আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাবা স্কুলে গেলে ‘বিব্রত’ হয় ওবামার মেয়েরা

বারাক হোসেন ওবামা বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হলেও স্কুলে তার উপস্থিতি মোটেও চায় না তার মেয়েরা। বাবা গেলে খুশি হওয়ার বদলে বিব্রতই হয় তারা। যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা সিবিএস টেলিভিশনকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “১৩ বছরের মালিয়া ও আট বছরের শাসার কাছে স্কুলের অভিভাবক-শিক্ষক দিবসটি সবচেয়ে বাজে। এদিন বিশাল গাড়িবহর নিয়ে বাবার উপস্থিতিতে তারা স্বস্তি বোধ করে না। ” ওই সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে ব্রিটেনের দৈনিক দ্য ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অন্য শিশুদের মতো তারা তাদের বাবা-মাকে শান্ত ও ধীর-স্থির অবস্থায় পায় না।

মেয়েরা কী কখনো বাবা-মার কারণে বিব্রত হয়েছে- জানতে চাইলে ৪৭ বছর বয়সী মিশেল বলেন, “আমরা তাদের স্কুলে যাই, তা তারা চায় না। বিশেষ করে প্রেসিডেন্টকে তারা একেবারেই চায় না। কারণ অভিভাবক-শিক্ষক দিবসে তিনি গেলে একটি বিশাল গাড়িবহর থাকে। ” “একদিন মালিয়া বলছিল, ‘উহ মা, বাবা আসছে? সে কি ওই সব গাড়ি নিয়ে আসছে’?” তিনি জানান, মেয়েরা প্রেসিডেন্টের বাস ভবন হোয়াইট হাউজের মুভি থিয়েটারেও যেতে চায় না। তারা সাধারণ সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখে।

“আমি যখন বলি এই সিনেমাটি আমাদের এখানেই আছে তখন তাদের ভাব এমন হয়, ‘তাতে কী আসে যায়,” বলেন মিশেল। তিনি বলেন, “আমার মেয়েরা অন্য ছেলে-মেয়েদের মতোই- আমরা একটা বললে তারা আরেকটা করে। ” ফার্স্ট লেডি বলেন, তিনি সেই দিনের অপেক্ষায় আছেন যেদিন তার মেয়েরা পছন্দের ছেলের সঙ্গে দেখা করবে এবং তা নিয়ে উত্তেজনায় থাকবে। তিনি জানান, বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য মালিয়ার একটি নিজস্ব মোবাইল ফোন আছে। তবে যোগাযোগের নম্বার সীমাবদ্ধ এবং তার ফোনে তার কথোপকথনের ওপর নজর রাখা হয়।

বিডিনিউজ ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.