আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

'স্বাধীন স্বাধীন স্বাধীন হলো, দহগ্রাম স্বাধীন হলো', 'থাকলো না আর গেটের চাবি, স্বাধীন হল দহগ্রামবাসী'।

₩℮ℓ¢☻₥℮ Ŧ◙ ღẙ Ħє†† ☠ দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতা কাগজে-কলমে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার অধীন, কিন্তু মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। এ দুটি ছিটমহলে যেতে হয় তিন বিঘার একটি সরু পথের ওপর দিয়ে, যাতে সব সময় থাকে ভারতের নিরাপত্তা রক্ষীদের পাহারা। ১৯৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতা ছিটমহলে যাওয়ার পথ হিসেবে তিন বিঘা করিডোর পায় বাংলাদেশ, তবে এর নিয়ন্ত্রণ থেকে যায় ভারতের হাতে। যদিও এ জন্য আড়াই একরের দক্ষিণ বেরুবাড়ি এলাকাটি ছেড়ে দেওয়া হয় ভারতকে। ছিটমহলবাসী দীর্ঘদিন ধরে ২৪ ঘণ্টা মূল ভূখণ্ডে যাতায়াতের সুযোগ চেয়ে আসছিলো।

মনমোহন সিংয়ের এ সফর নিয়ে আশায় বুকও বেঁধেছিলো তারা। অবশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে তিনবিঘা করিডোর ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার ঘোষণা আসার পর দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতাবাসী এখন উল্লাসে মাতোয়ারা। বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ এদিন মেতে ওঠে উল্লাসে। চলে মিষ্টি বিতরণ। মিছিলে আসা শিক্ষার্থী জুয়েল হোসেন, খাইরুল ইসলাম, সুমি আক্তার বলেন, "আমরা ভারতের হাতে বন্দি ছিলাম, এখন মুক্ত হলাম।

আমাদের লেখাপড়া, চিকিৎসায় সুবিধা হলো। " চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেন, এই প্রটোকলের মাধ্যমে দুই দেশের অচিহ্নিত সীমানা, অপদখলীয় ভূমি এবং ছিটমহল সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.