আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কেঁদে, চলে গেলেন আনোয়ার ভাই

একটি বাংলাদেশ, তুমি জাগ্রত জনতা, সারা বিশ্বের বিস্ময়, তুমি আমার অহংকার

আজ সকালে একটি ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের উড়োজাহাজ এ করে আনোয়ার ভাই কেঁদে কেটে বিদায় নিলেন বাংলাদেশ থেকে। আর হয়ত কোনদিনই আসবে না। অথবা আবারও আসতেও পারে। এটা তার ইচ্ছার উপর নির্ভর করে না। শুধু যাবার সময় বাংলাতে বলে গেলেন "আপনারা ভালো থাকবেন।

" উনি ১৯৫৯ সালে সিলেটের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। কিন্ত শৈশবেই চলে যান বাবা মায়ের সাথে ইংল্যান্ডে। ওখানেই বড় হয়েছেন। ওখানকার বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে। সুতরাং ১০০% মনে প্রাণে বৃটিশ।

কখনই কোন কালেই বাংলাদেশী নন। উনি একজন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেক্টনিক্স ইঞ্জিনিয়ার। এছাড়া অন্যান্য ডিগ্রি ছাড়া এম বি এ করেছেন। উনি চলে গেলেন কাঁদতে কাঁদতে। হয়ত এই কয়েকটা বছর তিনি বাংলাদেশে থাকার জন্য তার মাতৃভুমির জন্য মায়া লেগে গিয়েছিল।

আবার হয়ত বৃটিশ সরকারের দেয়া কোন মিশনে যোগ দিয়ে অন্য কোন ডালে বসবেন। আনোয়ার ভাই ২০০৪ সালের মে মাসে হাইকমিশনারের দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশে আসেন। ২০০৭ সালের এপ্রিলে তার দায়িত্বের মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। তবে এবার আসছেন স্টিফেন ইভান্স ভাই। উনি কেমন হবেন তা আমরা জানি না।

আমরা চাই উনি যেন আমাদের আশা পূরণ করতে পারেন অর্থাৎ বাংলাদেশের সাথে বৃটিশ সম্পর্ক ভালো ভাবে বজায় রাখতে পারেন। স্বাগতম ভাই স্টিফেন ইভান্স। সূত্র: বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.