আমি অতি সাধারণ একজন,আমার চিন্তা আমার স্বপ্ন সহজ সরল আমরা তরুণ আমাদের কে জেগে উঠতে হবে,প্রতিবাদ প্রতিরোধে রুঁখে দাঁড়াতে হবে সকল অন্য অত্যাচার সন্ত্রাস এবং না বলতে হবে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কে ৷ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গান গুলো আমি প্রায় সময় শুনি,খুব বেশি শুনি যখন দেখি আমাদের চোখের সামনে অরাজকতার রাজত্ব কায়েম হচ্ছে আর আমরা চুপ করে বসে আছি ৷ আজকাল প্রত্যেক দিনই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গান গুলো শুনি প্রতিদিন যখন দেখি পত্রিকার পাতায় পাতায় খুনের খবর ছাপা হচ্ছে ছেলে হারা দুঃখিনী মায়ের আতর্নাদ কোন প্রতিক্রিয়া নেই আমদের সভ্য সমাজে ৷ আমাদের অনুভূতির সেল কি ভূতা হয়ে গেল নিজেকে নিজেই প্রশ্ন করি আমরা কি আবেগ অনুভূতি প্রেম ভালবাসা হীন বুদাই মাকা এক জাতিতে রুপান্তরিত হচ্ছি ৷ আমরা স্বাধীনতা কিনেছি তাজা প্রাণ আর লাল রক্ত দিয়ে তাই বলি এই খুনের স্বাধীনতা কে দিল খুনিদের কে ৷ আইনের মহা ছিনিন ফাঁকে পার পাচ্ছে অপরাধীরা আর বিচারের বাণী নিভূতে কেঁদে যাচ্ছে ,এটা মেনে নেওয়া যায় না ৷ রাষ্ট্রের সৃষ্টি জনগণের সকল নিরাপত্তা প্রদানের জন্য ৷ সৃষ্টির আদি লগ্ন থেকে মানুষ সংঘবদ্ধ ভাবে বসবাস করে আসছে জীবনের নিরাপত্তার জন্য,সেই আদি সংঘবদ্ধ জাতি গোষ্ঠি থেকে সৃষ্টি আজকের সবার্ধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্হা ৷ বতর্মান পৃথিবী সভ্যতার সবোর্চ্ছ শিখরে আহরণ করছে ৷ আজকের পৃথিবীতে প্রত্যেক রাষ্ট্র তার জনগণর জানমালের নিরাপত্তা প্রদানের জন্য সচেষ্ট ভূমিকা পালন করছে ৷ সেই প্রশ্নে আমাদের রাষ্ট্র কি ভূমিকা পালন করেছে সেই বিষয়ে আমি কিছু আলোকপাত করব ৷ স্বাধীনতর উষালগ্ন থেকে আমাদের জাতিয় জীবনে যেন লাশের একটা নিরব মিছিল চলছে কখনো রাষ্ট্র নায়ক খুন কখনো দেশর দুঃসময়ের কান্ডারী খুন কখনো রাজপথে ছাত্র খুন এই যে আমরা একটা অন্ধকার চোরাগলির ভিতর দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি তা কিন্তু একটা রাষ্টের জন্য খুবই অশুভ সংকেত ৷ আমরা আমাদের জাতিয় নেতাদের হত্যা করে নিলর্জ্জ এবং কলংকিত অধ্যায় সৃষ্টি করেছি ৷ আমি সেই অতীত অধ্যায় নিয়ে আলোকপাত করলাম না কারণ অতীতে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেক আলোচনা লেখালেখি হয়েছে এবং ভবিষ্যৎতে আরো হবে আমি শুধু বলব প্রত্যেকটা হত্যার সুষ্টু তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীর দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি প্রদান করা হোক এবং আমি মনে করি এই স্বাধীন বাংলার আপামর জনতার প্রাণের দাবি প্রতোকটা ষড়যণ্ত্রের পিছনের হোতাদের জাতির সন্মূখে হাজির করে এদের কে এমন শাস্তি প্রদান করা হোক যাতে ভবিষ্যৎতে আর কোন কালো অধ্যায়র সূচনা না হয় ৷ এখন আমার কিছু প্রশ্ন আছে বাংলার লাখ লাখ মানুষের কাছে এবং রাষ্ট্রের কাছে আমাদের রাষ্ট্র জনগণের জানমালের কতটকু নিরাপত্তা দিচ্ছে বা দেয়ার চেষ্টা করছে ? যেখানে অপরাধীরা টাকা এবং ক্ষমতার জোরে আইন কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে সেখানে রাষ্ট্র নামের মহা যন্ত্র কি ব্যবস্হা নিচ্ছে অনেকে বলবে রাষ্ট্র এখানে কি করবে আমি বলব নিশ্চয় রাষ্ট্র অনেক কিছু করতে পারে রাষ্ট্র কি পারেনা প্রত্যেক অপরাধীর বিপক্ষে আইনের সবোর্চ্ছ প্রয়োগ করতে ৷ যেখানে অপরাধের জন্য কোন শাস্তি পেতে হয়না সেখানে নিরবভাবে অপরাধীদের অভয়্যরণ্য ঘোষণা করা হয় এবং নতুন নতুন অপরাধ সংঘটিত হয়,সেখানেই জন্ম লাভ করে প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্টি হয় অপরাধীর ৷ মনস্তান্তিক বিশ্লেষনে দেখা যায় সবচেয়ে বেশি অপরাধ সংঘটিত হয় সেখানেই যেখানে অপরাধর জন্য অপরাধীকে শাস্তি পেতে হয়না ৷ দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা এমন এক সময় এবং পরিবেশের মধ্যে এগিয়ে যাচ্ছি যেখানে অঘোষিত ভাবে উৎসাহ প্রদান করা হয় অপরাধ করার জন্য ৷ রাষ্ট্র নাগরিকের নিরাপত্তা দিতে প্রায় নব্বই ভাগই ব্যর্থ বলতে পারেন, না হলে কেন ঢাকার গাজীপুরে পাওয়া যায় ক্ষত বিক্ষত লাশ আর লাশ এই ৷ এখন আসি সাম্প্রতিক কয়েকটি আলোচিত এবং গুরুতুপূর্ন ঘটনা এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রের পদক্ষেপ কি ছিল এবং বতর্মানে কি অবস্হায় আছে ৷ প্রথমে কোন ঘটনা দিয়ে শুরু করব ভেবে পাচ্ছি না সাম্প্রতিককালের ঘটনাগুলো হলিউডের অনেক ফিল্নম কে ও হার মানিয়েছিল ৷ আচ্ছা যাই হোক শুরু করা যাক মেয়র লোকমান হত্যার কাহিনী দিয়ে,দিনদুপুরে মানুষের সামনে একদল সন্ত্রাসী গুলি করে হত্যা করল মেয়র লোকমান কে বাহ সাবাশ বাঙ্গালী জাতি কত সাহসী হচ্ছে দিন দিন তার একটা প্রমাণ পাওয়া গেল ৷ আগের দিনে এই ঘটনাগুলো ঘটত লোকচক্ষুর আড়ালে এখন দিনদুপুরে ঘটতেছে , পাঠক একবার ভেবে দেখুন অপরাধীরা নিজেকে কতটুকু স্বাধীন মনে করে এই ধরনের কমর্কান্ড জনস্মমুখে ঘটাতে পারে ৷ কারণ অপরাধীরা জানে টাকা বা ক্ষমতার জোর থাকলে শাস্তি পেতে হবেনা শাস্তি হলে ও হবে লঘূ শাস্তি ৷ আরেকটা ফাক বলেন আর ফোকর বলেন পথ আছে অপরাধ করে ও গায়ে হাওয়া লাগানোর ৷আমি মাননীয় আদালতের প্রতি সম্নান রেখে বলছি , নিম্ন আদালতে রায় হলে ও উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে গায়ে হাওয়া লাগানো যায় ৷ আদালতের সেখানে কিছুই করার থাকেনা থাকবে কি করে আদালত তো বিচার করে চাক্ষুস সাক্ষী প্রমাণের ভিত্তিতে ৷ দূবর্ল বাদীর পক্ষে সমাজে প্রভাব প্রতিপত্তির মালিক রাঘব বোয়ালদের বিরুদ্ধে প্রমাণ সাক্ষী হাজির করা প্রায় অসম্ভব ,এই রাঘব বোয়ালদের আবার আছে রাজনৈতিক অভয় আশ্রম রাজনীতি করলেই সাত গুন মাফ যদি ক্ষমতাসীন হয় নিজের দল ৷ আমি মনে করি রাজনৈতিক আশ্রয়ই অপরাধীকে সবচেয়ে বেশি অপরাধ করতে উৎসাহ প্রদান করে প্রত্যেক রাজনৈতিক দল যদি অপরাধীদেরকে ছেটে ছুটে ফেলে দেয় এবং অপরাধীদেরকে আশ্রয় প্রদান না করে তাহলে সমাজে অনেক অপরাধ সংঘটিত হওয়ার হার কমে যেত ৷ কিছুদিন আগের প্রথম আলো পত্রিকায় দেখলাম মেয়র লোকমন হত্যা মামলার গ্রেফতার কৃত আসামিদের মধ্যে হতে সবর্শেষ আসামী ও জামিনে মু্ক্তি লাভ করেছে ৷ এখন বুঝুন পাঠক আমরা কোথায় বসবাস করছি ৷ এখন আসি তাহের সুপুত্র বিপ্লব বীরত্ব গাঁথা নিয়ে বিপ্লব ও বীরদের মতো দিনদুপুর বলেন আর যাই বলেন দেশের একজন আইনজীবিকে টুকরো টুকরো করে নদীর জলে ভাসিয়ে দিয়েছিল এবং তার শহরে কায়েম করেছিল বিপ্লব অরাজকতার রাজত্ব এমন একজন মানুষকে জেলে পুরে রেখেছিল বাংলাদেশর আইন, সেই আইনজীবি হত্যা মামলায় আদালত মৃতূদন্ড দিয়েছিল ,মাননীয় রাষ্ট্রপতি মহোদয় সেই বিপ্লব কে সাধারণ ক্ষমা করলেন ৷ ভালোই করেছেন মহামন্য রাষ্ট্রপতি মহোদয় এমন একজন জননিন্দিত সমাজের ত্রাসর মূতৃদণ্ড মেনে নেওয়া যায়না ৷ ধন্যবাদ মহামন্য রাষ্ট্রপতি মহোদয় ৷ আগের রাষ্ট্রপতি মহোদয় ড.মো ইয়াজউদ্দিন সাহেব ও নাকি একজন চিহ্নিত খুনির মূতৃদণ্ড মওকুফ করে দিয়েছলেন ৷এখন দুই দলের মধ্যে মিছিল মিটং শুরু হতে পারে কে বেশি মহৎ আচ্ছা আপাতত এই দিক এখানেই শেষ,পাঠক নিশ্চয় বুঝে ফেলেছেন বাঙ্গালী জাতি কত মহৎ বাংলার আইন কত মহৎ আমার খুব বলতে ইচ্ছে করছে , এমন দেশটি কোথায় ও খুঁজে পাবে নাকো তুমি খুনি কে ও আমরা মাফ করতে জানি ৷ একবার ভাবুন এভাবে আর কতদিন চলবে, শুধুমাত্র রাজনৈতিক বিবেচনায় দুই সরকরের আমলেই মৃত্যূদণ্ড প্রাপ্ত আসামী মাফ পেল ৷আর যেখানে হাজার হাজার নিদোর্ষ মানুষ অন্ধকার হাজত জীবন ভোগ করছে ৷ সাগর-রুনি হত্যাকার্ন্ড এই সময়ের সবচেয়ে নিষ্ঠুর নিদর্য় একটি ঘটনা,রাতে একটি শিশু তার বাবা মায়ের সাথে ঘুমাল স্বভাবতো সকালে ঘুম থেকে জেগে আম্মু বলে জড়িয়ে ধরবে মাকে কি নিষ্ঠুর নিয়ম সেই শিশু ঘুম ভেঙ্গে দেখল তার বাবা মায়ের রক্তাত্ব লাশ পৃথিবী তুমি এখনও এত শান্ত কেন এই শিশুকে কি কেউ পারবে ফিরিয়ে দিতে তার বাবা মায়ের আদর ৷ শিশুটি সরাজীবন প্রাকৃতির মাঝে খুঁজে ফিরবে মায়ামখা তার বাবা মায়ের মুখ আর ধিক্কার দিবে এই পৃথিবীকে তার বাবা মায়ের আদর থেকে বঞ্চিত করায় ৷ ‘ধিক্কার তোমায় মায়া ভরা পৃথমী তুমি এত সুন্দর কেন তবে তোমার মঝে হায়নাদের গহব্বর …..’ সাগর-রুনি হত্যাকার্ন্ডের দিন সকালে মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় বললেল ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের কে খুঁজে বের করা হবে ৷কিন্তু সেই ৪৮ ঘণ্টার খবর নিশ্চয় জনগণ জানে৷ মন্ত্রীমহোদয় সেইদিন কি ভূল বলেছিলেন ৷ সাগর-রুনি হত্যাকার্ন্ডের বিষয়ে এখনও আমরা প্রায় আবছা আলোর খেলায় মেতে আছি ৷ ৪৮ ঘণ্টা চলে গেছে ৪৮ দিন চলে গেছে জানিনা আর কত দিন যাবে ৷ আমরা কি দেখতে পারব ন্যায় বিচার সংশয় খুব বেশি কাজ করে মনে হয়না দেখতে পারব আলোরমুখ ৷ গত ১৭ এপ্রিল রাতে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী ও গাড়িচালক আনসার আলী বনানীর সিলেট হাউজের বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। গভীর রাতে বনানী ২ নম্বর রোডে সাউথ পয়েন্ট স্কুলের সামনে থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ইলিয়াস আলীর গাড়ি উদ্ধার করে বনানী থানার পুলিশ। তখন থেকে ইলিয়াস আলী এবং তার ব্যক্তিগত গাড়িচালক আনসার আলী নিখোঁজ। হরতাল হলো গাড়ি পুড়ানো হল পুলিশ গুলি করে তরতাজা দু’টি প্রাণ কেড়ে নিল তবুও ইলিয়াস আলী ও গাড়িচালক আনসার আলী ফিরে আসলেননা, ইলিয়াস আলী না হয় রাজনীতি করতেন তার শত্রু থাকতে পারে কিন্তু আনসার আলীর কি দোষ কি দোষ তার পরিবারের ৷ ইলিয়াস আলীর ছেলে মেয়েগুলোর কি দোষ তারা বাবার আদর থেকে বঞ্চিত হচ্ছে কি দোষ বৃদ্ধ মায়ের জীবনের শেষ বয়সে হয়ত একটি বিশ্বাস নিয়ে এখন তার সময় কাটে এই দেশে মানুষ হাওয়া হয় ৷ বাংলার বুক হতে জলজ্যান্ত মানুষ উদাও হয়ে যায় যার কোন হদিস দিতে পারলনা আইন প্রশাসনর লোক ৷ আমার প্রশ্ন রাষ্ট্র সেখানে কি করল রাষ্ট্র বোবা একরোখা পক্ষপাতিত্ব গ্রহণ করল যা গণতান্ত্রিক দেশের জন্য লজ্জাজনক ৷ এখন সবচেয়ে করুণ কাহিনী নিয়ে আমার মতো নিবুদ্ধি সম্পন্ন লোক আলোকপাত করব এবং পাঠক আপনাদের সাথে কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যে বিষয় গুলো আমার বোধগম্য হয়না এই কেমন কারবার সোনার দেশে ৷ একদিন রাতে সাবেক রেলমন্ত্রী সূরঞ্জিত সাহেব এর ব্যক্তিগত এপিএস গাড়িতে সত্তর লক্ষ টাকা নিয়ে কোন অজানা উদ্দেশে গমন করেছিলেন ইফ ভূল করলাম গাড়িতে আরেক দেশসেবক রেলওয়ে কমর্কতা ছিলেন বাবরে বাব সত্তর লক্ষ টাকা ছোট লোক ড্রাইভার বেটার এত টকা দেখে সহ্য হলোনা লুট করল চিন্তা দল জোরে চিৎকার এবং টুকে পড়ল পিলখানায় দূভাগ্য বলতে হয় সে কি চিন্তা করে ছিল চিৎকার তার জীবনে কাল হয়ে আসবে ৷ বিষয়টা রাতেই মিটমাট হয়ে যেত কিন্তু বাধ সাধল দুষ্ট মিডিয়া এতদিন জানতাম নগদ টাকা নিয়ে বেড়ানো ছিনতাইকারীর ভয় এখন দেখি মিডিয়া তার চেয়ে ও বেশি ভয়ংকর ৷ এপিএস সাহেব বললেন টাকাগুলো উনার বৌ এর ভাই বিদেশ থকে পাঠিয়েছে ভালো কথা টাকাগলো উনার বৌ এর ভাইয়ের কিন্তু বাংলার দুষ্ট মানুষ সহ আবাল বৃ্দ্ধ বনিতার প্রশ্ন এপিএস সাহেব রাইত বেরাতে এত টাকা নিয়ে কোথায় বের হয়েছিলেন আবার এত রাত্রে গাড়িতে রেলওয়ে কমর্কতা এলেন কোথায় থেকে এখানেই দুষ্ট মিডিয়া ও নিন্দুকেরা সন্দেহের গন্ধ খুঁজে পেলেন এবং বলা বলি শুরু করলেন টাকাগলো নকি ঘুষের টাকা এবং এপিএস ও রেলওয়ে কমর্কতা মন্ত্রীমহোদয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলেন৷ যার ফলশ্রুতিতে সুরঞ্জিত সাহেব পদত্যাগ করলেন যার রাজনৈতিক জীবনের ৫৫ বছরে কেউ অপবাদ দিতে পারেনী ৷ আসলে মিডিয়া খুব দুষ্ট ৷ আমরা তরুণ প্রজন্ম জেগে উঠলে এই অরাজকতার অবসান নিশ্চয় একদিন হবে অবসান হতে হবে ৷ তরুণরাই তো যুগে যুগে বাঁধন শৃংঙগল করেছে ছিন্ন,এনেছে নতুন দিন সমগ্র জাতি সেই দিনের অপেক্ষায় যে দিন ঘরে ঘরে জেগে উঠবে মুক্তি পাগল দামাল তরুণ –তরুণীর দল হুংকার তুলবে জাতীয় রাজনীতিতে ৷ স্তুপকৃত পঁচা আবর্জনা সব ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে সারা বাংলা আবার একাত্তরে সেই বিজয় সূচিত হবে ৷ জেগে উঠো জেগে উঠো কান্ডারী তোমার অপেক্ষায় গৃহবন্দি লাখো লখো অসহায় নর-নারী ৷ তুমি এসো শৃঙ্গল ভাঙ্গ, ডাক দাও দিন বদলের ৷ আব্দুশ শহিদ ইলেকট্রিকেল এন্ড ইলেকট্রনিক্স বিএস সি ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং অধ্যরনত, লিডিং ইউনিভার্সিটি সিলেট ৷
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।