আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

|মাতাল হাটে কথা বলতে...|

পাপগুলো আমার মুখ দিয়েই হেসে নিল জীবনে জমে ওঠা পাপের পাহাড়টার মাথাটা খুজে পেলাম না। ইদানিং টের পাই রক্তেও………… বাদ গেলনা কিছুই। অগত্যা মুখে হাসিটাই ফুটে ঊঠল। শো শো করা দুই-একটা গাড়ী ছাড়া আর কিছুই জেগে নেই। মানুষ নামের মনটা হঠাৎ করে ডাক দিল, কেন ডাকলো!!! কেদারাটা ছাড়তেই হল।

কিন্তু কারন? জানালায় চোখ পড়তেই আমাকে জেতে হলনা, নিয়ে গেল। অন্ধকার। ঘনিষ্ট অন্ধকার। জানালায় নেমে আসা অন্ধকার, কিছুই দেখতে দিলনা। হেড লাইটের আলোয় যা দেখলাম তা একটা ইঁদূর, কিন্তু এত বড় কেন, লেজটাও……………ওহ্ বেজী।

আহ্ আমি ভুল। শো শো করা দুই-একটা গাড়ী ছাড়াও জ্বলছে, আরও জ্বলছে, কয়েকটা রুম জ্বলছে। বিবাহিত রুম??? ক্রমে আকাশটাকে স্পষ্ট করে দেখাল কখনো জোৎস্নায় ভরা, কখনো শুধু তারা। কি সব উল্টা ভাবছি, না কি ভাবাচ্ছে! কানের কাছে কে যে বলল, ফিস ফিস করেই বোধহয় “কিরে কষ্ট পচ্ছিস না যে, এমন সময় না পেলে জমবে কেন!” কষ্টের কথা মনেই পরলো না। যা পরলো তা অন্য কিছু।

বেদনার………। কেঁদেই ফেলবো নাকি! মন বলেই ফেলল “আমি এখন খাঁ খাঁ করবো”। খাঁ খাঁ করতে না করতেই ভুলে গেলাম, কষ্ট আর বেদনার পার্থক্য কি? কি? যাহ্ গেল, ডিজিটাল বাংলাদেশে ইলেট্রিসিটি নাই…………। মারবো নাকি পেছনে এক লাথি, কিন্তু কার! চাকুরীজীবীরা ঘুমাও না? ঘামেই ঘুমাও? ঘুমাও আমার কি? ও ভেবে কাজ নেই। মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যার “প্রথম আলোতে” কি যেন লিখেছেন।

২১শে মার্চ ২০১০, পড়া হয়নি, ও আর হবেও না কোনদিন। আলোর নড়ার ক্ষমতা নাই। নড়তে না জানলে নাড়ায় কেমনে! তার থেকে বিবাহিত রুমের ঘুম দেখি। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।