প্রবল ঘৃনাই মানুষকে ধ্বংস করে আবার প্রবল ঘৃনাই মানুষকে বাঁচায় কেন তুমি প্রতিদিন নির্জন দুপুরটায় ওখানে বস? স্কুলছাত্রীদের অনভ্যস্ত ভ্রূকুটি দেখে সত্যিই কি তুমি আনন্দ পাও? আমি তো কখনো তোমাকে আনন্দিত হতে দেখি না। একা বসে বিড়বিড় করে অমন কি বল তুমি? কাউকে প্রেম নিবেদনের চর্চা কর নাকি দু'বছর আগে করা সঙ্গমের কথা ভেবে এখনো শীৎকার করে ওঠো? কি ভেবে তোমার মুখখানা অমন অবাকপানা হয়ে যায়? বলিকাদের হইচই শুনলেই কি তোমার পৃথিবী উন্মুক্ত স্তনময় হয়ে ওঠে? তোমাকে দেখলে তো এমন কামুক মনে হয় না। কি দেখ, ওদিক পানে চেয়ে? এক হাতে কলস আর অন্য হাতে বাচ্চা সামলানোয় ব্যস্ত অসতর্ক নারীর ভরাট বুক? নাকি ভেজা দেহের সাথে লেপ্টে থাকা শাড়ির মাঝে ফুটে উঠা উরুসন্ধি? কোনটি দেখলে তুমি বেশি কামনায় আর্দ্র হয়ে পড়? কি খুঁজো ঐ নারীদেহের মাঝে? একাকীত্ব ঘোচানোর জন্য হৃদয় নামের মাংসপিন্ড নাকি সঙ্গমের জন্য ভারী একতাল নিতম্ব? দেহের উত্তাপ কমানোর জন্য তো হৃদয়ের প্রয়োজন নেই। কি ভাবো ঐ নারীদেহের উত্তাল ঢেউ দেখে? ফ্যামিলি ফ্যাশনে দেখা ব্রা'টা তার ভরাট বুকে আঁটবে তো নাকি তার শ্রান্ত দেহে ঢলঢলে হয়ে পড়বে? ভেবো না। ব্রা পরলেও স্তন দেখা যায়। পিঠ চুলকাতে হাত পেছনে নেয়া দেখে কি ভাবো? নিজ হাতে ব্রা'র হুক লাগাতে পারে তো সে? মসৃন পিঠে হাত বুলানোর ইচ্ছাও কি হয়? তোমার ঐ একটি ভঙ্গিই আমার ভীষন চেনা, অস্বীকার করবে বল.... নির্জন দুপুরে আমিতো আর পাহারা দিতে পারি না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।