময় থাকে শরনার্থী শিবির আর স্কুলের দিকে।
গাজার জাবালিয়া নামের এক সরনার্থী শিবিরে বিমান হামলা চালায় ঈসরাঈল নামের এই সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের সেনারা। এতে ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধ তার মেয়ে সহ মারা যায়।
আবার তারা গাজার উত্তরাংশের একটি স্কুলেও আঘাত হানে। এতে ১ ছাত্র নিহত এবং ৬ ছাত্র আহত হয়।
এই হামলার উদ্দ্যেশ্য কি? এরা কি জংগী? যদি না হয়, এদের মারার কারন কি?
এদের সভ্য বলার কোনো কারন নেই
শুধু কি এই কয়জন নাকি? সংবাদ মাধ্যম কি ইসরাঈলের বিপক্ষে কথা বলবে? আরও কত মানুষযে মারা গেছে এই ম্যাসাকারে তার কি হিসাব আছে?
আবার শোনা গেছে সোমবার রাত একটা থেকে যুদ্ধ বিরতি কার্যকর হয়েছে।
কিন্তু এগুলো সীমিত। কতদিন আর থাকবে? এরাতো হরহামেশাই মানুষ মারতে আছে.................................... ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।