আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ক্রেডিট কার্ড

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই

শুধু মাত্র শখের বসেই ক্রেডিটকার্ড করেছিলাম "স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড" ব্যাংকের। একবছর টানা ব্যবহার করেছি। ডিফল্টার হইনি এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই টাকা পরিশোধ করেছি। ঝামেলার সুত্রপাত করলেন সাইফুর আংকেল(মরহুম(সাবেক) অর্থ মন্ত্রী) AIT বসিয়ে। সেটাও দিলাম।

দ্বিতীয় ঝামেলা এলো বার্ষিক ফী পরিশোধের সময়। আমার যে পরিমান ট্রেজার পয়েন্ট ছিল তা দিয়ে (পুরাতন নিয়মে) ৫০% ওয়েভার পাবো। আমিও করেও ফেললাম আর বাকি ৫০% টাকা দিয়ে পরিশোধ করলাম কিন্তু। ওয়েভার করার পরেরদিন আমার এক কাজিন জানালো আমি যেদিন ওয়েভার করেছি তার পরের দিন থেকেই নাকি নতুন রেট চালু হয়েছিল যার মাধ্যমে আমি ১০০% ওয়েভার পেতাম। অর্থাত আমি অতিরিক্ত ৫০% এর টাকাটা পানিতে ফেলেছি।

আমার কাজিন এর বিল আমার বিলের কিছুদিন আগে যায় বলে নতুন অপার সম্পর্কে সে আগে জানতে পারে। যাইহোক আমি তাদের কাস্টোমার কেয়ারে ফোন করে বিষয়টা বলি এবং এও বলি যে নতুন অফার আমি জানতাম না এবং যে আমার ওয়েভারটি করিয়েছে তিনি আমাকে জানাতে পারতেন যে আমি ১০০% ওয়েভার পাবো বরং কিছু না জানিয়ে চেপে গিয়েছে। মনের দু:খে কার্ড বাদ দিলাম। কিন্তু গত একমাস হলো তারা আবার ফোন শুরু করেছে। আগের ঘটনার জন্য তারা খুবই দু:খিত এবং তারা নতুন অফার দিয়েছ।

কার্ডটিকে তারা গ্লোবাল করে দিবে এবং বার্ষিক ফি নাকি দিতে হবে মাত্র ৮৫০/-। ২/১ দিন পর পরই ফোন করে বড়ই ত্যাক্ত করতেছে। আমিও কনফিউজড। নিবো কি নিবো না। লোন করে ঘি খেতে আর ইচ্ছে করে না।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।