আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত
গৌরবময় ইতিহাস এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা বাংলাদেশে জন্মগ্রহন করে আমরা গর্বিত। কিছুটা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা থাকলেও অপার সম্ভাবনাময় এই দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।
জুমবাংলায় বিস্তারিত
t1পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে দীর্ঘ ভাসমান সেতু রয়েছে।
কোন কোন ভাসমান সেতুর বয়স পঞ্চাশও পেরিয়ে গেছে। সেরকম একটি ভাসমান সেতু নির্মান করলে পদ্মাসেতুর মূল উদ্দেশ্য অর্থাৎ সড়ক যোগাযোগ হয়ে যাবে এবং এই সেতু দিয়ে যে পরিমাণ টোল আদায় হবে তা দিয়েই স্থায়ীভাবে পদ্মা বহুমুখি সেতু নির্মান হয়ে যাবে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পদ্মাসেতু কতোটা গুরুত্বপুর্ন তা নতুন করে বলার কিছু নেই। এ সেতু নির্মানে অর্থায়নের জন্য যে সকল দাতাগোষ্ঠী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো, নানা অজুহাতে তারা সরে যাওয়ায় সেতু নির্মানের বিষয়টি যেমন থমকে গেছে, তেমনি এই সেতু নির্মানের মধ্যে দিয়ে দেশের যে উন্নয়ন আশা করা হচ্ছিলো তাও পিছিয়ে যাচ্ছে।
২০১৫ সালে সেতুটি উদ্বোধনের কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত এ সেতুর নির্মানকাজ শুরু হয়নি।
তবে দাতাগোষ্ঠী মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার পর সরকার নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতু নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারের এ উদ্যোগ প্রশংসার দাবি রাখে। নিজস্ব অর্থায়নে সেতু নির্মানে যে অর্থের প্রয়োজন তা জোগাড় করতে জাতীয় বাজেট থেকেই বরাদ্দ করতে হবে। যা অন্যান্য খাতের বরাদ্দ কিছুটা কমিয়ে দেবে।
তবে ভিন্ন একটি উপায় অবলম্বন করলে সরকারকে বাজেট বরাদ্দ নিয়ে খুব একটা চিন্তায় পড়তে হবে না।
উপায়টি হলো- পদ্মা নদীর ওপর একটি ভাসমান (ফ্লোটিং রোড ব্রিজ) সেতু নির্মান করা। যে সেতুটি দিয়ে গাড়ি পারাপারের কাজ অনায়াসেই চলে যাবে। তবে এখানে রেলসেতু ও গ্যাস সংযোগ সম্ভব হবে না। আর এই ভাসমান সেতুটি নির্মান করতে খরচ হবে মাত্র ৫০০ কোটি টাকা। যেখানে মূল পদ্মাসেতু প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ২৪ হাজার কোটি টাকা।
যার মধ্যে অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে বিদেশি মুদ্রায়।
t2☼সরেজমিন পদ্মা দর্শন
পদ্মা নদীর বর্নণার সুবিধার জন্য একে আমরা তিনটি জোনে ভাগ করে নিয়েছি। যেখানে জোন- A হচ্ছে উত্তর পূর্ব পাশ অর্থাৎ মাওয়া সংলগ্ন অংশ। জোন- B হচ্ছে নুতন চর এবং চর জানাযাতের মধ্যবর্তী অংশ। জোন-C হচ্ছে চর জানাযাৎ এবং পদ্মার দক্ষিন-পশ্চিম তীরের (অর্থাৎ শরীয়তপুর ঘাট এবং কাওরাকান্দির) মধ্যবর্তী অংশ।
গত ১৭-০৯-২০১৩ তারিখে আমরা গিয়ে দেখেছিলাম জোন-A হচ্ছে সত্যিকার পদ্মা নদী কিন্তুজোন- B এবং জোন-C নদীর নাব্যতা হারিয়ে ঢাকার হাতির ঝিলের মত অবস্থা। উত্তাল পদ্মা, প্রমত্ত পদ্মা বলতে যা বুঝায় তা জোন-অ তেই দেখা যায়। যেহেতু বছরের এ সময়টাতেই নদীতে পানি বেশি থাকে তাই জোন- A তে দেখা যায় পানির স্রোত বেশি। এখানে পানি অনেক ঘোলা অর্থাৎ পানিতে পলির পরিমান বেশি কিন্তু এ নদীর অপর দুইটি জোনে পানির প্রবাহ স্বাভাবিক। নেই তেমন স্রোত।
নেই কোন উত্তালতা। এখানকার পানি কম ঘোলা এবং পানিতে পলির পরিমানও কম।
জোন- B এবং জোন- C তে দেখা যায় প্রায় পুরোটা জায়গা জুড়ে জেলেরা বাঁশ পুতে বড় বড় বেষ্টনি তৈরী করে রেখেছে। আর যেখানে বাঁশ পুতে বেষ্টনি তৈরী করা সম্ভব সেখানে নদীর গভীরতা কতটুকু তা স্বাভাবিক ভাবেই অনুমান করা সম্ভব। সুতরাং পদ্মার স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য আমরা জোন- এ তেই দেখতে পাই।
☼আনুমানকি খরচ
যহেতেু আমরা বলেছি প্রজেক্টের আনুমানকি খরচ ৫০০ কোটি টাকা, তাই সেটা আমাদরে স্পষ্টভাবে দখোনো উচতি ।
সঠিকভাবে সর্ম্পূণ খরচ অনুমান করা আমাদরে পক্ষে সম্ভব নয় । আমাদরে ধারণা পুরোপুরি সঠিক নাও হতে পারে। তবে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, দক্ষ প্রকৌশলীদরে দ্বারা নির্ধারিত ব্যয় পরকিল্পনার সাথে আমাদরে ব্যয় পরকিল্পনার খুব একটা র্পাথক্য হবে না।
☼প্রধান প্রধান ব্যয় পরকিল্পনাঃ
১) ২.৭ কি.মি. ভাসমান অংশরে জন্য ১২০ কোটি টাকা
২) নদীর মধ্যে ১০-১২টি পিলারের এর জন্য ১২০ কোটি টাকা
৩) সেতুর দুই প্রান্তের জন্য ১০০ কোটি টাকা
৪) ১০.৮ কি.মি. রাস্তার জন্য ২৫ কোটি টাকা
৫) সোলার প্লান্ট -এর জন্য (প্রাথমকিভাবে ) ৫ কোটি টাকা
৬)এ বং অন্যান্য খরচরে জন্য ১৩০ কোটি টাকা
এছাড়া খেলার মাঠ, পার্ক, রেস্টহাউস, রুফটপ রেস্টুরেন্ট সহ অন্যান্য বিনোদন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সরকার বেসরকারী বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন।
ব্যয় পরকিল্পনা সর্ম্পকে বাংলাদশে নদী গবষেণা ইনস্টটিউিট-এর প্রাক্তন মহাপরচিালক ম.আলী আকবর হায়দার বলেন,”এটি তৈরি করতে হয়তো ৫০০ কোটি টাকার বেশি লাগতে পারে। কিন্তু সরকার যদি মনে করেন যে এটি একটি ভালো পরিকল্পনা এবং এটি নিয়ে সামনে আগানো যায়, সে ক্ষেত্রে ৫০০ কোটি টাকার বেশি লাগলেও তা এ ধরণের বড় প্রজেক্টের জন্য খুব বেশি টাকা নয়। ”
☼ আমাদরে প্রজক্টেরে মূল উদ্দশ্যেগুলো হচ্হে-
► ভাসমান সেতু নির্মাণ
► সোলার প্লান্ট স্থাপন
► খেলাধুলা ও বিনোদনের ব্যবস্থা
► বিশ্ববিখ্যাত কলক্রিরার ব্যবস্থা
► সেতুর উপরে রেস্টুরেন্টের ব্যবস্থা
► সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থের সাশ্রয়
► সরকারের আয়ের জন্য একটি লাভজনক মাধ্যম তৈরি করা।
► স্বল্প সময়ের মধ্যে উপযুক্ত সমাধান
t4☼সেতু নির্মানের সম্ভাব্যতা
পদ্মা সেতু নির্মানে জাইকার যে ফিজিবিলিটি স্টাডি রয়েছে সেটিকে কাজে লাগিয়েই আমাদের প্রস্তাবিত FLOATING ROAD BRIDGE তৈরি করা সম্ভব। আমরা পদ্মা নদীকে যে ৩টি জোনে ভাগ করেছি তার মধ্যে জোন- A কে ফ্লটিং ব্রিজের জন্য উপযোগী করতে আমাদেরকে একটু বেশি প্রস্তুতি নিতে হবে।
কিন্তু সে তুলনায় জোন- B এবং জোন- C তে ফ্লটিংপার্ট স্থাপন করতে খুব বেশি বেগ পেতে হবে না।
নদীর গভীরতা এবং স্রোতের তীব্রতার উপর ভিত্তি করে জোন-A তে আমরা ৭-৮ টি পিলার ব্যবহার করতে পারি। যার মধ্যে ৬টি পিলার আমরা স্থাপন করতে পারি নদীর সবচেয়ে গভীরতর অংশে এবং এই পিলার ৬টি অন্য পিলারগুলো থেকে (প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে) দৈর্ঘ্য ,প্রস্থ ও উচ্চতার দিক থেকে বেশী হতে পারে। অন্য ২টি পিলারের ১টি থাকবে শুরুতে এবং অপরটি থাকবে নতুন চরের কাছাকছি। জোন-B এবং জোন-C এর জন্য প্রয়োজন হবে ২টি করে ৪টি পিলার।
এ ছাড়া আমরা আমাদের এই ব্রিজের ফ্লটিং পার্ট অর্থাৎ ডেক তৈরী করতে পারি কংক্রিটের তৈরী Precast Segment এর মাধ্যমে। যে সেগমেন্টগুলো ভেসে থাকবে Air Chamber গুলোর উপরে।
এ ছাড়া Air Chamber গুলোর উপরে Steel Truss ব্যবহার করেও আমরা তার উপরে কংক্রিটের প্লাটফর্ম স্থাপন করতে পারি। এগুলো Floating Pontoon Span এর মতো ভেসে থাকবে এগুলো মেটালিক পনটুন এর মাধ্যমে সংযুক্ত করে লম্বা দীর্ঘব্রীজ তৈরী করা হবে।
☼প্রতিকূলতা
সকল ধরনের ব্রীজ, ফ্লাইওভার তৈরী করতে গেলে কিছু প্রতিকূলতা থাকবেই।
ফ্লটিং ব্রীজ তৈরীর প্রতিকূলতা হচ্ছে নদীর স্রোত, জোয়ার ভাটা, প্রাকৃতিক বিপর্যয় যেমনঃ ঝড়, বন্যা ইত্যাদি। এসব প্রতিকূলতাকে মোকাবিলা করেই আমাদের প্রস্তাবিত FLOATING ROAD BRIDGE তৈরী করা সম্ভব। আর আমাদের এই ব্রীজ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা এই বিষয়গুলোকে বিবেচনা করেছি।
তারপরেও বলবো, যখন সরকার কোন বড় পরিকল্পনা গ্রহন করবে তার পূর্বে সরকার তার সম্ভাব্যতা অবশ্যই যাচাই করে নেবেন। যদি সরকার আমাদের এ প্রস্তাব আমলে নেন তাহলে অবশ্যই তার সম্ভাব্যতা যাচাই করবেন।
আমরা শুধু একটি সমাধানের পথ দেখানোর চেষ্টা করেছি। একে বাস্তবায়নের ইচ্ছা থাকলে সরকারই এ নিয়ে অগ্রসর হবেন।
☼যাদের দ্বারা এটি সম্ভব
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে এ FLOATING ROAD BRIDGE নির্মান করা সম্ভব। কারন সেনাবাহিনীর ফ্লটিং ব্রীজ তৈরী করার দক্ষতা রয়েছে। আমরা মনে করি এ ব্রীজ তৈরী করতে বিদেশ থেকে প্রকৌশলী নিয়ে আসার প্রয়োজন হবে না।
☼সুযোগ সুবিধা
► পন্য বিপননের সুবিধা হবে।
► মধ্যবর্তী চরের জনগনকে মূল ভূ-খন্ডের সাথে সংযুক্ত করতে পারবো।
► এর ফলে দেশের দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের GDP ২% বৃদ্ধি পাবে এবং জাতীয় GDP ১.২% বৃদ্ধি পাবে।
► লঞ্চ এবং ফেরির মত ঝুকিপূর্ন জলযান থেকে মুক্তি পাবো।
► খুব কম সংখ্যক বাড়িঘরকে পূনর্বাসন করতে হবে যেখানে মূল পদ্মা সেতু নির্মানের ক্ষেত্রে ২৬৩৫ টি বাড়ি এবং প্রায় ৭০,০০০-৮০,০০০ মানুষকে পূনর্বাসনের প্রয়োজন পরবে।
► ভ্রমণ এবং বিনোদনের এক নতুন দাড় উন্মোচিত হবে।
► আমাদের পর্যটনের উন্নয়নে বিশেষ ভাবে সহায়তা করবে।
► এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য এক নতুন ইতিহাস রচিত হবে।
এছাড়া এর ফলে আমাদের দেশের দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাথে সংযোগ করতে পারব। ফলে শিক্ষা, শিল্প ও ব্যবসা বানিজ্য প্রসার লাভ করবে।
☼উপসংহার
একবিংশ শতাব্দির আজকের পৃথিবী উন্নয়নের প্রতিযোগীতায় লিপ্ত। দুঃসাহসিক কৃতিত্ব অর্জনে ব্যস্ত দেশগুলো। ব্রীজ বা সেতু তৈরীতেও হচ্ছে নতুন নতুন রেকর্ড। জাপান ১৯৭৮-৮৮ সালে ৫টি ছোট আইল্যান্ড সংযুক্ত করে তৈরী করেছে দৃষ্টিনন্দন SETO OHASHI BRIDGE যার দৈর্ঘ্য ৯.৪কি.মি.. আমেরিকা তৈরী করেছে LAKE PONTCHARTRAIN CAUSEWAY যার দৈর্ঘ্য ৩৮.৪৪২ কি.মি. এবং এটি গ্রিনিচ ওয়ার্ল্ড বুকে নাম লিখিয়েছে Longest bridge over water (Continuous category তে). চীন তৈরী করেছে JIAOZHOU BAY BRIDGE যেটি গ্রিনিচ ওয়ার্ল্ড বুকে নাম লিখিয়েছে Longest bridge over water (Aggregate Category তে) যার দুরত্ব ৪১.৫৪ কি.মি.. এ ছাড়া আমেরিকার ওয়াশিংটনে রয়েছে পৃথিবী দীর্ঘতম Floating Bridge যার official name Governor Albert D. Rossellini Bridge এবং যেটি SR520 নামে বেশি পরিচিত। যেটি তৈরী করা হয়েছিল গত শতাব্দির ৬০ এর দশকের শুরুতে যেটি বর্তমানে ৭৫৮০ ফুট লম্বা এবং ৭৫ ফুট চওড়া।
এছাড়া কোরেশিয়া, পোল্যান্ড সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ফ্লটিং ব্রীজ রয়েছে। সুতরাং আমরা যদি ইচ্ছা করি তাহলে অবশ্যই মাত্র ২.৭ কি.মি দীর্ঘ ফ্লটিং ব্রীজ তৈরী করতে পারবো।
এছাড়া জাইকার ফিজিবিলিটি রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৫ সালে যদি পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হতো তাহলে প্রথম দিনেই ২১,৩০০ পরিবহন এ ব্রীজটি ক্রস করতো এবং ২০২৫ সালে পরিবহনের সংখ্যা হতো ৪১,৬০০ এর বেশি। সে হিসেবে আমরা আগামী ২ বৎসরের মধ্যে FLOATING ROAD BRIDGE তৈরী করে একই পরিমান লাভবান হতে পারি এবং এ থেকে অর্জিত অর্থ দিয়েই আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতু তৈরী করতে পারবো।
আমাদের কিছু কথা
teamসম্ভাবনাময় এই দেশের উন্নতির স্বার্থে আমরা নিজেদের নিয়োজিত করেছি ।
প্রায় র্দীর্ঘ ১০ মাস ধরে অক্লান্ত পরশ্রিম করে নিজেদের পড়াশোনার অবসরে আমরা এই প্রজক্টেটি তরৈী করছে। এই প্রজক্টে-এর জন্য যেমন অনেকেই অক্লান্ত পরশ্রিম করেছে, তেমনি আমাদেরকে বিভিন্ন বিষয়েপরামর্শ দিয়ে সাহায্য করেছেন বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিবর্গ। গত ১১-০৯-১৩ তারিখে আমরা বাংলাদেশ নদী গবষেণা ইনস্টিটিউট-এর প্রাক্তন মহাপরচিালক জনাব ম. আলী আকবর হায়দার সাহবেরে সাথে সাক্ষাৎ করেছি। তিনি আমাদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। আমরা আমাদের এই প্রজেক্টটিকে বাস্তবে কাজে লাগানোর জন্য সরকারের নীতি-নির্ধারকদের দৃষ্টি আর্কষণ করার চেষ্টা করছি
আমরা পর্যায়ক্রমে সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের কাছে আমাদের এই প্রজেক্ট পরিকল্পনার কথা পৌঁছে দিচ্ছি।
বুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগণকে আমাদের এ প্রজেক্ট সম্পর্কে অবগত করেছি এবং করে যাচ্ছি । এ বিষয়ে আমাদের সহযোগিতা করছেন ঐসকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শীক্ষার্থীরা।
এছাড়া আমাদের সহযোগিতা করছেন বাংলাদেশ মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (MIST) এর এক ঝাঁক তরুণ শিক্ষার্থী।
সুতরাং আমরা আশা করি, আমাদের এই প্রজেক্টটিকে আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে নিয়ে যেতে সক্ষম হবো। আমরা একটি সমাধানের পথা দেখালাম মাত্র।
সরকার যদি এ বিষয়ে আন্তরিক হন তাহলে সরকারে বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলীরাই এ প্রজেক্টের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবেন। এক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা কাম্য।
বিঃদ্রঃ- ফিচারটি ‘এক্সিস’ টিমের অনুমতি সাপেক্ষে tech.zoombangla.com এ প্রকাশিত হয়েছে। কনটেন্ট ক্রিয়েটিভ কমন এর আওতাধীন, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বা প্রকাশ করা যাবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।