আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পৃথিবীর বিস্ময়কর কিছু সত্য ঘটনা এবং মজার সব তথ্য ।।

অতি সাধারণ....প্রধানমন্ত্রী হলে দেশটারে সাজাইতাম একটা কাহিনী বলি শুনুন!! একটা নাদুস নুদুস বাচ্চা ১০ তলা বিল্ডিং এর উপর খোলা জানালার পাশে বসে খেলছে। । হটাৎ বাচ্চাটি জানালা দিয়ে পড়ে গেল!! ১০ তলা বিল্ডিং এর উপর থেকে বাচ্চাটি নিচে পড়ছে!! এমন সময় নিচ দিয়ে যাচ্ছিল এক হিরো!! খালি হাতে ক্যাচ ধরল সে!! বেঁচে গেলো বাচ্চাটি!! সুপার হিরোর প্রশংসায় সবাই পঞ্চমুখ!! আপনারা নিশ্চয়ই সবাই বুঝে গেছেন আমি হলিউড সিনেমার একটা দৃশ্য বর্ণনা করলাম এতক্ষন!! এখন শু...নুন আসল ঘটনা!! উপরের কাহিনীটি সম্পূর্ণ সত্য!! ছবিতে যেই বাচ্চাটিকে দেখছেন ওর নাম ঝ্যাং ফাংইউ!! একদিন সে খেলতে খেলতে ১০ তলার উপর থেকে জানালা দিয়ে পড়ে যায়। । ঠিক সেই সময় নিচ দিয়ে যাবার সময় বাচ্চাটিকে পড়তে দেখে ২ হাত বাড়িয়ে ধরে ফেলেন উ জুপিং নামের একজন মহিলা (ছবির মহিলাটি)!! বেঁচে যায় বাচ্চাটি।

। মহিলার একটি হাত ভেঙ্গে যায় এসময়!! বিস্ময়কর!! ছবির মেয়েটি একজন বাংলাদেশী। । মেয়েটির দুটো হাতই নেই। ।

তাই বলে থেমে নেই সে। । নিজের অক্লান্ত পরিশ্রম আর মেধার সমন্বয় ঘটিয়ে এগিয়ে চলছে দুর্বার গতিতে। । যেখানে ৪-৫টা শিক্ষকের কাছে কোচিং আর প্রাইভেট পড়তে পড়তে আমাদের জান চলে যায়, সেখানে সে নিজের শ্রম আর একাগ্রতা দিয়ে সদ্য সমাপ্ত পরীক্ষায় A+ আদায় করে নিয়েছে।

। বিস্ময়কর!! তাই নয় কি?? আপনার জন্য রইলো শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা। । এটা পায়ে হাঁটা না ভাই!! গাড়িতে চলাচলের রাস্তা!! এই রাস্তার নাম কি?? কে বলবেন?? বলিভিয়ার "রোড অফ ডেড" বা "মৃত্যুর রাস্তা" হলো পৃথিবীর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তাগুলোর একটি। ।

৪৩ মাইল লম্বা এই রাস্তাটি "লা পাজ (La Paz) এবং "করইকো"(Coroico) নামক স্থান দুটোর মাঝে সংযোগ সড়ক হিসেবে ব্যাবহার করা হয়। । রাস্তাটি ভুমি থেকে প্রায় ২০০০ ফুট উপরে এবং এটি এতই সরু যে, একবারে শুধুমাত্র একটি গাড়ি চলাচল করতে পারে। । প্রতি বছর এই রাস্তায় দুর্ঘটনায় প্রায় ২০০-৩০০ মানুষ মারা যায়।

। রাস্তায় দুর্ঘটনার মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিতে প্রায়ই এই রাস্তায় ভুমিধস, পাহারধস ঘটে থাকে!! ছবিতে রাস্তাটির একাংশ দেখা যাচ্ছে। । মহান বিজয় দিবসের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, এবং সম্মান প্রদর্শনের জন্য নিম্নোক্ত ছবিটি আগামী ৩১ই ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের পেইজের প্রোফাইল ছবি হিসেবে থাকবে। ।

দ্রষ্টব্যঃ অনেকেই বলেন দেশকে ভালোবাসলে তা শুধু ডিসেম্বর(বিজয় দিবস), মার্চ(স্বাধীনতা দিবস), এপ্রিল(নববর্ষ) অথবা ফেব্রুয়ারিতেই(একুশে ফেব্রুয়ারি) কেনো মনে পড়ে?? আজীবন এই ভালোবাসা কই থাকে?? তাদের বলছি, দেশের প্রতি ভালোবাসা সবার মাঝেই আছে। । সর্...বদাই আছে। । সারাবছর হয়তো প্রোফাইল ছবিতে দেশের পতাকা থাকে না, কিন্তু হৃদয়ের মাঝে বাংলাদেশের পতাকা সেই ছোট বেলায় এঁকে নিয়েছি।

। সেই পতাকা জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত মুক্ত বাতাসে উড়বে ইনশাল্লাহ। । সালাম বাংলাদেশ..... বিজয়ের মাসে আসুন একসাথে প্রতিজ্ঞা করি যে, আমরা আমাদের এই সোনার বাংলাদেশকে একটু হলেও মন থেকে ভালবাসি। ফেসবুকের এখান থেকে সংগৃহীত  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.