(সংগ্রহ:ফেবু)
লিখেছেন Qamrul Islam
পদ্মাসেতুর কাজ দিয়ে ঘুষ নেয়ার দায়ে হাসিনার মেয়ে ও জামাতার পাসপোর্ট আটক করেছে কানাডা। ।
গত ফেব্রুয়ারী মাসের ৪ তারিখে আমিই(Qamrul Islam) প্রথম প্রকাশ করেছিলাম লাভালিন কোম্পানী থেকে হাসিনার মেয়ের জামাই খন্দকার মাসরুর হোসেনের সাড়ে ১৭ মিলিয়ন ঘুস খাওয়ার কথা। অনেকে তখন আমাকে মন্দ বলেছিলেন, প্রমান চেয়েছিলেন। আমি বলেছিলাম ঘটনা সত্য।
সেই পুরাতন খবর দেখুন এখানেঃ http://on.fb.me/M
KwaMN
তারপরে অনেক পানি গড়িয়েছে পদ্মায়। সেতু নির্মানে ঋণ চুক্তি বাতিল করে বিশ্বব্যাংক। প্রধানমন্ত্রী হাসিনাও বিশ্বব্যাংককে ”দুর্নীতিবাজ” বলে তুলোধোনা করে ছাড়েন নি। আর বিশ্বব্যাংকও জোরে সোরে বলে যাচ্ছে উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতির প্রমান রয়েছে তাদের হাতে। সে প্রমান আস্তে আস্তে জানান দিচ্ছে কানাডা পুলিশ।
পদ্মাসেতুর ঠিকাদারী কাজ পাওয়ার জন্য লাভালিন কোম্পানী মোট ৩৫ মিলিয়ন ডলার ঘুস দিয়েছিলো শেখ পরিবারকে। এর সাড়ে ১৭ মিলিয়ন ডলার নেয় শেখ হাসিনার মেয়ের জামাই(রাজাকার) প্রবাসীমন্ত্রী (স্ত্রী হত্যাকারী) খন্দকার মোশাররফ হোসেনর পুত্র খন্দকার মাসরুর হোসেন। সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলার যায় জাতীয় নাতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের আমেরিকার একাউন্টে। আমেরিকান মানিলন্ডারিং টিমের কাছে এত মোটা লেনদেন সন্দেহজনক মনে হওয়ায় তার খোঁজ নেয় কানাডায়। আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসতে থাকে কেচো খুঁড়তে সাপ।
এখন এফবিআই খোজ করছে ইনফোলিংক, নোভা, সিমইউ, টাইকো, ওয়াজেদ কনস্ট্রাকশন ইত্যাদি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের লগ্নির উৎস। এই ৩৫ মিলিয়ন ডলার কিন্তু বিশ্বব্যাংকের টাকা নয়, এগুলো বাংলাদেশের জনগনের টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যথাযথ প্রক্রিয়াকরন ছাড়াই হাসিনার নির্দেশে অগ্রিম ছাড় দেয়া হয় লাভালিন কোম্পানীকে। আর এরা ফিরতি চেকে চার ব্যক্তির মাধ্যমে পরিশোধ করে জয় আর মাশরুরকে। চাকরি যায় লাভিালিনের সিইও পেরেরে ডুহাইমের।
এসকল তথ্য কানাডা পুলিশ জব্দ করে ডুহাইমের ডায়রী থেকে। মামলা হয় কানাডায়। আটক হয় লাভালিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ্সমাইল ও রমেশ। ভাইসব অপেক্ষা করতে থাকুন। সামনে খারাপ খবর আরো আছে।
এভাবেই ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।
আমরা অপেক্ষায় আছি, পদ্মাসেতু ধংসকারী হাসিনা-মাসরুর-জয়-পুতুল-আবুল এই চক্র কখন এরেষ্ট হয়, পাসপোর্ট বাতিল হয়। এদের আমেরিকা কানাডায় ঢোকা নিষিদ্ধ হয়। এরপরে বাংলার মানুষ এদের ধরে নিয়ে গিয়ে জায়গা দিবে নাজিমুদ্দিন রোডের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে।
------------------------------------------------------
হলিডে পত্রিকার নিউজ:
In North America, law enforcers are investigating a number of US companies; including the Infolink International, Nova BD International LLC, SEAMEWE-4 undersea cable, Tyco Communications (USA), Wazed Consulting and Sim Global Services.
“The trail of the ill-gotten fund is being traced in huge real estate investment too,” confirmed a reliable source, insisting on anonymity. The investigators are honing into the source of fund used to pay outstanding mortgages for two comfy houses: one at 3817 Bell Manor Court, Falls Church, Virginia, and the other at 4823 Martin Street, Alexandria (VA 22312).
এইসব ব্যবসা ও ঠিকানা জয়ের।
দেখুন এখানেঃ
Click This Link
Although an independent confirmation could not be made whether Segal too is under investigation or not, a reliable source confirmed that at least four Canada-based Bangladeshis are being investigated upon, two of them close relatives of some very high-ups in Bangladesh. Earlier, Canadian authorities have impounded the passports of the two relatives of the Bangladeshi politician to prevent them from leaving Canada, but the duo had left the country three weeks ago with their Bangladeshi passports.
The RCMP is unwilling to comment about the passport seizure saga, the case being under investigation and judicial proceedings. The Holiday, however, has learnt that the two relatives of the Bangladeshi high-ups are in Dhaka and their sprawling, pricy residence in a Toronto suburb is being manned by friends and party loyalists.
The investigators are also chasing the trail of an investment of about Can$8 million in the acquisition of six dollar stores and other assets in the Greater Toronto Area (GTA) by two Bangladeshi businessmen linked with the scam. The Canadian investments have changed ownership since the launching of the RCMP investigation, it was learnt. ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।