আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাতাস :১

বাতাস :১ উওরের হাওয়া শরীরে কাপন ধরিযে দিচ্ছিল, বহুদুরের বাতাস যখন থেমে পড়ে আর গন্তব্য পাল্টাতে গেলে শো শো শব্দে জানায় কিছু রাগ, কিছু অভিমান। চুলগুলো যেন উড়িয়ে নেবে পারলে চাদরটাও । কিছুক্ষন আগেই সারাদিন ছটফট করা সুর্যটা মুখে লাল মেখে মিলিয়ে গেল এই নদীটির মুখে, ছোট ছোট নেৌকোগুলোতে এখন রাতের উপাসনা, আধার ভাঙতে কেবলই আলোর ছোড়াছুড়ি। বহুদিন আগে সেই শৈশবের কত বিস্ময় নিযে ঠিক এই জাযগাতেই দাড়িযে ছিলাম, তখন পৃথিবী শুধুই বিস্মিতই করে যাচ্ছিল আর আজ জন্ম দিচ্ছে রহস্যের । কতকাল পার করে দিলাম পৃথিবীতে? কত হাজার বছর? কতটি গ্রীষ্মের উওাপ টেনে নিযেছি আর গলে গলে পড়েছে আমার চিন্তার আবরন, কতটি বসন্তে তারা নেচেছিল মেলে দিযে ভালোবাসার পাখা,কতটি বর্ষা এসে আমাকে ভিজিয়ে দিয়ে বলেছিল আবার আসব ফিরে সাথে নিয়ে ঝড়ের বাতাস? কতটি শীতে আমি ঘুমিযে পড়েছিলাম বরফের দেশে আর তুন্দ্রাঞ্চলে গোলা গোলা বরফের সাথে মেতে উঠেছছিলাম খেলায়, বাসনার গানে আবারো ডেকেছিলাম প্রিয় ঋতুটিকে? বাতাসের শব্দটা এখন বহুদুর থেকেই বেড়ে বেড়ে আসছে তবে কি ঝড়ের ইংঙ্গিত? বাতাস প্রচন্ড গতিতে বাড়ি খাচ্ছে আমার চারপাশে ! এখন আমি সোজা হয়ে দাড়াই বাতাসের মুখোমুখি আর চলে যেতে যেতে প্রচন্ড হুংকার দেই আর আমার হুংকার সেই ইতিহাসের প্রাচীন গুহার সুড়ঙমুখে প্রবেশ করলে পিতাদের আত্না সচকিত হয়ে চমকে তাকায় তুমি কেহে? আমি তখন প্রচন্ড শক্তিতে বাতাসের মুখোমুখি বলি, আমি পৃথিবীর সন্তান বৈরী বাতাসের মুখোমুখি

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।