ভাদা,পাদা, রাজাকার ও মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসায়ী মুক্ত বাংলাদেশ চাই এই সৌর জগতের সবচেয়ে সফল সরকার, এই মিল্কিওয়ে গালাক্সির নয়নের মনি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী নারী,সাত সমুদ্র তের নদী জয়ী, ভারতের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী থুক্কু বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের প্রতিনিধি থুক্কু নোবেল পরশ্রীকাতর নেত্রী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য গণ হারে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের সরকারি চাকরিতে(যত বাল মারকাই হোক না কেন) নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সোনালী ব্যাঙ্কে একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছেঃ এবার ভাল করে দেখেন নিচেরটাঃ যেখানে স্বাধীনতার ৪০ বছর পার হয়ে গেছে সেখানে ৩২ বছরের মুক্তিযোদ্ধা প্রার্থী চাওয়া হচ্ছে।তাদের না পাওয়া গেলে তার উত্তর চব্বিশ পুরুষের আবেদনের সুজগ থাকছে অথচ দেশের লাখ লাখ মেধাবী বেকার ছেলে মেয়েকে চাকরির আবেদনের সুযোগ দেয়া হচ্ছেনা। এই কি ঘরে ঘরে চাকরি দেয়ার নমুনা? এই কি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্ব শান্তির রুপরেখা? আজ দুঃখ ভারাকান্ত মন নিয়ে আমাদের বলতে হচ্ছে দেশ আজ দুই ভাগে বিভক্ত ১. যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে ২. যারা যুদ্ধ করেনি, তার মানে তারা রাজাকার। ঠিক আছে আমরা আজ থেকে রাজাকার, কোন মুক্তিযুদ্ধ প্রেমীকে জেন না দেখি আমাদের কাছে ভোট ভিক্ষা করতে। যারা বেনিফিশারি, তাদের কাছেই যেন ভোট চাইতে হয়! আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে একটি বৈষম্যবিহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে বুঝি। একটি বিশেষ শ্রেণীকে অত্যধিক সুবিধা দেয়া কি চেতনা বিরোধী নয়?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।