আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার জঙ্গল জন্ম

ফেলে দেওয়া মাল, কেউ নেই ধারে কাছে, বাতাস এলে উড়ে সব তালগোল,এখনই ঠিক সময়,লুঠ তো করতেই হবে। হা হা হা...

বিহারে বিহার, পালামৌতে পালা, চক খড়ি কাটা হাতি নাম বৃহন্নলা। বাঘের পেটে যেতে যেতে একটা ছোট্ট পজ, ফাঁকা গোলের সামনে দাঁড়িয়ে জিদানের ডজ। ভোর হল। চোখ খুলল।

কমলাফুলির টিয়েটা। চারপাশে মহুয়া গন্ধ। পাশের কোয়ার্টারে থাকতে থাকতে সে প্রিয় হয়ে যায়। আমরা কোয়ার্টার ছেড়ে দিলে, বোতোলও প্রিয় হয়, ইয়ে যো মোহাব্বত হ্যায়, না কোন হিন্দী গান , না। আরে চারপাশে পুটুস।

দেখে সর্ষে ক্ষেত বলে মনে হয়? না কিছুই মনে হয় না, কারণ বাগবাজারে ঐন্দ্রিলাদের বাড়ির ছাদের প্রত্যেক জানালাতেই পুটুস। আমাদের বাঁচাবে বলে। তা সেবার বিহার থেকে একটা চিঠিও লিখিনি পুটুসকে, তাতেই ধুন্দুমার। যাই হোক, গাছের মাঝে বাড়ি ছিল। ন্যাংটো নদীতে স্নান ছিল।

বি ই কলেজের কোন এক বৌদি ছিল, যার দরজার সামনে মাঝ রাতে আমরা বাঘের ডাক ডাকতাম। আর তার আগে ও পরে মহুয়া খেতে খেতে আমরা জঙ্গলের এক একটা গাছ হয়ে যেতাম।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।