আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবাহনীর ভাগ্যের সহায়তায় জয়

ঘানার স্ট্রাইকার ওসই মরিসনের করা একমাত্র গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে সক্ষম হয় লিগের চারবারের চ্যাম্পিয়ন আবাহনী।

৪৮ মিনিটে জয়সূচক গোলটির দেখা পায় আবাহনী। পাল্টা আক্রমণ থেকে ফরোয়ার্ড তৌহিদুল আলমের ক্রস ব্রাদার্সের নাইজেরীয় মিডফিল্ডার এনসে ফ্রান্সিস বিপদমুক্ত করতে ব্যর্থ হলে সাইড ভলি করে বল জালে পাঠান মরিসন (১-০)।

এই একটি ছাড়া সারা ম্যাচে আবাহনী তেমন কোনো আক্রমণ করতে পারেনি। বরং এগিয়ে যাওয়ার পর চাপের মধ্যে পড়ে যায় তারা।

কিন্তু ভাগ্য পক্ষে থাকায় রক্ষা পায়।

ব্রাদার্সের দুর্ভাগ্য, বেশ কয়েকটি সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেনি। ৭৯ মিনিটে স্ট্রাইকার জুয়েল রানার পাস থেকে মিডফিল্ডার রুবেল মিয়ার শট ফাঁকা পোস্টে যাওয়ার ঠিক আগে ডিফেন্ডার ওয়ালী ফয়সাল দৌড়ে এসে রক্ষা করেন আবাহনীকে।

চার মিনিট পর আরেকটি সুযোগ নষ্ট করে ব্রাদার্স। ফ্রান্সিসের ক্রস থেকে নাইজেরীয় স্ট্রাইকার ভিক্ট্রি অ্যান্থনির হেড সাইড বার ঘেঁষে বাইরে চলে যায়।



ইনজুরি সময়ে আরেকটি দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করে গোপীবাগের দলটি। রুবেলের শট আবাহনীর গোলরক্ষক শহীদুল আলমের পায়ে লেগে ফিরে আসে। ফিরতি বলে বদলি মিডফিল্ডার আব্দুল মালেকের শট গোল লাইন থেকে ফিরিয়ে আবাহনীকে রক্ষা করেন ডিফেন্ডার আতিকুর রহমান মিশু।

প্রথমার্ধেও খেলা ব্রাদার্সের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ১৪ মিনিটে আবাহনীর ঘানার ডিফেন্ডার সামাদ ইউসুফের ভুলে বক্সের সামনে বল পেয়ে শট নিয়েছিলেন ব্রাদার্সের নাইজেরীয় স্ট্রাইকার কেস্টার আখন।

সে যাত্রা গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় রক্ষা পায় আবাহনী।

৩৮ মিনিটে ব্রাদার্স আরেকটি সহজ সুযোগ নষ্ট করে। মাঝ মাঠ থেকে নেয়া একজনের শট আবাহনীর গোলরক্ষকের হাত ফসকে বেরিয়ে এসেছিল। এরপর ব্রাদার্সের তিন স্ট্রাইকার পর-পর তিনটি শট নিয়েও বল জালে জড়াতে পারেননি।

এতোগুলো সুযোগ নষ্ট করার মাশুল দিয়ে গতবার অষ্টম হওয়া ব্রাদার্সকে হার দিয়ে লিগ শুরু করতে হয়েছে।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।