আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিলাপ



মনে আছে তোর চেনাই ছিলো না কে যে ডোরেমন আর কে নবিতা চেনায়ে সেসব কোথা গেলি চলে রোদ পাখি আর মেঘের গল্প বলে গুমড়ায়ে মায়া অমাবস্যা নামা পিতৃ বুক আর জননীর চোখে চেয়ে দ্যাখ দেখি কে'বা দেবে আলো কোথা লাগে ভালো বল চন্দ্রমুখী কে না আজ দুখী আর কোনো দিন ভরা চাঁদ পানে তাকানো যাবে কি খবর [] তিন দিন ধরে রাজধানীর শিশু হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ছিল ছয় বছরের মেয়েটি। লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল তাকে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হলেও সুস্থ হয়ে হাসিখুশি মেয়েটি বাড়ি ফিরে আসবে—এমনটাই ভেবেছিলেন মা নাজনীন আক্তার। কিন্তু মায়ের সেই ভাবনা সত্যি হয়নি। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ছয় বছরের ছোট্ট শিশু চন্দ্রমুখী মারা যায়।

ফুটফুটে যে মেয়েটি দাপিয়ে বেড়াত সারা বাড়ি, সে আর নেই। কোথাও নেই। মা নাজনীন আক্তার মেনে নিতে পারেননি এ খবর। মেয়ের মৃত্যুর খবর শুনে পাঁচ তলার বাসার বারান্দা থেকে লাফ দেন তিনি। নাজনীন দৈনিক জনকণ্ঠের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক।

তার স্বামী রকিবুল ইসলাম মুকুলও সাংবাদিক; বেসরকারি টেলিভিশন গাজী টিভির প্রধান প্রতিবেদক।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।