আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মুম্বাইয়ে হবে 2011 বিশ্বকাপের ফাইনাল

বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।

নাজমুল হক: অবশেষে সমস্যার জট খুলেছে। 2011 বিশ্বকাপ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড় স্টেডিয়ামে। এছাড়া একটি সেমিফাইনাল লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে এবং অপরটি কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান এবং ম্যাচ হবে ঢাকার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে।

সোমবার আয়োজক চার দেশের ক্রিকেট কর্তাদের যৌথ বৈঠকে এ সিদ্ধানত্দ ছাড়াও 2011 বিশ্বকাপের প্রস'তি তত্ত্বাবধানের জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, আয়োজকদের আগের বৈঠকে ভেনু্য বিষয়ে একই সিদ্ধানত্দ হলেও ফাইনালের ভেনু্য নিয়ে সম্প্রতি আপত্তি জানায় পাক ক্রিকেট বোর্ড। পিসিবির আপত্তি জন্যই গত সোমবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট শারদ পাওয়ার তার দিলি্লর বাসভবনে বৈঠকটির আয়োজন করেন। বৈঠকে পাওয়ার ছাড়া পাকিসত্দান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসিম আশরাফ, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী মাহমুদুর রহমান এবং শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী দিলীপ মেন্ডিস উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ভারতীয় বোর্ডের অন্যান্য পদস্থ কর্মকর্তারাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে পাওয়ার জানান, 'যৌথভাবে সিদ্ধানত্দটি নেওয়া হয়েছে। এর আগেও এ অঞ্চলে বিশ্বকাপ হয়েছে। তবে এবার বাংলাদেশ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় বিষয়টি অবশ্যই নতুন মাত্রা পাবে। আমরা সত্যিই আনন্দিত। ' বাংলাদেশ বোর্ডের প্রধান নির্বাহী মাহমুদুর রহমান বলেন, 'উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজনের দায়িত্ব পেয়ে আমরা সত্যিই অভিভূত।

আমরা জানি সবাই আমাদের সঙ্গে আছে এবং আমরা একে স্মরণীয় একটি ইভেন্টে পরিণত করবো। ' নাসিম আশরাফ বলেন, 'অধিকাংশ সিদ্ধানত্দই সর্বসম্মতি ক্রমে নেওয়া হয়েছে। সভায় আয়োজক দেশগুলোর কর্মকর্তাদের আচরণ ছিল একেবারে পরিবারের মতো। যে কারণে সিদ্ধানত্দগুলো সর্বসম্মতিক্রমে নেওয়া সম্ভব হয়েছে। ' 2011 বিশ্বকাপকে সবচেয়ে সফল এবং জাঁকজমকপূর্ণ করার ব্যাপারেও আত্দবিশ্বাস দেখান পিসিবি চেয়ারম্যান।

উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে দিলি্লতে ফাইনাল আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিল বিসিসিআই। এবং ওই ঘোষণার সূত্র ধরেই পিসিবি অসনত্দোষ প্রকাশ করেছিল। যাই হোক, সভায় টুর্নামেন্টের সার্বিক প্রস'তি তত্ত্বাবধানের জন্য শারদ পাওয়ারকে সভাপতি করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাকিসত্দান থেকে কমিটির আহ্বায়ক এবং শ্রীলঙ্কা থেকে ট্রেজারার নিয়োগের সিদ্ধানত্দ নেওয়া হয়েছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.