আমার পোস্ট আমার মতামতঃ যে কারো মতের সাথেই দ্বিমত হতে পারে।
এভ্রিথিং ইজ ফেয়ার
ইন লাভ এন্ড ওয়ার।
(যদিও লাভ এবং ওয়ার দুইটার প্রতিই আমার ব্যাপক বিতৃষ্ণা আছে)
আবেগতাড়িত পোলাপাইনের কান্ড দেখে ভাবি, এরা কি কখনও হবেনা বালেগ!!
যুদ্ধকালীন বাস্তবতা আর স্বাভাবিক সময়ের বাস্তবতার মধ্যে তফাৎ আকাশ পাতাল, আবেগ দিয়ে যুদ্ধের বিশ্লেষণ সম্ভব নয় বলেই আজো আমাদের ইতিহাস ধর্ষিত হয়েই যাচ্ছে।
অতীত নিয়ে আমরা ব্যাপক উগ্র মতামত ব্যক্ত করলেও আসলে আমাদের হেডম কতটুকু আছে তা প্রমাণিত হয় বর্তমান সময়ের বাস্তবতায় বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আমাদের সহনশীলতা চর্চায়।
মূলত কোন বিষয়ে সহনশীল হবে আর কোন বিষয়ে প্রতীবাদে সোচ্চার হবে তা নির্বাচনেই যত সীমাবদ্ধতা।
আমাদের বর্তমান সময়ের মানুষের সহনশীলতা নিয়ে একজন স্কলার বলেছেন, 'আজকের পুরুষেরা এমন সহনশীলতার চর্চা করছে যে তাদের সামনে আত্মীয় অনাত্মীয় কোন নারী ধর্ষিত হবে আর তারা ধর্ষকের গায়ে হাত বুলিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করবে 'ভাই, তুমি যেভাবে কাজটা করছ তাতে মেয়েটা কষ্ট পাচ্ছে, তাকে কনভিন্স করে আরামদায়কভাবে কর' এতে যদি ধর্ষক পাত্তা না দেয় তাহলে সহনশীল পুরুষ মনে মনে ভাববে 'এর মত দুর্জনকে এড়িয়ে চলাই উত্তম' একথা বলে সে তার পথে সরে যাবে। কারণ 'চাচা আপন প্রাণ বাঁচা' বাড়াবাড়ি করলে রিস্ক আছে।
অথচ একজন বিপথগামী সন্ত্রাসীও এসব ক্ষেত্রে উগ্র আক্রমণাত্মক আচরণ করবে। হয় নিজের মা বোনের কথা ভেবে মেয়েটার ইজ্জত রক্ষার জন্য ধর্ষকের উপর হামলা করবে (ফ্যাক্টঃ সব সন্ত্রাসীই অমানুষ/নারী লোভী নয়) নতুবা নিজের ভোগের জন্য মেয়েটাকে কব্জা করবে (যদি কোন উল্লেখযোগ্য কোন কারণ যেমন সে অমানুষ/নারী লোভী হয় আর মেয়েটা অসাধারণ আকর্ষণীয় কিছু হয়ে থাকে)।
মাতো বাঙালি হুজুগেই মাতো...
বাস্তবতার মুখোমুখি হলে মায়ের আঁচলের তলায় মুখ গুঁজো, সেটা না পেলে উটপাখির মত বালি খুঁজে নাও।
সুযোগ পেলেই মরা ইতিহাসকে পাতিহাঁস বানিয়ে ধর্ষণ করে বেটাগিরি ফলাও।
অটঃ অনেক অনেক অনেক আজাইরা প্যাচাল দেখে অতিস্ট হয়ে এত কিছু ভেবে ফেললাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।