পরম পাওয়া।
একটু আগে সে এসে দাড়াঁল ওখানটায় যেন তারা আছে কিছু
আমি হেঁটে তাঁর পাশে এসে দাঁড়ালাম।
সে দেখেও না দেখার ভানকরল যেন বুঝেনি কোন কিছু।
আমি তন্ময় হয়ে তাঁর পানে চেয়েছিলাম।
সে আকাশনীল শাড়ীপরেছিলে, কাঁধে ছোট্র ব্যাগ
অফিস ফেরার সময় ছিল তখন।
আমি হেংলার মতো তাঁর পাশঘেষে দাড়াঁলাম যখন
তাঁর দেহের পারফিউমের ঘ্রান আমার নাশিকারন্দে।
সে সংকুচিত করে নিজেকে আমায় করল পিছু।
সেদিন ২৩ নাম্বার বাস কি কারণে জানি দেড়ি করছিল,
হয়তো তাঁর দেখা পাব বলেই।
মিনিট পাঁচ এভাবে নিরব দাঁড়িয়ে ছিলাম
অকস্মাৎ বল্লাম ‘কোথায় যাবেন’?
সে এমন ভাবে তাকাল, যেন বোবা মানুষ কথা বলল।
নাক ছিটকানোর মতো করে আরো একটু সরে দাঁড়াল
যেন আমি প্লেগ রুগি ছোঁয়া-ছুঁয়ি হওয়ার ভয়।
পশ্চিমাকাশে ঘোর আধার আরো ঘনিবুত হলো
কালবৈশাখীর আগমন
একটু পরেই ধমকা হাওয়া সহ শিতল বাতাসের সমাগম
একটি হলুধ টেক্সিক্যাব এসে দাঁড়ালো তাঁর পাশে
ঠিক তখনি ঝুম বৃষ্টি।
কাঁেধর ব্যাগটা ছাতার মতো করে সে টেক্সিক্যাবে উঠে বসল
বাহিরে বৃষ্টিতে বিজে ঠায় দাঁড়িয়ে আমি
মুর্হুত মাত্র। তারপরেই চলতে শুরু করলো ক্যাব
উইন্ডস্কিন নামিয়ে বিদাই সম্ভাশন জানাল হাত নারিয়ে
আমি ঝুমবৃষ্টিতে বিঝেই প্রতিউত্তর করলাম।
মনে মনে বললাম হঠাৎ দেখায় এইতো পরম পাওয়া।
স্বার্থক হলো আমার বিষ্টিভেজা নাওয়া।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।