সীমান্তে মানুষ হত্যা বন্ধ কর একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ রাসুল (সাঃ) কে অবমাননা করলে, কুরআন আবমাননা করলে বা মুসলিমদের উপর কোন দেশ বা গোস্টি আক্রমণ করলে কিছু উটকো বুদ্ধিজীবী মুসলিমদের সহনশীল হতে বলে, সহানুভবতা দেখাতে বলে, কুত্তাকে পাল্টা কামড় দিতে মানা করে। উক্ত মহৎ বুদ্ধিজীবীদের কাছে আমার একটি প্রশ্ন, "আপনি সহনশীলতার পরামর্শ দেন, বুঝলাম মুসলিমদের উপর আপনার অনেক দরদ। আপনার ব্যাক্তিগত জীবনে আপনি কি আদতেও এতটা সহনশীল? আপনাকে ঘিরে যেই ঘটনাগুলি ঘটে যায় সেখানে আপনি কতটা সহনশীলতা দেখান? ধরুনঃ ১/ আপনার কারকে পেছন থেকে অন্য একটি গাড়ি ধাক্কা দিল, আপনার রেসপন্স কেমন হবে? ২/ বাসায় কাজের মেয়ে তিনটা প্লেট ভেঙ্গে ফেলল, কি করেন? ৩/ কোন ভার্সিটির ছাত্র অ্যাকসিডেন্টে মারা গেলে আমরা কয়টা গাড়ি ভাঙ্গি? ৪/ তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যম্পাসে ছাত্রদের মধ্যে মারামারি হয়---- --৫/--৬/--৭/-- এই রকম অসংখ্য ঘটনা যেইগুলি আমাদের ব্যাক্তিগত জীবনযাত্রার মধ্যে পড়ে সেসব ক্ষেত্রে আমাদের রেসপন্স গুলি একবার খতিয়ে দেখবেন প্লিজ। আমারা আমাদের জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে উগ্রতা দেখাই, সেইটা কারোর কাছে কোন কন্সারনিং ম্যাটারই না। কিন্তু যখনি আমরা "রাসুল (সাঃ) কে অবমাননা করলে, কুরআন আবমাননা করলে বা মুসলিমদের উপর কোন দেশ বা গোস্টি আক্রমণ করলে" প্রতিবাদ করতে যাই, শুরু হয়ে যায় সেলফ প্রমিনেন্ট এই সকল বুদ্ধিজীবিরের দৌড়ঝাঁপ। সহনশীলতা এবং ধৈর্যের অটুট বন্ধনে আমাদের প্রতিবাদ কে মৌন করে ফেলার চেস্টা করে। এর মুল কারণ, তারা তাদের জীবনের পার্সোনাল ফেনোমেনা গুলিকে সিকিওর করার জন্য যতটা তৎপর বা সচেতন, ইসলাম বা আল্লাহ (সুওতা) ও রাসুল সাঃ এর মর্যাদা রক্ষায় সামান্যতমও নয়। কারণ ইসলাম তাদের কাছে কোন Concerning matter না। তাদের জন্য মুহাম্মাদ সাঃ বলছেন, “None of you would be considered a believer until I become more beloved to him than his family, wealth and all the people.” (Agreed upon)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।