আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দশটা পুরনো জোকস[কঠিনভাবে ১৮+++]



১। এরশাদ তখন নতুন নতুন বিয়ে করছে। সে তে বরাবই লুচ্চা। তার মন্ত্রি সাভার সাবাই লুচ্চা। এরশাদ তা জানেও, যেহেতু তারা সব একসাথেই লুচ্চামি করে।

তো এরশাদ যাবে বিদেশে সফের। সে জানে যে তার বউএর উপর মন্ত্রি সভার সবাই সুযোগ নিতে পারে। তাই সে এক ব্যাবস্থা করছে। সে একটা পাইপের ভিতরে একটা ব্লেড লাগাইছে, তারপর পাইপটা তার বৌ এর গোপনাংগের ভিতর সেট কইরা দিয়া গেছে। সফর শেষে সে ফিরা আইসা মন্ত্রি সভার জরুরি বৈঠক ডাকছে।

সেখানে সে সবারই পুরুষাংগ চেক করছে। দেখে যে সবার পুরুষাংগরেই মাথায় কাটা দাগ, খালি ধর্ম মন্ত্রির ছাড়া। তো এরশাদ খুব চেইতা গেছে। সবাইকেই খুব বকাবকি করছে। তারপর ধর্ম মন্ত্রীর দিকে তাকায়া বলছে: আমি জানতাম আপনি আমার সবচয়ে বড় বন্ধু।

সবাই যাই করুক আপনি কিছুতেই.....অনেক প্রসংশা করছে। ধর্ম মন্ত্রি শুধুই মাথা নাড়ায়, কিছুই বলেনা। তো এক মন্ত্রি অন্য জনকে জিজ্ঞাস করছে, ব্যাপার কি, কয়দিন হইলো ঐ ব্যাটা এত চুপচাপ কেন? ওর জিব কাটছে। ২। স্টিভ অনেক দিন ধরেই কম দামি, 2nd hand কিন্তু ভাল একটি মোটর সাইকেল খুঁজছিলো।

শেষ সে এরকম একটা মোটর সাইকেল পেয়ে গেল। তবে সমস্যা ছিল একটাই। মোটর সাইকেল এর ট্যাংকে একটি লিক ছিল। তাই বৃষ্টি নামলে ঐ ছিদ্রটি ভ্যাসেলিন দিয়ে বন্ধ করা ছাড়া স্টিভ এর হাতে কোন উপায় ছিল না। এজন্য তার পকেটে সবসময় ভ্যসেলিনের কৌটা থাকতো।

তো এই অবস্থায় একদিন স্টিভের বান্ধবী অ্যানি স্টিভকে তার বাড়িতে ডিনার খেতে আমন্ত্রণ জানালো। স্টিভ যথা সময়ে তার বাইক নিয়ে অ্যানির বাসায় হাজির হলো। অ্যানি বাইরে এসে স্টিভকে জানালো বাড়িতে এক অদ্ভুত অবস্থা বিরাজমান। বাসায় ধোঁয়ার মতো অনেক থালা-বাসন, ডিস, পাত্র জমে গেছে। কিন্তু কেউই তা ধুঁতে রাজি নয়।

তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে আজ ডিনারে যে সবার আগে কথা বলবে সে সব পরিস্কার করবে! তাই স্টিভকে কোন মতেই কথা বলা যাবেনা। একথা শুনে চাল্লু স্টিভের মাথায় তখনই দুষ্ট বুদ্ধি খেলে গেল। বাড়ির ভেতর ঢুকে স্টিভ দেখলো রান্নাঘরে মেঝে থেকে শিলিং পর্যন্ত প্লেট আর ডিসের স্তুপ। যা দেখে স্টিভও একটু ভয় পেয়ে গেল। যাই হোক ডিনারে ছিল মোট ৪ জন।

স্টিভ, অ্যানি, আ্যানির বাবা ও মা। ডিনারে কেউ কোন কথা বললো না। স্টিভ তার খেল শুরু করলো ডিনার শেষ হবার পরেই। সে অ্যানিকে হ্যাঁচকা টানে ডাইনিং টেবিলেই শুইয়ে দিয়ে sex করা শুরু করলো তার বাবা মার সামনেই! আ্যনি প্রথমে কিছুটা frustrated হলেও পরে মজা নেয়া শুরু করলো। তার মা ভীষণ অবাক চোখে তাকিয়ে রইলো আর বাবা রাগে ফুঁসতে লাগলো।

কিন্তু কেউ কোন কথা বললো না। অ্যানির সাথে শেষ করে স্টিভ একই কায়দায় তার মা কেও টেবিলে উঠিয়ে সেক্স করতে লাগলো। এবার অ্যানি রাগে ফুঁসতে লাগলো, তার বাবা রাগে মাথার চুল ছিড়তে শুরু করলো। আ্যানির মা আগের চেয়ে ভাল বোধ করলো! কিন্তু এবারো কেউ কোন কথা বললো না। হঠাৎ বাইরে বিদ্যুৎ চমকানোর শব্দ হলো এবং বৃষ্টি শুরু হলো।

স্টিভ তার বাইকের কথা ভেবে বাইরে যাবার জন্য পকেট থেকে ভ্যাসলিনের কৌটা বের করে টেবিল থেকে নামলো। ভ্যাসেলিন দেখে ভয়ে অ্যানির বাবা আর চুপ থাকতে পারলো না! সে চিৎকার করে বলে উঠলো, "যথেষ্ট হয়েছে! আর কিছু করতে হবে না! আমিই সব প্লেট-ডিস পরিস্কার করবো!" ৩। আমেরিকান এক কর্পোরেট অফিসের ক্লায়েন্ট এক নিগ্রো ধনকুবের। এই ক্লায়েন্টকে গাইড করে নানা জায়গায় নিয়ে যাবার দায়িত্ব পড়েছে এক সুন্দরী সুতন্বী কাস্টমার কেয়ার অফিসারের। কয়েক দিন একসাথে ঘুরতে ঘুরতে নিগ্রো ভদ্রলোক সেই মেয়ের প্রেমে পড়ে যান এবং বিয়ের প্রস্তাব করে বসেন।

এদিকে মেয়ে তো পড়েছে মহা ফাঁপরে! এত বড় ক্লায়েন্ট। সরাসরি না করে দিলে উনি যদি আবার কিছু মনে করেন আর কোম্পানির সাথে ব্যবসা বন্ধ করে দেন তাহলে চাকুরিটা যাবে! কি করা যায়? শেষে ভেবে উপায় বের করল। জানাল, "তুমি যদি আমাকে বিয়ে করতে চাও তাহলে আমার কিছু চাওয়া পূরণ করতে হবে। " নিগ্রো বলল, "what that?" মেয়ে,"আমাকে বিশ্বের সবচেয়ে দামী ডায়মন্ডের নেকলেস, ব্রেসলেট কিনে দিতে হবে। " নিগ্রো কয়েক জায়গায় ফোন করে বলল, "OK, I will buy, I will buy." সুন্দরী দেখল কাজ তো হয়না, আরেকটু কঠিন করি শর্ত।

জানালো, "আমাকে ফ্রান্সে একটা প*্যালেস, লন্ডনে একটা ক্যাসল আর ইতালিতে একটা ইয়ট কিনে দিতে হবে। " নিগ্রো এবার আরো কয়েক জায়গায় ফোনে কথা বলে কি কি সব কনফার্ম করে জানালো, "OK, I will give, I will Give." এবার মেয়েটার কাঁদো কাঁদো দশা! কি সর্বনাশ যা চাই সবই দিতে রাজী ব্যাটা!! এখন উপায়? আরেকটু ভেবে এবার ব্যবহার করল মোক্ষম অস্ত্র। এমন একটা কিছু চাইবে যা টাকা দিয়ে কেনা যায়না। জানাল, " তুমি তো আমার সব চাওয়া প*ূরণ করলে, এবার শেষটা বলি। আমি ঠিক করেছি, আমি যাকে বিয়ে করব তার লিঙ্গ ১২ ইঞ্চি হতে হবে।

" (তার ধারণা এবার ধনকুবের হার মানবে। কারন এত বড়....) এবার ব্যাটার কালো মুখ আরও কালো হয়ে গেল। দাঁত দিয়ে নিচের ঠোঁটটা খানিক্ষন কামড়ে ধরে থাকল। অবশেষে মুখ তুলে বলল, " OK... OK.. I WILL CUT, I WILL CUT IT". ৪। জন তার বন্ধু ক্রিস এর বাসায় গেল।

দরজা খুলে দিল ক্রিস এর সুন্দরী বউ লিলি। জন, ক্রিস কি আছে? লিলি, ও তো নেই। জন, আমি কি ভেতরে ওর জন্য একটু বসতে পারি? লিলি,আসুন। কিছু সময় বসে গল্প করার পর জন বললো, আপনি যদি আমাকে আপনার একটা breast দেখান তবে আমি আপনাকে ৫০০ ডলার দেব! প্রথমে রেগে গেলেও লিলি ভাবলো, শুধু মাত্র তো দেখবে। ছোঁবেও না বা আর কিছু করবেনা।

এর জন্য ৫০০ ডলার মন্দ কি? লিলি ১ মিনিটের জন্য জন কে তার ১টি breast দেখালো! জন ৫০০ ডলার দিয়ে একটু পরে আবার বললো, এবার আপনি যদি ২টি breast-ই এক সাথে দেখান তবে আমি আপনাকে আরো ৫০০ ডলার দেবো! লিলি এতেও রাজি হলো এবং ২টি breast-ই দেখালো। জন কথামত আরো ৫০০ ডলার দিয়ে চলে গেল। রাতে যখন ক্রিস ফিরল তখন লিলি তাকে জানালো যে জন এসেছিলো। তখন ক্রিস বললো, তাহলে ও নিশ্চয়ই আমার পাওনা ১০০০ ডলার দিয়ে গেছে? ৫। গ্রামে চাচার খামারে বেড়াতে গেছে ছোট্ট বাবু।

কয়েকজন অতিথির সাথে চাচা গল্প করছে, এমন সময় সে ছুটতে ছুটতে এলো। ‘চাচা, চাচা, জলদি দেখে যাও! তোমার ষাঁড় একটা গরুকে লাগাচ্ছে!’ বিড়ম্বিত চাচা অতিথিদের কাছে ক্ষমা চেয়ে ছোট্ট বাবুকে কানে ধরে বাইরে নিয়ে এলেন। ‘শোন, এখন থেকে বলবে, “ষাঁড়টা গরুটাকে চমকে দিয়েছে”, বুঝলে? আজেবাজে কথা বললে পেঁদিয়ে সিধে করে দেবো। ’ পরদিন আরো কয়েকজন অতিথির উপস্থিতিতে ছোট্ট বাবু ছুটতে ছুটতে এলো। ‘চাচা, চাচা, জলদি দেখে যাও! তোমার ষাঁড় গরুগুলোকে চমকে দিয়েছে!’ অতিথিরা সমঝদারের মতো মুচকি হাসলেন।

চাচা বললেন, ‘ঠিক আছে, ছোট্ট বাবু। কিন্তু তুমি নিশ্চয়ই বলতে চাইছো যে ষাঁড়টা একটা গরুকে চমকে দিয়েছে, গরুগুলোকে নয়?’ ছোট্ট বাবু বললো, ‘না, সব গরুকেই ব্যাটা চমকে দিয়েছে, কারণ সে এখন মাদী ঘোড়াটাকে লাগাচ্ছে!’ ৬। মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ। রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই।

ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে। পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ।

ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে। গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো। তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো,আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।

তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে? একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে। ৭। এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে। দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন।

একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে। যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট। খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন। কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো।

আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। উটও আগের মতো ছুট দিলো। বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো। এমনি করে একদিন সে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো। সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী।

উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে। আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি? জানতে চাইলো সে। তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা। বেদুঈন এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো।

তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে। বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি? মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা। বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন? ৮। ক্রিসমাস পার্টিতে অনেক মাস্তি আর হুল্লোড় করার পরদিন জন প্রচন্ড মাথাব্যথা নিয়ে জাগলো। গতরাতের কথা তার কিছুই মনে ছিলো না।

নিচে গিয়ে সে দেখলো তার স্ত্রী কফি বানাচ্ছে। - গত রাতে আমি খারাপ কিছু করিনি তো? জানতে চাইলো জন। - তেমন কিছু না, তবে তোমার বসকে সবার সামনে গালিগালাজ করেছো। - ওই ব্যাটার মুখে আমি পেশাব করি, শয়তান একটা! জন গালি দিয়ে উঠলো। - তুমি তাই করেছো, ফলস্বরূপ তোমাকে চাকরি থেকে বের করে দিয়েছে।

স্ত্রী বললো। - ফাক হিম! আবারো গালি দিলো জন। - আমি তাই করেছি, ফলস্বরূপ সোমবার থেকে তুমি আবার চাকরিতে জয়েন করছো। ৯। হাসপাতালে এক মেয়ের বাচ্চা হয়েছে।

বাচ্চাকে অন্য রুমে রেখে নার্স তাকে খবর দিলো, "আপনার ছেলে হয়েছে। আপনার স্বামীকে দেখছিনা যে?" মেয়ে, "ইয়ে মানে, আমার বিয়ে হয় নি। " নার্স, "তাহলে আপনার বয়ফেন্ড/পার্টনার কোথায়?" মেয়ে, "আমি একা। " নার্স, "ও আচ্ছা। আপনার ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য দুঃখিত।

কিন্তু আপনার জানা জরুরী যে আপনার ছেলেটি কিন্তু কালো হয়েছে!" মেয়ে, "আসলে হয়েছে কি জানেন, গত বছর আমি খুব টাকার অভাবে ছিলাম। টিউশন ফি দিতে পরছিলাম না। তাই বাধ্য হয়ে একটি পর্ন মুভিতে কাজ করতে হয়েছিলো! আর ওখানে এক নিগ্রো ছিল!" নার্স, "আমি আসলেই দুঃখিতো। আপনার মতো অবস্থায় পড়লে যে কেউ এই কাজ করতো। আরেকটি কথা হলো আপনার ছেলেটি ব্লন্ড চুল পেয়েছে!" মেয়ে, "না মানে ঐ মুভিতে এক সুইডিস লোকও ছিলো!" নার্স, "ও! আমি দুঃখিত যে আমার জন্য আপনাকে ঐ সব স্মৃতি মনে করতে হচ্ছে।

তবে আপনার ছেলের চোখ কিন্তু খুব ছোট ছোট!" মেয়ে, "ইয়ে মানে ওখানে একজন জাপানি লোকও ছিলো! আপনার কি আরো কিছু বলার আছে?" নার্স, "না না আর কিছু না!" মেয়ে, "আমি কি আমার ছেলেকে দেখতে পারি?" নার্স, "জি অবশ্যই পারেন। আমি নিয়ে আসছি। " নার্স ছেলেটিকে এনে মেয়েটির কোলে দিলো। মেয়েটি বাচ্চা টিকে কোলে নিয়েই গালে জোরে একটা চড় বসিয়ে দিলো এবং বাচ্চাটি চড় খেয়ে জোরে কেঁদে উঠলো! নার্স হতবম্ভ হয়ে ছেলেটিকে মেয়ের কাছ থেকে নিয়ে নিলো এবং বললো, "এ আপনি কি করছেন?" মেয়েটি তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বললো, "উফফ! বাঁচা গেলো! আমি তো ভেবেছিলাম কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করে উঠবে!!" ১০। বাজার করে আসার পথে ববের গাড়ি খারাপ হয়ে গেলো।

সে গাড়ি থেকে নেমে এল। তার ফার্মটা কাছেই। হেটে যেতে মিনিট দশেক লাগবে। সে আপাতত গাড়িটা ফেলে রেখে চলেই যেতে পারত। পরে মেকানিক নিয়ে এসে ঠিক করা যেত গাড়িটা।

কিন্তু সমস্যা হল সাথে কিছু বাজার আছে। একটা বড় হাঁস, দুইটা মুরগি, একটা বালতি আর চার লিটার রঙের ডিব্বা। এতগুলা জিনিস কিভাবে নেয়া যায় সে বুঝে উঠতে পারছে না। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে সে এটা নিয়ে ভাবছে, এমন সময় খুব সুন্দর এক মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল, -আচ্ছা, ৭৭ নম্বর ফার্মটা কোনদিকে? -৭৭? আমার ফার্মের পাশেই। হেটে যেতে বড়জোর দশমিনিট লাগবে।

আমিই আপনাকে সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু একটা হাঁস, দুইটা মুরগি,বালতি আর রঙের কৌটা নিয়ে হাটতে পারছি না। -এক কাজ করেন। রঙের কৌটাটা নেন বালতির ভিতর। মুরগি দুইটা নেন দুই বগলে আর হাঁসটা নেন আরেক হাতে। বব তাই করল।

পথে কথাবার্তায় মেয়ের নাম জানা হল লিসা। বয়স ১৮। সে যাচ্ছে কাজিন জনের বাসায়। পথের এক জায়গায় বব বলল, এই ওয়ালটার পাশ দিয়ে একটা শর্টকাট আছে। এখান দিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি হবে।

লিসা বলল, কিন্তু খুব নির্জন মনে হচ্ছে পথ। -তাতে কি? -আপনি একজন যুবক। আমি একজন তরুনী। ধরেন, আপনি যদি নির্জনে আমার সাথে অন্য রকম শুরু করতে চান? -হা হা হা! আমার একহাতে বালতি, যেটার ভিতর রঙের কৌটা, আরেক হাতে হাঁস। দুই বগলে দুইটা মুরগি।

আমি এই অবস্থায় কিভাবে আপনার সাথে জোর করে কিছু করতে পারি? -ধরেন, আপনি বালতি থেকে রঙের কৌটাটা বের করে সেটা উল্টিয়ে হাসটা রাখলেন। হাসটা যেন না পালাতে পারে সেজন্য রঙের কৌটাটা বালতির ওপর রাখলেন। তাহলেই হল। -ভুল করছেন। দুইটা মুরগি আছে যে, সেগুলার কি করব শুনি? একটু হেসে লিসা বলল, মুরগি দুইটা না হয় আমিই ধরে রাখলাম।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.