বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব থেকে শুরু করে প্রথম সাড়ির প্রায় ১৮ জন নেতা কারাবন্দী। গ্রাউন্ড নেই এমন সব মামলায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে আটকে রাখার পর এ দেশের আপামর জনসাধারণের ধারণা ছিলো বিএনপি অলআউট এ্যাটাকে আন্দোলন গড়ে তুলবে।
কিন্তু জনগণের নেত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হরতাল-অবরোধে সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করে রয়েসয়ে কর্মসূচী দেওয়ার পক্ষে ছিলেন। ফলে সর্বশেষ ১৮ দলীয় জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে লাগাতার হরতালের দাবি থাকলেও বিএনপি চেয়ারপারসন গতকালকের শুনানী পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেছিলেন।
একদিকে আওয়ামীলীগ সরকার দলীয় লোকদের দিয়ে বিএনপিকে হিজড়া দল বলছে।
অন্যদিকে আদালতের রায়কে প্রভাবিত করে বিএনপিকে আন্দোলনের মাঠে ঠেলে দিচ্ছে।
গতকালকে আদালত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও আমান উল্লাহ এবং যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে জামিন দেয় নাই। অথচ একই মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লা ও ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরীর জামিন মঞ্জুর করেন।
ফলে বুঝা যায়, আদালত টাকলুর কথায় রায় দিয়েছে। আসলে সরকার চায় জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হোক।
যাতে করে জরুরী অবস্থা জারির মাধ্যমে আরেকবার ক্ষমতা পাকাপোক্ত করা যায়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।