সবাইকে শুভেচ্ছা... মালিকানা কার হাতে অথবা কার সম্পাদনায় পত্রিকাটা বের হয় পাঠক হিসাবে অনেকের মত আমার কাছেও তার গুরুত্ব কম। বরং কি লিখছে পাঠকদের কাছে সেটা-ই মুখ্য। ’আমাদের সময়’ শত শত পত্রিকার ভীড়ে আরও একটা পত্রিকা। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান মাঝে মধ্যে পত্রিকার প্রথম পাতায় এমন সব খবর ছাপেন যা পড়ে এটা দৈনিক পত্রিকা কি-না সন্দেহ হয়। সম্পাদক দ্বিতীয় সন্তানের জনক হতে যাচ্ছেন, ব্যক্তিগত সফরে অস্ট্রেলিয়া আছেন, এখন হতে এই টেবিলে না বসে ঐ টেবিলে বসবেন^।
এ জাতীয় খবরকে রাষ্ট্রীয় খবর বানানোর পেছনে উদ্দেশ্য কি ছিল তা তিনি কোনোদিনই পরিষ্কার করেননি। পত্রিকার মালিকানা নিয়ে অনেকদিন ধরে জটিলতা চলছিল। মাঝখানে হাতছাড়া হলেও আদালতের কাধে চড়ে নতুন করে ফিরে এসেছিলেন সম্পাদকের টেবিলে। এসেই লুঙ্গির আটি শক্ত করে নেমে পরেন ডক্টর মোহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে। কথিত আছে নোবেল লওরিয়েটের ফেইস-টু-ফেইস সাক্ষাৎকার চেয়ে ব্যর্থ হওয়ার কারণ হতেই নাকি এন্টি ইউনূস মিশনের সূত্রপাত।
নামের আগে পিছে অন্য কিছু ব্যবহার করায় উনার কোথায় যেন আপত্তি। ’ ইউনূস’ - এর মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখেন নিজের লেখা, যা মাঝে মধ্যে দৃষ্টিকটুর সব সীমা অতিক্রম করে যায়। খবর হল, নতুন করে বিদায় ঘন্টা বেজে গেছে খান সাহেবের। আইনী লড়াইয়ে প্রতিপক্ষের কাছে হেরে আবারও বিদায় নিচ্ছেন।
‘লোটা বাটি সহ নাঈমুল ইসলাম খানের দ্বিতীয় হিজরত’, এমনটাই হওয়া উচিৎ পত্রিকার আগামীকালের শিরোনাম।
শুভ বিদায় জনাব নাঈমুল ইসলাম খান। আশাকরি অসুস্থ সম্পদানার ইউনূস নামা নিয়ে শীঘ্র ফিরে আসবেন আমাদের মাঝে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।